ম্যাক্রোফেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন নিবন্ধ
(কোনও পার্থক্য নেই)

১২:৫৭, ১১ জুলাই ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ম্যাক্রোফেজ (ইংরেজি: Macrophage) (সংক্ষেপে Mφ, অথবা MP) (গ্রিক: বৃহৎ ভক্ষক, গ্রিক μακρός থেকে(makrós) = বৃহৎ, φαγεῖν (phagein) = ভক্ষণ করা) হলো দেহের প্রতিরক্ষাব্যবস্থার একটি কোষ। এটি এক ধরনের শ্বেত রক্তকণিকা যা কোষীয় ধ্বংসাবশেষ, দেহের বহিরাগত বস্তু, অণুজীব, ক্যান্সার কোষ প্রভৃতিকে ভক্ষণ করে।[২] ম্যাক্রোফেজ যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এসব ভক্ষণ কাজ সম্পাদন করে তাকে ফ্যাগোসাইটোসিস বলে। এসকল বৃহৎ ফ্যাগোসাইট বা ভক্ষককোষ প্রায় সকল জরুরি কোষেই বিদ্যমান।[৩] যেখানে তারা অ্যামিবাসদৃশ চলনের মাধ্যমে সম্ভাব্য অণুজীবদের জন্য পাহারা দেয়। সারা শরীরে তারা বিভিন্ন আকৃতি (বিভিন্ন নামসহ) ধারণ করে যেমন, হিস্টিওসাইট, কুপফার কোষ, অ্যালভিওলার ম্যাক্রোফেজ, মাইক্রোগ্লাইয়া ইত্যাদি। তবে এরা সবাই একক নিউক্লিয়াসযুক্ত ফ্যাগোসাইট ব্যবস্থার অন্তর্ভুক্ত। টিসু ম্যাক্রোফেজের জীবনচক্র শুরু হয় মনোসাইট হিসেবে। মনোসাইট অস্থি মজ্জায় তৈরি হয়ে রক্তে আসে। অতঃপর সেখানে প্রায় ৭২ ঘণ্টা অবস্থান করে। রক্তে অবস্থানকালীন মনোসাইট অপরিপক্ক অবস্থায় থাকে এবং ঐ সময় সংক্রমণকারী বস্তুর বিরুদ্ধে লড়াই করার সক্ষমতা খুব বেশি থাকে না। যখন তারা টিসুতে প্রবেশ করে তখন তারা স্ফীত হতে শুরু করে। কখনো কখনো তাদের ব্যাস পাঁচগুণ বৃদ্ধি পেয়ে ৬০-৮০ মাইক্রোমিটার পর্যন্ত হয়। টিসুতে প্রবেশ করার পর তাদের নাম হয় টিসু ম্যাক্রোফেজ। তারা টিসুতে সংক্রমণকারী জীবাণুদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অত্যন্ত সক্ষম। ম্যাক্রোফেজ দেহের সহজাত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অভিযোজনমূলক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাতেও সাহায্য করে। মানুষের ক্ষেত্রে ম্যাক্রোফেজের ব্যাস ২১ মাইক্রোমিটার (০.০০০৮৩ ইঞ্চি) হয়ে থাকে।[৪] রাশিয়ার প্রাণীবিজ্ঞানী ইলিয়া মিয়েচ্‌নিকফ ১৮৮৪ সালে প্রথম ম্যাক্রোফেজ আবিষ্কার করেন।[৫]

ম্যাক্রোফেজ
একটি ম্যাক্রোফেজের ছাড়ানো বাহু ফাইলোপোডিয়াম সহ চিত্র,[১] যেখানে ইঁদুরে দুটি কণাকে (সম্ভবত জীবাণু) ভক্ষণ করছে। ট্রিপট্যান ব্লু দিয়ে রঞ্জিতকরণ করা হয়েছে।
বিস্তারিত
উচ্চারণ/ˈmakrə(ʊ)feɪdʒ/
তন্ত্রঅনাক্রম্যতন্ত্র
কাজফ্যাগোসাইটোসিস বা কোষ ভক্ষণ
শনাক্তকারী
লাতিনMacrophagocytus
আদ্যক্ষরাMφ, MΦ
মে-এসএইচD008264
টিএইচH2.00.03.0.01007
এফএমএFMA:63261
মাইক্রো শারীরস্থান পরিভাষা

গঠন

ধরন

 
জিয়েমসা রঞ্জক দিয়ে রঞ্জিত ম্যাক্রোফেজের চিত্র।

দেহের যেসব অঞ্চলে অণুজীব আক্রমণ বা বাহ্যিক কণা সঞ্চিত হওয়ার সম্ভাবনা আছে সেসব অঞ্চলে অধিকাংশ ম্যাক্রোফেজ অবস্থান করে। এসব কোষগুলোকে একত্রে মনোনিউক্লিয়ার ফ্যাগোসাইট সিস্টেম বলে যা পূর্বে রেটিকিউলোএন্ডোথেলিয়াল সিস্টেম নামে পরিচিত ছিল। প্রত্যেকটি ম্যাক্রোফেজের অবস্থান অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট নাম আছে:

কোষের নাম অবস্থান
অ্যাডিপোস টিসু ম্যাক্রোফেজ অ্যাডিপোস টিসু (স্নেহ পদার্থ)
মনোসাইট অস্থি মজ্জা/রক্ত
কুপফার কোষ যকৃৎ
সাইনাস হিস্টিওসাইট লিম্ফ নোড
অ্যালভিওলার ম্যাক্রোফেজ (ধুল কোষ) ফুসফুসীয় বায়ুথলি
টিসু ম্যাক্রোফেজ (হিস্টিওসাইট) থেকে উদ্ভূত দানব কোষ যোজক কলা
মাইক্রোগ্লাইয়া কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র
হফবাউয়ার কোষ অমরা
ম্যাসেঞ্জিয়াল কোষ[৬] বৃক্ক
অস্টিওক্লাস্ট অস্থি
এপিথেলিওয়েড কোষ গ্রানুলোমা
লোহিত শাঁস ম্যাক্রোফেজ (সাইনুসয়েডের আবরণী কোষ) প্লীহার লোহিত শাঁস
পেরিটোনিয়াল ম্যাক্রোফেজ পেরিটোনিয়াল গহ্বর
লাইসোম্যাক[৭] পিয়ার্স প্যাচ


উৎপত্তি

প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ টিসুতে যে ম্যাক্রোফেজসমূহ থাকে তা হয় প্রবহমান মনোসাইট থেকে উদ্ভূত হয় অথবা জন্মের পূর্ব থেকে সৃষ্ট এবং প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থাতেও মনোসাইট ছাড়াই সৃষ্ট হয়।[৮][৯]তবে রোগস্থলে যেসকল ম্যাক্রোফেজ জমায়েত হয় তা সাধারণত প্রবহমান মনোসাইট থেকে উদ্ভূত হয়।[১০]

কাজ

 
ম্যাক্রোফেজ কতৃক একটি অণুজীব ভক্ষণের ধাপসমূহ:
a. ফ্যাগোসাইটোসিস প্রক্রিয়ায় ভক্ষণ, ফ্যাগোসোমের সৃষ্টি
b. ফ্যাগোসোমের সাথে লাইসোসোমসমূহের একীভবনের ফলে ফ্যাগোলাইসোসোমের সৃষ্টি হয়; উৎসেচকের মাধ্যমে অণুজীবটি চূর্ণীভূত হয়।
c. বর্জ্য পদার্থ বাইরে নির্গত হয় অথবা আত্তীকরণ ঘটে।
Parts:
1. অণুজীব
2. ফ্যাগোসোম
3. লাইসোসোম
4. বর্জ্য পদার্থ
5. সাইটোপ্লাজম
6. কোষ ঝিল্লি


ম্যাক্রোফেজ হলো পেশাদার ভক্ষক কোষ এবং মৃত কোষ ও কোষীয় ধ্বংসাবশেষ অপসারণে অত্যন্ত বিশেষায়িত কোষ।[১১]ম্যাক্রোফেজ হলো মনোসাইট উদ্ভূত কোষ যা রক্ত থেকে টিসুতে প্রবেশ করে। রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা দ্বারা সক্রিয় হলে তারা নিউট্রোফিলের চেয়েও অধিকতর শক্তিশালী কোষ ভক্ষক। তারা প্রায়শই ১০০ টি ব্যাকটেরিয়াও ভক্ষণ করতে সক্ষম। তারা অনেক বৃহৎ কণা যেমন লোহিত রক্ত কণিকা অথবা ম্যালেরিয়া পরজীবীকেও ভক্ষণ করতে সক্ষম অথচ নিউট্রোফিল ব্যাকটেরিয়ার তুলনায় বৃহৎ বস্তুকেও ভক্ষণ করতে সক্ষম নয়। বস্তুকণা কে ভক্ষণের পর অবশিষ্টাংশকে দেহের বাইরে বের করে দিয়ে বেঁচে থাকতে পারে এবং আরও কয়েকমাস কাজ চালিয়ে যেতে পারে। দেহের প্রদাহ বর্ধিতকরণ ও নিয়ন্ত্রণে ম্যাক্রোফেজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। টিসু নজরদারিতে ম্যাক্রোফেজের ভূমিকা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। তারা প্রতিনিয়ত তাদের পারিপার্শ্বিক এলাকায় টিসু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কি না কিংবা অণুজীব আক্রমণ ঘটেছে কি না তা নজরদারি করে। এছাড়াও ম্যাক্রোফেজের আরও বহুবিধ কাজ রয়েছে।[১২][১৩][১৪][১৫][১৬] তারা দেহের ঝাড়ুদার হিসেবে কাজ করে। তারা দেহ থেকে মৃত ও ক্ষয়ে যাওয়া কোষ এবং অন্যান্য কোষীয় ধ্বংসাবশেষ পরিষ্কার করে। ডেন্ড্রাইটিক কোষের সাথে এরাও অ্যান্টিজেন উপস্থাপনে ভূমিকা রাখে যা দেহের প্রতিরক্ষাব্যবস্থায় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ক্ষরণকারী কোষ হিসেবে মনোসাইট ও ম্যাক্রোফেজ প্রতিরক্ষায় সাড়াদানের নিয়ন্ত্রণ ও প্রদাহ সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তারা বিভিন্ন ধরনের শক্তিশালী রাসায়নিক পদার্থ ( মনোকাইন) তৈরি করে, তন্মধ্যে রয়েছে উৎসেচক, কমপ্লিমেন্ট প্রোটিন ও নিয়ন্ত্রণমূলক বস্তু যেমন ইন্টারলিউকিন-১ ।


ক্ষত নিরাময়ে ম্যাক্রোফেজের আবশ্যক ভূমিকা রয়েছে।[১৭] ক্ষত হওয়ার দ্বিতীয় দিন থেকে ক্ষতস্থানের প্রধান কোষ হিসেবে ম্যাক্রোফেজ পলিমরফোনিউক্লিয়ার নিউট্রোফিল কে প্রতিস্থাপিত করে। [১৮] অণুচক্রিকা ও অন্যান্য কোষ কতৃক ক্ষরিত বৃদ্ধি ফ্যাক্টর দ্বারা আকৃষ্ট হয়ে রক্তপ্রবাহ থেকে মনোসাইট রক্তবাহ প্রাচীরের মধ্য দিয়ে ক্ষতস্থানে পৌঁছায়।[১৯] ক্ষতস্থানে মনোসাইটের সংখ্যা চূড়ায় পৌঁছায় ক্ষত হওয়ার এক থেকে দেড় দিন পরে। ক্ষতস্থানে পৌঁছানোর পর মনোসাইট পরিপক্ক হয়ে ম্যাক্রোফেজে পরিণত হয়। প্লীহাতে দেহের অর্ধেক মনোসাইট সংরক্ষিত থাকে।[২০][২১]

মিডিয়া

তথ্যসূত্র

  1. Kress, H; Stelzer, EH; Holzer, D; Buss, F; Griffiths, G; Rohrbach, A (১০ জুলাই ২০০৭)। "Filopodia act as phagocytic tentacles and pull with discrete steps and a load-dependent velocity."Proceedings of the National Academy of Sciences of the United States of America104 (28): 11633–8। ডিওআই:10.1073/pnas.0702449104পিএমআইডি 17620618পিএমসি 1913848 বিবকোড:2007PNAS..10411633K 
  2. "Regenerative Medicine Partnership in Education"। ২৫ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১৫ 
  3. Ovchinnikov DA (সেপ্টেম্বর ২০০৮)। "Macrophages in the embryo and beyond: much more than just giant phagocytes"Genesis46 (9): 447–62। ডিওআই:10.1002/dvg.20417পিএমআইডি 18781633Macrophages are present essentially in all tissues, beginning with embryonic development and, in addition to their role in host defense and in the clearance of apoptotic cells, are being increasingly recognized for their trophic function and role in regeneration. 
  4. Krombach F, Münzing S, Allmeling AM, Gerlach JT, Behr J, Dörger M (সেপ্টেম্বর ১৯৯৭)। "Cell size of alveolar macrophages: an interspecies comparison"Environmental Health Perspectives। 105 Suppl 5 (Suppl 5): 1261–3। জেস্টোর 3433544ডিওআই:10.2307/3433544পিএমআইডি 9400735পিএমসি 1470168  
  5. Semyon Zalkind (২০০১)। Ilya Mechnikov: His Life and Work। Honolulu, Hawaii: University Press of the Pacific। পৃষ্ঠা 78, 210। আইএসবিএন 978-0-89875-622-7 
  6. Lote, Christopher J.। Principles of Renal Physiology, 5th edition। Springer। পৃষ্ঠা 37। 
  7. Bonnardel J, Da Silva C, Henri S, Tamoutounour S, Chasson L, Montañana-Sanchis F, Gorvel JP, Lelouard H (মে ২০১৫)। "Innate and adaptive immune functions of peyer's patch monocyte-derived cells"। Cell Reports11 (5): 770–84। ডিওআই:10.1016/j.celrep.2015.03.067 পিএমআইডি 25921539 
  8. Perdiguero EG, Geissmann F (জানুয়ারি ২০১৬)। "The development and maintenance of resident macrophages"Nature Immunology17 (1): 2–8। ডিওআই:10.1038/ni.3341পিএমআইডি 26681456পিএমসি 4950995  
  9. Ginhoux F, Guilliams M (মার্চ ২০১৬)। "Tissue-Resident Macrophage Ontogeny and Homeostasis"। Immunity44 (3): 439–449। ডিওআই:10.1016/j.immuni.2016.02.024 পিএমআইডি 26982352 
  10. Pittet MJ, Nahrendorf M, Swirski FK (জুন ২০১৪)। "The journey from stem cell to macrophage"Annals of the New York Academy of Sciences1319 (1): 1–18। ডিওআই:10.1111/nyas.12393পিএমআইডি 24673186পিএমসি 4074243 বিবকোড:2014NYASA1319....1P 
  11. টেমপ্লেট:Cite ওএব
  12. Chen Y, Zhang X (আগস্ট ২০১৭)। "Pivotal regulators of tissue homeostasis and cancer: macrophages"Experimental Hematology & Oncology6: 23। ডিওআই:10.1186/s40164-017-0083-4পিএমআইডি 28804688পিএমসি 5549331  
  13. Goto H, das Graças Prianti M (২০০৯)। "Immunoactivation and immunopathogeny during active visceral leishmaniasis"। Revista do Instituto de Medicina Tropical de Sao Paulo51 (5): 241–6। ডিওআই:10.1590/s0036-46652009000500002 পিএমআইডি 19893975 
  14. Velasco-Velázquez MA, Barrera D, González-Arenas A, Rosales C, Agramonte-Hevia J (সেপ্টেম্বর ২০০৩)। "Macrophage--Mycobacterium tuberculosis interactions: role of complement receptor 3"। Microbial Pathogenesis35 (3): 125–31। ডিওআই:10.1016/s0882-4010(03)00099-8পিএমআইডি 12927520 
  15. Matzaraki V, Kumar V, Wijmenga C, Zhernakova A (এপ্রিল ২০১৭)। "The MHC locus and genetic susceptibility to autoimmune and infectious diseases"Genome Biology18 (1): 76। ডিওআই:10.1186/s13059-017-1207-1পিএমআইডি 28449694পিএমসি 5406920  
  16. Vlahopoulos SA (আগস্ট ২০১৭)। "Aberrant control of NF-κB in cancer permits transcriptional and phenotypic plasticity, to curtail dependence on host tissue: molecular mode"Cancer Biology & Medicine14 (3): 254–270। ডিওআই:10.20892/j.issn.2095-3941.2017.0029পিএমআইডি 28884042পিএমসি 5570602  
  17. de la Torre J., Sholar A. (2006). Wound healing: Chronic wounds. Emedicine.com. Accessed 20 January 2008.
  18. Expert Reviews in Molecular Medicine. (2003). The phases of cutaneous wound healing ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে. 5: 1. Cambridge University Press. Accessed 20 January 2008.
  19. Lorenz H.P. and Longaker M.T. (2003). Wounds: Biology, Pathology, and Management ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩১ অক্টোবর ২০০৫ তারিখে. Stanford University Medical Center. Accessed 20 January 2008.
  20. Swirski FK, Nahrendorf M, Etzrodt M, Wildgruber M, Cortez-Retamozo V, Panizzi P, Figueiredo JL, Kohler RH, Chudnovskiy A, Waterman P, Aikawa E, Mempel TR, Libby P, Weissleder R, Pittet MJ (জুলাই ২০০৯)। "Identification of splenic reservoir monocytes and their deployment to inflammatory sites"Science325 (5940): 612–6। ডিওআই:10.1126/science.1175202পিএমআইডি 19644120পিএমসি 2803111 বিবকোড:2009Sci...325..612S 
  21. Jia T, Pamer EG (জুলাই ২০০৯)। "Immunology. Dispensable but not irrelevant"Science325 (5940): 549–50। ডিওআই:10.1126/science.1178329পিএমআইডি 19644100পিএমসি 2917045 বিবকোড:2009Sci...325..549J 

বহিঃসংযোগ

টেমপ্লেট:Myeloid blood cells and plasma