হাইপারস্যালাইন হ্রদ প্রতিটি মহাদেশেই পাওয়া যায়, বিশেষ করে শুষ্ক বা আধা শুকনো অঞ্চলে।
আর্কটিকে কানাডিয়ান ডিভন আইস ক্যাপে দুটি সাবগ্লাসিয়াল হ্রদ রয়েছে যা হাইপারস্যালাইন।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি|last1শেষাংশ১=Muzyka|first1প্রথমাংশ১=Kyle|titleশিরোনাম=Super salty lakes discovered in Canadian Arctic could provide window into life beyond Earth|urlইউআরএল=http://www.cbc.ca/news/canada/edmonton/university-alberta-scientist-subglacial-lakes-canada-arctic-1.4614626|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=11 April 2018|workকর্ম=[[CBC News]]|dateতারিখ=11 April 2018}}</ref> অ্যান্টার্কটিকায় বড় মাপের হাইপারস্যালাইন জলাশয় রয়েছে, ম্যাকমুরডো ড্রাই ভ্যালিয়াসে অবস্থিত ভান্ডা লেক এমনই একটি হ্রদ যাতে ৩৫% এরও বেশি লবণাক্ততা রয়েছে (সমুদ্রের পানির লবণাক্ততার চেয়ে ১০ গুণ বেশি)।
বিশ্বের সর্বাধিক লবণাক্ত জলাশয় গেটেলে পন্ডটি ইথিওপিয়ার আফার শহরে দানাকিল ডিপ্রেশনে অবস্থিত। গেটেল পন্ডের পানির লবণাক্ততা রয়েছে ৪৩%, যা এটিকে পৃথিবীর সর্বোচ্চ নোনতা পানির জলাশয়গুলোর একটি করে তুলেছে।<ref name=perez>{{citeসাময়িকী journalউদ্ধৃতি|last1শেষাংশ১=Perez|first1প্রথমাংশ১=Eduardo|last2শেষাংশ২=Chebude |first2প্রথমাংশ২=Yonas |titleশিরোনাম=Chemical Analysis of Gaet’ale, a Hypersaline Pond in Danakil Depression (Ethiopia): New Record for the Most Saline Water Body on Earth|journalসাময়িকী=Aquatic Geochemistry|dateতারিখ=April 2017|volumeখণ্ড=23|issueসংখ্যা নং=2 |pagesপাতাসমূহ=109–117|doiডিওআই=10.1007/s10498-017-9312-z}}</ref> (অর্থাৎ সমুদ্রের পানির লবণাক্ততার চাইতে ১২ গুণ বেশি)।
পূর্বে, এটা বিবেচনা করা হত যে অ্যান্টার্কটিকার বাইরে সবচেয়ে বেশি লোনা হ্রদ হলো জিবুতিতে অবস্থিত আসাল হ্রদ <ref name=Quinn2015/> , যার লবণাক্ততা রয়েছে ৩8.৮% (সমুদ্রের পানির লবণাক্ততার চেয়ে দশগুণ বেশি)। সম্ভবত সর্বাধিক পরিচিত অতিলোনা হ্রদ হলো মৃত সাগর (২০১০ সালে ৩৪.২% লবণাক্ততা) এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউটা রাজ্যের গ্রেট সল্ট হ্রদ (৫-২% পরিবর্তনশীল লবণাক্ততা)।
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা|refs=
{{reflist|refs=
<ref name=Hammer1986>{{citeবই bookউদ্ধৃতি |lastশেষাংশ=Hammer |firstপ্রথমাংশ=Ulrich T. |titleশিরোনাম=Saline lake ecosystems of the world |urlইউআরএল=https://books.google.com/?id=NOdvPFm6SyoC&pg=PA315&dq=Lovenula#PPA39,M1 |yearবছর=1986 |publisherপ্রকাশক=Springer |isbnআইএসবিএন=90-6193-535-0}}</ref><ref name=Quinn2015>{{citeবই bookউদ্ধৃতি |editor-last1=Quinn |editor-first1=Joyce A. |editor-last2=Woodward |editor-first2=Susan L.|titleশিরোনাম=Earth's Landscape: An Encyclopedia of the World's Geographic Features [2 volumes] |urlইউআরএল=https://books.google.com/books?id=ErkxBgAAQBAJ&pg=PA9 |yearবছর=2015 |publisherপ্রকাশক=ABC-CLIO |isbnআইএসবিএন=978-1-61069-446-9 |pageপাতা=9}}</ref>
