সৌরমণ্ডল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
২টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.1
১৫ নং লাইন:
}}</ref> হেলিওস্ফিয়ারের বৈজ্ঞানিক অধ্যায়নকে বলা হয় [[হেলিওফিজিক্স]] যার মধ্যে [[মহাকাশ আবহাওয়া]] ও [[মহাকাশ জলবায়ু]]ও অন্তর্ভুক্ত।
 
এর ব্যাসার্ধের প্রথম দশ বিলিয়ন কিলোমিটারে সৌর বায়ু ঘন্টায় এক মিলিয়ন কিলোমিটারেরও বেশী গতিতে চলে।<ref name=speed>{{cite web|author=Dr. David H. Hathaway|date=January 18, 2007|title=The Solar Wind|publisher=NASA|url=http://solarscience.msfc.nasa.gov/SolarWind.shtml|accessdate=2007-12-11|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://www.webcitation.org/617GbYha2?url=http://solarscience.msfc.nasa.gov/SolarWind.shtml|আর্কাইভের-তারিখ=আগস্ট ২২, ২০১১|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref><ref>{{cite news | first=Robert Roy | last=Britt | title=A Glowing Discovery at the Forefront of Our Plunge Through Space | publisher=SPACE.com | date=March 15, 2000 | url=http://www.space.com/scienceastronomy/solarsystem/heliosphere_shock_000315.html | accessdate=2006-05-24 | আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20010111053400/http://www.space.com/scienceastronomy/solarsystem/heliosphere_shock_000315.html | আর্কাইভের-তারিখ=জানুয়ারি ১১, ২০০১ | অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> যতই এটি আন্তঃনাক্ষত্রিক পদার্থের সাথে অন্তর্হিত হয়, এর বেগ কমতে থাকে এবং এক সময় থেমে যায়। যেখানে আন্তঃনাক্ষ এর বেগ কমে যায় তাকে বলে '''টার্মিনেশন শক''' ('''অন্ত অভিঘাত''')। এর পরের অংশটি হলো '''হেলিওসিথ''' ('''সৌরখাপ''') যা বহির পরিমণ্ডল পর্যন্ত বিস্তৃত। হেলিওস্ফিয়ারের সর্ববহিস্থ স্তরকে বলা হয় '''হেলিওপজ''' ('''সৌর-নিবৃত্তি''')। যেখানে বিপরীত দিক থেকে আসা আন্তঃনাক্ষত্রিক পদার্থ হেলিওস্ফিয়ারের সাথে সংঘর্ষ করে ধীর হয়ে যায় তাকে বলে '''বো শক''' ('''ধনু অভিঘাত''')। হেলিওস্ফিয়ারের সামগ্রিক আকার [[ধূমকেতু]]র মত - এক পাশে প্রায় গোলীয় কিন্তু অপর পাশে একটি লম্বা লেজের মত অংশ যুক্ত। লেজের মত অংশটি '''হেলিওটেল''' ('''সৌর লেজ''') হিসেবে পরিচিত।
এর ব্যাসার্ধের প্রথম দশ বিলিয়ন কিলোমিটারে সৌর বায়ু ঘন্টায় এক মিলিয়ন কিলোমিটারেরও বেশী গতিতে চলে।<ref name=speed>{{cite web|author=Dr. David H. Hathaway|date=January 18, 2007|title=The Solar Wind|publisher=NASA|url=http://solarscience.msfc.nasa.gov/SolarWind.shtml|accessdate=2007-12-11}}</ref><ref>{{cite news
| first=Robert Roy | last=Britt
| title=A Glowing Discovery at the Forefront of Our Plunge Through Space
| publisher=SPACE.com | date=March 15, 2000
| url=http://www.space.com/scienceastronomy/solarsystem/heliosphere_shock_000315.html
| accessdate=2006-05-24 }}</ref> যতই এটি আন্তঃনাক্ষত্রিক পদার্থের সাথে অন্তর্হিত হয়, এর বেগ কমতে থাকে এবং এক সময় থেমে যায়। যেখানে আন্তঃনাক্ষ এর বেগ কমে যায় তাকে বলে '''টার্মিনেশন শক''' ('''অন্ত অভিঘাত''')। এর পরের অংশটি হলো '''হেলিওসিথ''' ('''সৌরখাপ''') যা বহির পরিমণ্ডল পর্যন্ত বিস্তৃত। হেলিওস্ফিয়ারের সর্ববহিস্থ স্তরকে বলা হয় '''হেলিওপজ''' ('''সৌর-নিবৃত্তি''')। যেখানে বিপরীত দিক থেকে আসা আন্তঃনাক্ষত্রিক পদার্থ হেলিওস্ফিয়ারের সাথে সংঘর্ষ করে ধীর হয়ে যায় তাকে বলে '''বো শক''' ('''ধনু অভিঘাত''')। হেলিওস্ফিয়ারের সামগ্রিক আকার [[ধূমকেতু]]র মত - এক পাশে প্রায় গোলীয় কিন্তু অপর পাশে একটি লম্বা লেজের মত অংশ যুক্ত। লেজের মত অংশটি '''হেলিওটেল''' ('''সৌর লেজ''') হিসেবে পরিচিত।
 
[[ভয়েজার প্রোগ্রাম|ভয়েজার প্রোগ্রামের]] দুইটি মহাকাশযান [[ভয়েজার ১]] ও [[ভয়েজার ২]] টার্মিনেশন শক ও হেলিওসিথ অতিক্রম করে হেলিওস্ফিয়ারের বহিস্থ এলাকা অন্বেষণ করেছে। ২০১৩ সালে [[নাসা]] ঘোষণা দেয় যে, ২০১২ সালের ২৫শে আগস্ট ভয়েজার ১ হেলিওপজের সম্মুখীন হয়েছে।<ref name="voyager-historic">{{cite web