আবদুল হামিদ (শিক্ষাবিদ): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
০টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ১টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.1
৩৬ নং লাইন:
[[বঙ্গ|অবিভক্ত বাংলায়]] [[ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস|কংগ্রেসের]] অনুসারী ছিলেন। মুসলিম লীগের বিরোধী হওয়ায় তাকে অনেকদিন আত্মগোপনে থাকতে হয়েছে। মুসলীম লীগসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল গণমানুষের সার্বিক কল্যাণ ও আশা-আকাঙ্খা পূরণে ব্যর্থ বিবেচিত হওয়ায় ২৩ জুন, ১৯৫৮ তারিখে [[পাকিস্তান গণমুক্তি পার্টি]] গঠন করেন।<ref name="ধ"/> তবে, আইয়ুবীয় সামরিক শাসনামলে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সাথেও তার পার্টি গঠনের মাত্র একমাসের মধ্যে নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়।
 
১৯৬২ সালের আইনসভায় [[পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন, ১৯৬২|পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের]] সদস্য (এমএনএ) নির্বাচিত হন।<ref name="ধ"/> এ সময়ে তিনি সরকারী চাকুরীজীবীদের ন্যায় কৃষক, শ্রমিক ও মেহনতী মানুষের জন্যও বার্ধক্যভাতার দাবী উত্থাপন করেন। রায়পুরা, মনোহরদী ও শিবপুর এলাকা থেকে স্বতন্ত্র সদস্য নির্বাচিত হওয়া সত্ত্বেও পাকিস্তানের যুদ্ধনীতি প্রণয়নে আইনসভায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ফলশ্রুতিতে, রাষ্ট্রপতি [[আইয়ুব খান]] তাকে পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নরের দায়িত্ব পালনের প্রস্তাবনা দেন। পাশাপাশি মুসলিম লীগে যোগদানের শর্ত যুক্ত করলে তিনি তা বিনয়ের সাথে প্রত্যাখ্যান করেন।<ref name="স">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=স্মরণ: রাজনীতিক ও শিক্ষাবিদ অধ্যক্ষ আবদুল হামিদ |ইউআরএল=https://old.dailynayadiganta.com/detail/printcopy/257442 |তারিখ=৬ অক্টোবর ২০১৭ |প্রকাশক=দৈনিক নয়াদিগন্ত }}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=জুন ২০২০ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref>
 
২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯ তারিখে পাকিস্তান গণমুক্তি পার্টির পুণর্গঠন উপলক্ষে তৎকালীন রায়পুরা থানার নারায়ণপুর বাজারে অনুষ্ঠিত বিশাল জনসভায় স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের দাবী করেন ও গণভোট আয়োজনের দাবী জানান। ঐ একই জনসভায় আবদুল হামিদের অনুপ্রেরণায় স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার অন্যতম স্বপ্নদ্রষ্টা ও [[আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা|আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার]] ২৯নং অভিযুক্ত [[আবদুল জলিল (সার্জেন্ট)|সার্জেন্ট আবদুল জলিলকে]] গণসংবর্ধনা দেয়া হয়।<ref name="স"/> এরপর ২৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯ তারিখে বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভ ও গণভোট বিষয়ে রাওয়ালপিণ্ডিতে গোলটেবিল আলোচনায় ব্যস্ত মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, বঙ্গবন্ধু [[শেখ মুজিবুর রহমান]], আইয়ুব খানসহ অন্যান্য নেতাকে [[বৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফ|টেলিগ্রাম বার্তা]] প্রেরণ করেন।<ref name="স"/>