ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
কায়সার আহমাদ (আলোচনা | অবদান) অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ও মহাবিদ্যালয় যোগ |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
২৫ নং লাইন:
আল্লামা আব্দুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী সহ দেশের শীর্ষস্থানীয় উলামা-মাশায়েখের দাবী অনুযায়ী ২০১৩ সালে জাতীয় সংসদে পাস করা হয় বহুল প্রতিক্ষিত এফিলিয়েটিং (স্বতন্ত্র) ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে থেকে মাদরাসা শিক্ষাধারার ফাজিল/স্নাতক ও কামিল/স্নাতকোত্তর পর্যায়ের ডিগ্রী প্রদান করা হয়। মাদরাসা শিক্ষার উন্নয়ন ও আধুনিকায়ন, ফাজিল/স্নাতক, কামিল/স্নাতকোত্তর পর্যায়ে শিক্ষাক্রম/পাঠ্যপুস্তক অনুমোদন, শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়ন, মাদরাসা শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ, শিক্ষাঙ্গনগুলোর তদারকি ও পরিবীক্ষণ এবং পরীক্ষা পরিচালনাসহ সার্বিক তত্ত্বাবধান করে ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আইন প্রণয়ন করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছিলেন, গত ৬ আগস্ট ২০১২ ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০১২ এর খসড়ার নীতিগত অনুমোদন করে মন্ত্রিসভা কমিটি। এটি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো অনুমোদনকারী
==শিক্ষাক্রম==
সরকার ২০১০ সালে দেশের নামকরা ৩১টি মাদ্রাসায় অনার্স প্রোগ্রাম চালু করে। শুরু থেকে ৫টি বিষয়ে এই প্রোগ্রাম চালু রয়েছে।
# হাদিস
# আল কুরআন
# আদ-দাওয়া
# আল আদাবুল আরবি (আরবি সাহিত্য)
# ইসলামের
এই অনার্স ছাড়া মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থায় [[ফাজিল]] (পাস), ফাজিল ([[স্নাতক]]) এবং [[কামিল]] ([[স্নাতকোত্তর]]) শিক্ষা কার্যক্রম যেগুলো এযাবৎ [[ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়]] এর অধীনে ছিল, এখন থেকে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিনে পরিচালিত হবে। তবে সরকারী কারিকুলাম অনুযায়ী না চলার কারণে দেশের কওমী মাদরাসাগুলো এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পরিচালিত হবে না।<ref>http://www.jugantor.com/old/news/2015/08/24/312639</ref>
|