শর্মিলা ঠাকুর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Moheen (আলোচনা | অবদান)
হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:ইউনিসেফের শুভেচ্ছাদূত যোগ
মিরন মোল্লা (আলোচনা | অবদান)
১৯ নং লাইন:
 
== আরাধনা (চলচ্চিত্র) ==
১৯৬৯ সালে [[শক্তি সামন্ত|শক্তি সামন্তের]] পরিচালনায় বলিউডে ''[[আরাধনা (১৯৬৯-এর চলচ্চিত্র)|আরাধনা চলচ্চিত্রটি]]'' মুক্তি পায়। এতে তিনি ভারতীয় চলচ্চিত্র জগৎ বা [[বলিউড|বলিউডের]] অন্যতম ব্যক্তিত্ব [[রাজেশ খান্না|রাজেশ খান্নার]] বিপরীতে নায়িকার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। চলচ্চিত্রটি ১৯৪৬ সালে [[হলিউড|হলিউডে]] 'টু ইচ হিস অউন' শিরোনামে সর্বপ্রথম নির্মিত হয়েছিল যা পরবর্তীতে হিন্দিতে 'আরাধনা' নামে নতুন করে নির্মিত হয়। বছরের সেরা চলচ্চিত্র হিসেবে এটি [[ফিল্মফেয়ার পুরস্কার]] লাভ করে। শর্মিলা ঠাকুরও [[শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার|ফিল্মফেয়ার সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার]] লাভ করেন যা হলিউড চলচ্চিত্রে একই ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে [[অলিভিয়া দ্য হ্যাভিল্যান্ড]] তার [[একাডেমি পুরস্কার (সেরা অভিনেত্রী)|সেরা অভিনেত্রী হিসেবে একাডেমি পুরস্কার]] লাভ করেছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://specials.rediff.com/movies/2008/jun/19slide2.htm |শিরোনাম=rediff.com: Dial D for Darjeeling |প্রকাশক=Specials.rediff.com |তারিখ= |সংগ্রহের-তারিখ=2012-01-14}}</ref>
 
[[হিন্দি ভাষা|হিন্দিতে]] প্রথমে চলচ্চিত্রটি নির্মিত হলেও পরবর্তীতে [[বাংলা ভাষা|বাংলা ভাষায়ও]] এটি [[ডাবিং]] করা হয়। আরাধনা চলচ্চিত্রের ব্যাপক ব্যবসায়িক সাফল্যে আরো দু'টি ভাষা - [[তামিল ভাষা|তামিল]] ও [[তেলেগু ভাষা|তেলেগু ভাষায়]] যথাক্রমে ''[[শিবাগামিইন সেলভান]]'' (১৯৭৪) ও ''কন্যাবাড়ি কালাউ'' (১৯৭৪) নামে পুনরায় নির্মিত হয় যাতে শর্মিলা ঠাকুর ''বনশ্রী''ঠাকুরের চরিত্রে [[বানিশ্রী]] অভিনয় করেছিলেন।<ref>[http://www.sundaytimes.lk/980222/mirror2.html The Sunday Times On The Web - Mirror Magazine<!-- Bot generated title -->]</ref>
 
==পুরস্কার ও সম্মাননা==