চীন–বাংলাদেশ সম্পর্ক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
Showad kabir (আলোচনা | অবদান)
সংযোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক|বাংলাদেশ-চীন |China|Bangladesh}}
'''চীন—বাংলাদেশ সম্পর্ক''' হল চীন ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রদ্বয়ের মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক। বাংলাদেশ—চীন সম্পর্ক প্রাচীন ও প্রায় তিন হাজার বৎসরের পুরোনো। বাঙালি সভ্যতা ও চীনা সভ্যতার মাঝে খ্রিষ্টের জন্মেরও হাজার বৎসর আগে থেকে যোগাযোগ আছে। প্রাচীনকাল থেকে ব্রহ্মপুত্র নদীর মাধ্যমে চীন এবং বাংলায় মানুষের যোগাযোগ স্থাপিত হয়। ১৯৭৫ সাল থেকে চীন বাংলাদেশর আধুনিক কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থপিত হলেও বর্তমানে বাংলাদেশের উন্নয়নের এক অন্যতম অংশীদার চীন। এবং বাংলাদেশ চীনের দ্বিতীয় বৃহত্তম ব্যবসায়িক পক্ষ। সম্প্রতি ২০১৭ সালে বাংলাদেশ নৌ বাহিনী চীন থেকে দুইটি সাবমেরিন তার অস্ত্রভাণ্ডারে যুক্ত করে। চিনের সাথে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামরিক সম্পর্ক এখন ভারতসহ প্রতিবেশী অনেক দেশের জন্য চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
 
বাংলাদেশ চীন কূটনৈতিক সম্পর্কে বাংলাদেশের [[চীন|চীনের]] রাজধানী [[বেইজিং]]য়ে একটি দূতাবাস, [[হং কং]] ও কুনমিংয়ে কনস্যুলেট রয়েছে । ঢাকায় রয়েছে চীনের এমব্যাসি । চীন ও বাংলাদেশ বাংলাদেশ চীনা মায়ানমার ও ভারত [[ফোরাম ফর রিজিওনাল কোঅপারেশন|ফোরাম ফর রিজিওনাল কোঅপারেশনের]] সদস্য। চীন—বাংলাদেশ এখন কৌশলগত অংশীদারি চুক্তির মাধ্যমে সামরিক ও বেসামরিক ভাবে মৈত্রী চুক্তিবদ্ধ ।আগামী বৎসরগুলোর মধ্যে চীনের সাথে বাংলাদেশের সরাসরি রেল ও সড়ক যোগাযোগ স্থপিত হবে।