যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
চিত্র
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৬ নং লাইন:
 
== স্বাধীনতা আন্দোলন ==
১৯২১ সালে [[অসহযোগ আন্দোলন|অসহযোগ আন্দোলনে]] যোগ দিয়ে ব্যারিস্টারি পেশা ত্যাগ করেন। বর্মা অয়েল কোম্পানি ও আসাম বেংগলবেঙ্গল রেলওয়ে ধর্মঘট পরিচালনার দায়ে তার সস্ত্রীক কারাদণ্ড হয়। ভারতে শ্রমিক আন্দোলনের ইতিহাসে এই শ্রমিক ধর্মঘট ছিল সর্বপ্রথম বৃহত্তর ধর্মঘট। ধর্মঘটীদের পরিবার প্রতিপালনের জন্যে সেযুগে ৪০ হাজার টাকা ঋনঋণ নেন। সাধারন মানুষ তাকে দেশপ্রিয় উপাধিতে ভূষিত করে। জনদরদী যতীন্দ্রমোহন কে চট্টগ্রামের মানুষ মুকুটহীন রাজা বলে অভিহিত করত। ১৯৩০ খ্রিষ্টাব্দেখ্রিস্টাব্দে ভারত থেকে বর্মাকে বিচ্ছিন্ন করার প্রতিবাদে বক্তৃতা দিয়ে গ্রেপ্তার হন। ১৯২২-২৩ কংগ্রেসের ওয়ার্কিং কমিটির সভাপতি ছিলেন তারপর দেশবন্ধু [[চিত্তরঞ্জন দাশ|চিত্তরঞ্জনে]]<nowiki/>র স্বরাজ্য পার্টিতে যোগ দেন। পাঁচবার কলকাতার মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। দেশবন্ধুর মৃত্যুর পর বঙ্গীয় প্রাদেশিক রাষ্ট্রীয় সমিতির সভাপতির পদ অলংকৃত করেন। চট্টগ্রামের ভূমিপুত্র হিসেবে সেখানে নানা সামাজিক কাজকর্মে তিনি ছিলেন অগ্রনীঅগ্রণী সেনানী। ১৯৩১ সালে চট্টগ্রামে ভয়াবহ বন্যায়, ১৯২৬ এ কলকাতায়, ১৯৩১ খ্রিষ্টাব্দে চট্টগ্রামে সাম্প্রদায়িক হাংগামায়হাঙ্গামায় ত্রানকার্যেরত্রাণকার্যের পুরোভাগে থাকেন।<ref name=":2" /><ref name=":1">{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান|শেষাংশ=প্রথম খন্ডখণ্ড|প্রথমাংশ=সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত|প্রকাশক=সাহিত্য সংসদ|বছর=২০০২|আইএসবিএন=81-85626-65-0|অবস্থান=কলকাতা|পাতাসমূহ=৪৩৪}}</ref>
 
== চট্টগ্রাম যুববিদ্রোহে ভূমিকা ==