কোষ নিউক্লিয়াস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
→‎গঠন: সংশোধন
৩ নং লাইন:
 
==গঠন==
এর আকৃতি গোলাকার, ডিম্বাকার, নলাকার, উপবৃত্তাকার, প্যাঁচানো থালার মত এবং শাখান্বিওশাখান্বিত হতে পারে ৷ রাসায়নিকভাবে নিউক্লিয়াস মূলত প্রোটিন ও নিউক্লিক এসিড দ্বারা গঠিত। এতে অন্যান্য উপাদানও থাকে। যেমনঃ [[প্রোটিন ]](Protein), [[আরএনএ]](RNA), [[ডিএনএ]](DNA) । [[সিভকোষ]] বা [[লোহিত রক্তকণিকা]]য় নিউক্লিয়াস থাকে না৷<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ=আজমল |প্রথমাংশ১=গাজী |শেষাংশ২=আসমত |প্রথমাংশ২=গাজী |শিরোনাম=উচ্চ মাধ্যমিক জীববিজ্ঞান |অধ্যায়=কোষ |সংস্করণ=2 |প্রকাশক=গাজী পাবলিসার্স }}</ref> নিউক্লিয়াসে বংশগতির বৈশিষ্ট্য নিহিত ৷ এটি কোষে সংঘটিত বিপাকীয় কার্যাবলিসহ সব ক্রিয়া-বিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে ৷ সুগঠিত নিউক্লিয়াসে নিচের অংশগুলো দেখা যায়:
 
===নিউক্লিয়ার ঝিল্লি বা নিউক্লিও পর্দা===
[[চিত্র:Micrograph of a cell nucleus.png|thumbnail|উচ্চমানসম্পন্ন মাইক্রোস্কোপ এ দৃশ্যমান নিউক্লিয়াস]]
নিউক্লিয়াস কে ঘিরে রাখে যে ঝিল্লীঝিল্লি তাকে নিউক্লিয়ার ঝিল্লীঝিল্লি বলে ৷ এটি দ্বিস্তরদ্বিস্তরবিশিষ্ট বিশিষ্ট ঝিল্লীঝিল্লি ৷ এ ঝিল্লীঝিল্লি [[লিপিড]] ও [[প্রোটিন]] এর সমন্বয়ে গঠিত ৷ এ ঝিল্লীতে মাঝে মাঝে কিছু ছিদ্র থাকে, একে নিউক্লিয়াররন্ধ্রনিউক্লিয়ার রন্ধ্র বলে ৷ এই ছিদ্রের মাধ্যমে কেন্দ্রিকা ও [[সাইটোপ্লাজম]] এর মধ্যে কিছু বস্তু চলাচল করে ৷ এই ঝিল্লী সাইটোপ্লাজম থেকে কেন্দ্রিকার অন্যান্য বস্তুকে পৃথক করে ও বিভিন্ন বস্তুর চলাচল নিয়ন্ত্রণ করে ৷<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://bn.bdfish.org/2011/10/%E0%A6%AD%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B8/ |শিরোনাম=নিউক্লিয়াস ও ক্রোমোজোম |শেষাংশ=রীপা |প্রথমাংশ=রাহাত পারভীন |প্রকাশক=BdFISH Bangla |তারিখ=2011-10-01 }}</ref>
====নিউক্লিয়ার ঝিল্লি বা নিউক্লিও পর্দা এর কাজ====
নিউক্লিয়াসকে রক্ষণাবক্ষেণ করা এর প্রধান কাজ। এছাড়াও অভ্যন্তরীণ অঙ্গানুগুলোকেঅঙ্গাণুগুলোকে সাইটোপ্লাজম থেকে পৃথক করে রাখে।
 
===নিউক্লিওপ্লাজম===
কেন্দ্রিকা ঝিল্লীরঝিল্লির অভ্যন্তরে জেলির ন্যায় বস্তু বা রসকে কেন্দ্রকারসকেন্দ্রিকারস বা নিউক্লিওপ্লাজম বলে ৷
কেন্দ্রিকা রসে [[নিউক্লিক অ্যাসিড]] , [[প্রোটিন]] , [[উৎসেচক]], [[আরএনএ]],বিভিন্ন [[এনজাইম]], ([[ডিএনএ]] পলিমারেজ, [[আরএনএ]] পলিমারেজ, [[নিউক্লিওটাইড ট্রাইফসফাটেজ]], [[নিউক্লিওসাইড ফসফোরাইলেজ]], কাইS
নেজ, [[ডিহাইড্রোজিনেজ]], এন্ডোনিউক্লয়েজ), [[আরএনপি]] দানা, অল্প পরিমাণে [[লিপিড]] ও কতিপয় [[খনিজ লবণ]] থাকে ৷
১৯ নং লাইন:
 
===নিউক্লিওলাস===
নিউক্লিয়ারনিউক্লিয়াস বা কেন্দ্রিকার মধ্যে [[ক্রোমোজম]] এর সাথে লাগানো গোলাকার বস্তুকে নিউক্লিওলাস বা কেন্দ্রিকাকাণুকেন্দ্রিকাণু বলে ৷১৭৮১ সালে বিজ্ঞানী ফনটানা(Fontana) সর্বপ্রথম নিউক্লিওলাস আবিষ্কার করেন। ক্রোমোজোমের রঙঅগ্রাহী অংশের সাথে এরা লেগে থাকে ৷ এরা [[RNA]] ও [[প্রোটিন]] দ্বারা গঠিত ৷ এরা [[নিউক্লিক অ্যাসিড]] মজুত করে ও [[প্রোটিন]] সংশ্লেষণ করে ৷ নিউক্লিওলাস ক্রোমোজোমের যে স্থানটিতেস্থানে লাগানো[[নিউক্লিওলাস]] সংযুক্ত থাকে তাকে বলা হয় স্যাটেলাইট।SAT বা স্যাটেলাইট।
ক্রোমোজোমের যে স্থানে [[নিউক্লিওলাস]] সংযুক্ত থাকে তাকে বলা হয় SAT বা স্যাটেলাইট।
 
===ক্রোমাটিন জালিকা বা নিউক্লিও জালিকা===
কোষের বিশ্রামকালে কেন্দ্রিকায় কুন্ডলী পাকানো সূক্ষসূক্ষ্ম সুতার ন্যায় অংশই হল ক্রোমাটিন জালিকা ৷ [[কোষ]] বিভাজনের সময় এরা মোটা ও খাটো হয় তাই তখন তাদের আলাদা [[ক্রোমোজোম]] দেখা যায় ৷ ক্রোমোজোম এর দুইটি অংশ রয়েছে।
 
==তথ্যসূত্র==