১৯৪৭ সালের আগ পর্যন্ত [[এম. এম. ইস্পাহানি লিমিটেড|ইস্পাহানি গ্রুপ]] [[ভারতীয় উপমহাদেশ|ভারতীয় উপমহাদেশের]] শীর্ষ পাট রপ্তানিকারক ছিল। <ref>{{Citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://bdnews24.com/business/2017/01/23/ispahani-group-boss-mirza-ali-behrouze-ispahani-passes-away|titleশিরোনাম=Ispahani Group boss Mirza Ali Behrouze Ispahani passes away|lastশেষাংশ=|firstপ্রথমাংশ=|dateতারিখ= |workকর্ম=bdnews24.com |accessসংগ্রহের-dateতারিখ=2018-02-26}}</ref> ১৯৪৭ সালে [[এম. এম. ইস্পাহানি লিমিটেড|এম. এম. ইস্পাহানি লিমিটেডের]] কর্ণধার [[মির্জা আহমেদ ইস্পাহানি]]র ছেলে মির্জা মেহেদী ইস্পাহানির সাথে [[চট্টগ্রাম|চট্টগ্রামে]] কর্পোরেট সদর দপ্তর স্থানান্তরিত করেন। এরপরেই [[এম. এম. ইস্পাহানি লিমিটেড|ইস্পাহানি গ্রুপ]] [[সিলেট বিভাগ|বৃহত্তর সিলেটের]] চা-বাগানে বিনিয়োগ করেছিল।
== ক্যারিয়ার ==
মির্জা মেহদী ইস্পাহানি ইস্পাহানি গ্রুপের দায়িত্বে ছিলেন। তিনি সমাজকল্যাণমূলক কর্মকাণ্ডে নিযুক্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংস্থাগুলিকে তিনি সাহায্য-সমর্থন করতেন। <ref>{{Citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://archive.thedailystar.net/2004/01/30/d401301503107.htm|titleশিরোনাম=In memoriam|lastশেষাংশ=|firstপ্রথমাংশ=|dateতারিখ= |workকর্ম=The Daily Star |accessসংগ্রহের-dateতারিখ=2018-02-26}}</ref> তিনি [[চট্টগ্রাম|চট্টগ্রাম শহরের]] [[পাহাড়তলী]]তে [[মির্জা আহমেদ ইস্পাহানি উচ্চ বিদ্যালয়]] নামে একটি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। <ref>{{Citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://www.thedailystar.net/news-detail-266182|titleশিরোনাম=Mehdy Ispahani remembered|dateতারিখ=2013-01-21 |workকর্ম=The Daily Star |accessসংগ্রহের-dateতারিখ=2016-05-18}}</ref> মির্জা মেহদী ইস্পাহানি [[বাংলাদেশের রাজনীতি]]তেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি ১৯৫৭ সালে [[ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি]]র প্রতিষ্ঠাতা কোষাধ্যক্ষ ছিলেন।
== মৃত্যু ==
২০০৪ সালের ২০ জানুয়ারিতে [[হৃৎযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হওয়া]]র ফলে [[থাইল্যান্ড|থাইল্যান্ডের]] [[ব্যাংকক|ব্যাংককের]] বুমরুনগ্রাদ হাসপাতালে তিনি মারা যান। মৃত্যুর সময় তিনি তার স্ত্রী, পাঁচ ছেলে এবং তিন মেয়ে রেখে যান। <ref>{{Citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://archive.thedailystar.net/2004/01/21/d40121011717.htm|titleশিরোনাম=Mirza Mehdy Ispahani passes away |workকর্ম=The Daily Star |accessসংগ্রহের-dateতারিখ=2016-05-18}}</ref>
