উমেশচন্দ্র দত্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
২৬ নং লাইন:
==কর্মজীবন==
১৮৭৯ খ্রিস্টাব্দে কলকাতায় সিটি স্কুল প্রতিষ্ঠিত হলে উমেশচন্দ্র তার প্রধান শিক্ষক এবং ১৮৮১ খ্রিস্টাব্দে সিটি কলেজ প্রতিষ্ঠার সময় থেকে আমৃত্যু তার অধ্যক্ষ ছিলেন।
তিনি [[মজিলপুর|মজিলপুরে]] দক্ষিণ ২৪ পরগণার প্রথম এবং সম্ভবত বাংলাদেশের তৃতীয় বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন করেন।{{সত্যতা}} এই বিদ্যালয় স্থাপন করবার জন্য তাকে জমিদারের প্রবল অত্যাচার সহ্য করতে হয়েছিল । এরপর তিনি কলকাতার ট্রেনিং অ্যাকাডেমিতে (যার বর্তমান নাম [[বিদ্যাসাগর কলেজ]]) এবং হিন্দু স্কুলে কিছুদিন শিক্ষকতা করেন । ▼
১৮৬৩ খ্রিষ্টাব্দে বাংলার নারীদের মধ্যে শিক্ষার আলো এবং সচেতনতা আনার জন্য এবং তাদের মনের কথা তুলে ধরার জন্য একটি মহিলা মাসিক পত্রিকা [[বামাবোধিনী]] প্রকাশ করেন । এই পত্রিকাটি তিনি আমৃত্যু চুয়াল্লিশ বছর ধরে সম্পাদনা করেন । তিনি একে একে রাজপুর স্কুল, হরিনাভি স্কুল , কোন্নগর স্কুল এবং কলকাতার সিটি স্কুলের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেছিলেন । সিটি কলেজ প্রতিষ্ঠার পর আমৃত্যু তিনি তার অধ্যক্ষ ছিলেন । কলকাতার মূক ও বধির বিদ্যালয়ের তিনি প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন । ▼
==অন্যান্য অবদান==
শিলাইদহে কবি [[মাইকেল মধুসূদন দত্ত|মাইকেল মধুসূদন দত্তের]] সমাধিতে 'দাঁড়াও পথিকবর জন্ম তব ....' খোদিত ফলকটি তার উদ্যোগেই স্থাপিত হয়েছিল ।▼
▲তিনি [[মজিলপুর|মজিলপুরে]] দক্ষিণ ২৪ পরগণার প্রথম এবং সম্ভবত বাংলাদেশের তৃতীয় বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন করেন।{{সত্যতা}} এই বিদ্যালয় স্থাপন করবার জন্য তাকে জমিদারের প্রবল অত্যাচার সহ্য করতে হয়েছিল
১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দে তিনি তাঁর তিন বন্ধু যামিনীনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, শ্রীনাথ সিংহ ও মোহিনীমোহন মজুমদারের সহায়তায় কলকাতার মানিকতলায় মূকবধির বিদ্যালয় স্থাপন করেন ও তার সম্পাদক নিযুক্ত হন ।
===সাধারণ ব্রাহ্মসমাজ===
১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দে কেশববিরোধী সাধারণ ব্রাহ্ম সমাজ প্রতিষ্ঠায় উমেশচন্দ্রের অগ্রগণ্য ভূমিকা ছিল। শিবনাথ শাস্ত্রীর কথা অনুযায়ী সেসময় সাধারণ ব্রাহ্ম সমাজে যে তিনজন আদর্শবাদী মানুষ ছিলেন তাঁরা হলেন [[আনন্দমোহন বসু]],[[শিবচন্দ্র দেব]] ও উমেশচন্দ্র দত্ত । উমেশচন্দ্র সেসময় সাধারণ ব্রাহ্ম সমাজের সম্পাদক ও সভাপতি ছিলেন ।
===নারীদের শিক্ষাবিস্তারে ভূমিকা===
▲সেসময় বাংলায় নারীশিক্ষা খুবই অবহেলিত ছিল। উমেশচন্দ্র দত্ত ১৮৬৩ খ্রিষ্টাব্দে বাংলার নারীদের মধ্যে শিক্ষার আলো এবং সচেতনতা আনার জন্য এবং তাদের মনের কথা তুলে ধরার জন্য একটি মহিলা মাসিক পত্রিকা [[বামাবোধিনী]] প্রকাশ করেন । এই পত্রিকাটি তিনি আমৃত্যু চুয়াল্লিশ বছর ধরে সম্পাদনা করেন ।
* 'বামারচনাবলী'
* 'স্ত্রীলোকদিগের বিদ্যার আবশ্যকতা'
উমেশচন্দ্র [[ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়| কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] সেনেটের সদস্য ছিলেন ।
▲শিলাইদহে
কলকাতায় ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দে তাঁরই নামাঙ্কিত স্নাতক কলেজ [[উমেশচন্দ্র কলেজ]] স্থাপিত হয় ।
==তথ্যসূত্র==
|