প্রিন্সিপাল কাজী ফারুকী স্কুল এন্ড কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
অবিশ্বকোষীয় মতামতমূলক লেখা অপসারণ
৩২ নং লাইন:
==ইতিহাস==
[[File:Pkfsc campus.jpg|thumbnail|left|নিজস্ব ক্যাম্পাস]]
[[চিত্র:কাজী ফারুকী.png|thumbnail|right|প্রফেসর কাজী মোঃ নুরুল ইসলাম ফারুকী (প্রতিষ্ঠাতা)]]
[[File:5 Year Celebration of PKFSC.jpg|thumbnail|right|প্রিন্সিপাল কাজী ফারুকী স্কুল এন্ড কলেজের ৫ম বর্ষপূর্তি]]
 
২০১১ সালে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলার রাখালিয়া গ্রামে মানসম্মতপ্রফেসর শিক্ষাকাজী প্রদানেরমো: লক্ষ্যেনুরুল যাত্রাশুরুইসলাম করে স্ব-অর্থায়নে পরিচালিত, রাজনীতি ও ধূমপানমুক্ত একটি আদর্শফারুকী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান “প্রিন্সিপাল কাজী ফারুকী স্কুল এন্ড কলেজ।" প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠা করেছেন উদ্যোক্তা, উপদেষ্টা, সংগঠক, আহবায়ক, প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি ও প্রতিষ্ঠাতা সাবেক অধ্যক্ষ, ঢাকা কমার্স কলেজ; প্রফেসর কাজী মো: নুরুল ইসলাম ফারুকী।করেন। এ প্রতিষ্ঠানের ব্যয়ভার বহন করবে “প্রফেসর কাজী ফারুকী কল্যাণ ট্রাস্ট”। ৩১ শে ডিসেম্বর ২০১১ সালে প্রিন্সিপাল কাজী ফারুকী স্কুল এন্ড কলেজের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়।
 
দেশের শিক্ষার মান ও শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নের লক্ষ্যে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর থানার রাখালিয়া গ্রামের এক মনোমুগ্ধকর পরিবেশে প্রতিষ্ঠিত হয় প্রিন্সিপাল কাজী ফারুকী স্কুল এন্ড কলেজ। লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর থানার পশ্চিম রাখালিয়া ও চরমোহনা গ্রাম একটি বিরাট জনবহুল অঞ্চল। এ অঞ্চলে কয়েকটি সরকারী ও বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ছাড়া তেমন কোন উন্নত মানের মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজ নেই। ফলে এ অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের দূর-দূরান্তে গিয়ে পড়ালেখা করে। স্কুল ও কলেজের অভাবে অসংখ্য শিক্ষার্থী প্রাথমিক স্তর অতিক্রম করে মহামূল্যবান শিক্ষা জীবন থেকে ঝড়ে পড়ে। বাংলাদেশে ব্যবসায় শিক্ষা প্রসারের পথিকৃত খ্যাত প্রফেসর কাজী মো: নুরুল ইসলাম ফারুকী এই দুরবস্থা দেখে তিনি এলাকাবাসি ও তাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কথা চিন্তা করে অত্র অঞ্চল একটি যুগোপযোগী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। তারই সূত্র ধরে অত্র অঞ্চলে অভিবাবকবৃন্দ বিগত ০১-০২-২০১১ তারিখে এক সভায় ঢাকা কমার্স কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ও অধ্যক্ষ প্রফেসর কাজী মো: নুরুল ইসলাম ফারুকীর সভাপতিত্বে এক ঘরোয়া বৈঠকের আয়োজন করেন। উক্ত বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় যে, ২০১১ সালের মধ্যে মানসম্মত শিক্ষা প্রদানের লক্ষ্যে “প্রিন্সিপাল কাজী ফারুকী স্কুল এন্ড কলেজ” নামে স্ব-অর্থায়নে পরিচালিত রাজনীতি ও ধূমপানমুক্ত একটি আদর্শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করা হবে। আল্লাহর অশেষ রহমতে যেমন চিন্তা তেমনি তার ফলাফল। অতি অল্প সময়ের মধ্যে শিক্ষা বোর্ডের নিয়ম মোতাবেক প্রয়োজনীয় ভূমি (১.৫০ একর প্রায়) সংগ্রহ করা হয়েছে। (স্কুল ও কলেজ) পরিচালনার জন্য ছয়তলা বিশিষ্ট একটি অত্যাধুনিক ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। গ্রামাঞ্চল এবং মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে-মেয়েদের যুগোপযোগী শিক্ষাদানের মাধ্যমে তাদেরকে দেশের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলাই হচ্ছে প্রিন্সিপাল কাজী ফারুকী স্কুল এন্ড কলেজের মূল লক্ষ্য।
 
“প্রিন্সিপাল কাজী ফারুকী স্কুল এন্ড কলেজ” শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি গ্রামাঞ্চলে হলেও দেশের সর্বে্াচ্চ মানের শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে সেরা প্রতিষ্ঠান গড়ার লক্ষ্যে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। আর প্রফেসর কাজী মো. নুরুল ইসলাম ফারুকীর পক্ষেই এটা সম্ভব। কেননা তার উজ্বল প্রমাণ হচ্ছে ঢাকা কমার্স কলেজ ও বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এন্ড টেকনোলজি (বিইউবিটি)। এই প্রতিষ্ঠান দুটি আজ দেশের বাণিজ্য ও প্রযুক্তিগত অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কোচিং বা প্রাইভেট পড়ানোর নামে শুশিক্ষার নামে কিছু লোভী প্রকৃতির মানুষ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রতিনিয়ত হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। প্রিন্সিপাল কাজী ফারুকী স্কুল এন্ড কলেজের সভাপতি প্রফেসর কাজী মো. নুরুল ইসলাম ফারুকী অত্র প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকগণের প্রাইাভেট পড়ানো এবং শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট পড়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন। প্রিন্সিপাল কাজী ফারুকী স্কুল এন্ড কলেজের অন্যতম নিদর্শন হল- সিমেস্টার পদ্ধতিতে পাঠদান, সপ্তাহে দুটি টিউটোরিয়াল পরীক্ষার ব্যবস্থা, বাধ্যতামূলক ভাবে মেকাপ ক্লাসে উপস্থিতি ও শিক্ষকদের সমন্বয়ে আলোচনা সভা ইত্যাদি। শিক্ষার্থীদের বিকশিত করার জন্য রয়েছে, সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন ক্লাসরুম, আধুনিক কম্পিউটার ল্যাব, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি, খেলার মাঠ, নামাজের স্থান। পড়ালেখায় মনোযোগী-অমনোযোগী এবং অগ্রসর ও দুর্বল ছাত্র-ছাত্রীদের যথাযথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে উপযুক্ত পাঠ দানের ব্যবস্থা করা হয় এই প্রতিষ্ঠানে। অভিজ্ঞ ও মেধাবী শিক্ষকমন্ডলী তাদের প্রজ্ঞা ও নিষ্ঠার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
 
==বিভাগসমূহ==
৫০ ⟶ ৪৬ নং লাইন:
 
==সুবিধাসমূহ==
প্রিন্সিপাল কাজী ফারুকী স্কুল এন্ড কলেজে রয়েছে নিজস্ব আবাসিক ও পরিবহন ব্যবস্থা। রয়েছে সমৃদ্ধ লাইব্রেরি, সর্বাধুনিক বিজ্ঞানাগার, খেলার মাঠ ও দৃষ্টিনন্দন মসজিদ।
 
==সহশিক্ষা কার্যক্রম==