ত্রিদেবী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৯ নং লাইন:
 
==শিব ও শক্তি==
শৈবধর্মের প্রধান দেবতা [[শিব|শিবের]] অর্ধাঙ্গিনীকে ''শক্তি'' বলা হয়। শক্তি বা [[দুর্গাপার্বতী]] হলেন হিন্দু দেবতাগণের শক্তিদায়িনী। সগুণ রূপে, শক্তি ছাড়া শিবের কোনো অস্তিত্ব নেই, আবার শিব ছাড়া শক্তির কোনো অস্তিত্ব নেই। নির্গুণ রূপে, শক্তি একক, তাকে সৃষ্টি বা ধ্বংস করা যায় না।
 
[[শিব]] হলেন আধ্যাত্মিক চেতনার স্থাণু, স্থির ও মহৎ আধার। অন্যদিকে, শক্তি হলেন সেই চেতনার গতিময় স্বরূপ। শক্তি শিবের পত্নী তথা তার সামর্থ্যের চিহ্ন।
 
হিন্দুধর্মে শিব ও শক্তির কোনো পার্থক্য নেই। [[শিব]]দুর্গা[[পার্বতী]] পরস্পরের অবিচ্ছেদ্য অংশ। খ্রিস্ট ধর্মের হাইপোস্ট্যাটিক ইউনিয়ন তত্ত্বের সাথে এর গভীর মিল আছে, যেখানে বলা হয়েছে, খ্রিস্টের মনুষ্যত্ব ও দেবত্ব এক ও অবিচ্ছেদ্য। শিব হলেন পরমেশ্বর, যার সেই ঐশ্বরিক রূপ শক্তিরই দান। দুর্গা, পার্বতী কিংবাকে তার বিভিন্ন কালীকেরূপে পুজো করা শিবের পুজো করারই সমান, আবার শিবের পূজা ও শক্তির পূজা অভিন্ন।
 
'''আদ্যাশক্তি''' হলেন পরম ''ব্রহ্ম''
 
আর ব্রহ্ম যে কি তা মুখে বলে বোঝানো যায়। হৃদয় দিয়ে উপলব্দি করতে হয়।
ব্রহ্ম নিরাকার, ব্রহ্মের শক্তির সাকার রুপই আদ্যাশক্তি মহামায়া।মহামায়া।হরের
এই ব্রহ্মান্ড মায়াদ্বারা আচ্ছাদিত, তাই আমরা সবাই মায়াবদ্ধ জীব।
আদ্যাশক্তি মহামায়া জীবের সৎ কর্মে প্রসন্ন হয়ে ব্রহ্ম চৈতন্য দান করেন।
৪৮ নং লাইন:
এক ঋষি মহাদেবকে প্রশ্ন করেছিলেন।
হে মহাদেব আপনার পিতা কে?
মহাদেব বললেন আমার পিতা স্বয়ং ব্রহ্ম।ব্রহ্মা।
 
ঋষি আবার প্রশ্ন করলেন।
৫৮ নং লাইন:
মহাদেব একটু হেঁসে উওর দিলেন আমিই আমার প্রোপিতামহ।
 
এই ঘটনা থেকে বোঝা যায়, ব্রহ্মেরশিবের এই লীলার শুরু নেই শেষও নেই।
আবার বলা যায় যেখানে শুরু সেখানেই শেষ।
 
৬৫ নং লাইন:
 
আর এই চেতনার প্রধান চৈতন্য হলেন বিষ্ণুদেব,
বিষ্ণুদেবের শক্তি হলেন মাতা মহালক্ষী।লক্ষী।
 
জগৎ তের প্রান সঞ্চারের জন্য আবির্ভূত পিতামহ ব্রহ্মা।ব্রহ্মা।ব্রহ্মার শক্তি হলেন মাতা সরস্বতী।
পিতামহ ব্রহ্মার শক্তি হলেন মাতা স্বরসতী।
 
ব্রহ্মা বিষ্ণু শিব হচ্ছেন ত্রিমূর্তি।
ত্রিদেবের আবির্ভাবের উৎস হচ্ছেন আদ্যাশক্তি মহামায়া।
নারীদের কাছেই একমাএ জন্ম দেওয়ার শক্তি থাকে।
 
ব্রহ্ম নিরলিপ্ত কিন্তু যখন চৈতন্য শক্তিতে রুপান্তর হয় তখন চক্র আকার ধারন করে।