ত্রিদেবী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
২৯ নং লাইন:
==শিব ও শক্তি==
শৈবধর্মের প্রধান দেবতা [[শিব|শিবের]] অর্ধাঙ্গিনীকে ''শক্তি'' বলা হয়। শক্তি বা [[
[[শিব]] হলেন আধ্যাত্মিক চেতনার স্থাণু, স্থির ও মহৎ আধার। অন্যদিকে, শক্তি হলেন সেই চেতনার গতিময় স্বরূপ। শক্তি শিবের পত্নী তথা তার সামর্থ্যের চিহ্ন।
হিন্দুধর্মে শিব ও শক্তির কোনো পার্থক্য নেই। [[শিব]] ও
'''আদ্যাশক্তি''' হলেন পরম ''ব্রহ্ম''
আর ব্রহ্ম যে কি তা মুখে বলে বোঝানো যায়। হৃদয় দিয়ে উপলব্দি করতে হয়।
এই ব্রহ্মান্ড মায়াদ্বারা আচ্ছাদিত, তাই আমরা সবাই মায়াবদ্ধ জীব।
আদ্যাশক্তি মহামায়া জীবের সৎ কর্মে প্রসন্ন হয়ে ব্রহ্ম চৈতন্য দান করেন।
৪৮ নং লাইন:
এক ঋষি মহাদেবকে প্রশ্ন করেছিলেন।
হে মহাদেব আপনার পিতা কে?
মহাদেব বললেন আমার পিতা স্বয়ং
ঋষি আবার প্রশ্ন করলেন।
৫৮ নং লাইন:
মহাদেব একটু হেঁসে উওর দিলেন আমিই আমার প্রোপিতামহ।
এই ঘটনা থেকে বোঝা যায়,
আবার বলা যায় যেখানে শুরু সেখানেই শেষ।
৬৫ নং লাইন:
আর এই চেতনার প্রধান চৈতন্য হলেন বিষ্ণুদেব,
বিষ্ণুদেবের শক্তি হলেন মাতা
জগৎ তের প্রান সঞ্চারের জন্য আবির্ভূত
ব্রহ্মা বিষ্ণু শিব হচ্ছেন ত্রিমূর্তি।
ব্রহ্ম নিরলিপ্ত কিন্তু যখন চৈতন্য শক্তিতে রুপান্তর হয় তখন চক্র আকার ধারন করে।
|