রজব আলী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৮ নং লাইন:
 
==শেষ জীবন==
হাবিলদার রজব আলী শেষ বারের মত যুদ্ধে অবতীর্ণ হন করিমগঞ্জের মালগ্রামে। বিদ্রোহী বাহিনী পার্বত্য এলাকা জেলা চাচার[[কাছাড়]], [[হাইলাকান্দি]] ইত্যাদি পাড়ি দিয়ে মোহনপুর চা বাগানের নিকটবর্তী সাবাশপুরে অবস্থান নেয়। কিন্তু স্থানীয় জমিদারদের চরদের মাধ্যমে ইংরেজ বাহিনী সে খবর পেয়ে যায় এবং লেপটেন্যান্ট রসের নেতৃত্বে অতর্কিতে হামলা করে। হাবিরদার রজব আলী তার অল্প সংখ্যক সৈন্য নিয়ে যুদ্ধে লিপ্ত হন কিন্তু ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির মুখে পরাজিত হন।<ref>Indigenous People of Barak Valley, Ali haidar lascar ‍ and Atiqur Rahman Barbhuiya , January 27, 2020</ref> ৭০ জন বিদ্রোহী সিপাই মারা যায়। এরপরেও আহত হয়ে এবং ক্ষুধা যন্ত্রনায় মারা যায় আরো কিছু। হাবিলদার রজব আলী সহ তিন বা চারজন সিপাই শেষ পর্যন্ত বেঁচে ছিলেন। ইংরেজ বাহিনীর অব্যাহত অনুসরনের মুখে তারা গহীন পাহাড়ী জঙ্গলে হারিয়ে যান।<ref>SEPOY MUTINY AND THE REVOLT OF 1857, RC Majumder, Calcutta, 1957, page-88</ref> ইংরেজ বাহিনীর ফাইনাল রিপোর্ট এ বলা হয় তাদেরকে আর খুজে পাওয়া যায়নি। লোকচক্ষুর অন্তরালেই একসময় হাবিলদার রজব আলীর জীবনের সমাপ্তি ঘটে।
 
==তথ্যসূত্র==