যতীন্দ্রপ্রসাদ ভট্টাচার্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক ব্যক্তি
{{Infobox person
| name = যতীন্দ্রপ্রসাদ ভট্টাচার্য
| image = Jatindraprasad_Bhattacharyay.jpg
১০ নং লাইন:
| alma mater =
| occupation = বাঙালি কবি
| nationality =[[ ভারতীয়]]
| awards =
|parents = রোহিণীপ্রসাদ ভট্টাচার্য (পিতা)<br>
|spouse =
|children =
}}
 
'''যতীন্দ্রপ্রসাদ ভট্টাচার্য '''({{lang-en| Jatindraprasad Bhattacharyay }})( জন্ম- ২৭ মে , ১৮৯০ - মৃত্যু - ১৪ মার্চ ,১৯৭৫ ) পল্লীবাংলার এক কবি । <ref name = "সংসদ"> সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা,আগস্ট ২০১৬ পৃষ্ঠা ৫৯৬, {{আইএসবিএন|978-81-7955-135-6}}</ref>
 
==জন্ম ও শিক্ষা জীবন==
২৫ নং লাইন:
==কর্মজীবন ও সাহিত্যকর্ম==
 
কর্মজীবন শুরু করতে তিনি ময়মনসিংহের গৌরীপুরে ফিরে যান। তখন গৌরীপুরের জমিদার ছিলেন পরম সংস্কৃতি অনুরাগী অতুল বিত্তশালী ব্রজকিশোর রায়চৌধুরী। আসলে ব্রজকিশোর রায়চৌধুরী ছিলেন রোহিণীপ্রসাদের কনিষ্ঠ সহোদর রজনীপ্রসাদ ভট্টাচার্য । ময়মনসিংহের গৌরীপুরের জমিদার-পত্নী বিশ্বেশ্বর দেবী তাঁকে দত্তক নেন এবং নাম হয় ব্রজকিশোর রায়চৌধুরী। তাঁরই কাছারিতে প্রধান নায়েব বা সদর নায়েব হিসাবে কর্মরত ছিলেন । এই সময় তিনি ধনশালী অথচ সংস্কৃতি অনুরাগী জমিদারের সান্নিধ্য পাওয়ার ফলে শিক্ষা, সংস্কৃতি সম্পর্কে স্বাধীন ও উদার মত পোষণের সুযোগ পেয়েছিলেন। পূর্ববাংলার পল্লী প্রকৃতি সহজ সৌন্দর্য তাঁর সহজ সরল শিশুসুলভ চরিত্রে প্রভাব বিস্তার করেছিল । তিনি রবীন্দ্র প্রভাবিত যুগে জন্ম গ্রহণ করে ভাবে ও রূপে বাংলা কাব্যে যে স্বকীয়তা দেখাতে পেরেছেন, সেজন্য তাঁকে কবি [[ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত|সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের ]] 'উত্তরসাধক' হিসাবে তুলে ধরেছেন [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] বাংলা বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডক্টর [[আশুতোষ ভট্টাচার্য]] তাঁর সম্পাদিত গ্রন্থে । কেবল নির্দিষ্ট সীমার মাঝে থাকার কারণে তিনি পরিচিতি তেমন পাননি <ref name = ":1"> ডক্টর আশুতোষ ভট্টাচার্য সম্পাদিত'কবি যতীন্দ্রপ্রসাদ ভট্টাচার্যের শ্রেষ্ঠ কবিতা' কলিকাতা বুক হাউস, কলিকাতা</ref>
১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে পাকিস্তান সরকার জমিদারিস্বত্ব অবলুপ্ত করে দিলে তিনি নায়েবপদ থেকে অবসর নিতে বাধ্য হন । এরপর সপরিবারে কলকাতায় চলে আসেন ।
তাঁর রচিত কাব্য গ্রন্থ গুলি হল-
৩৫ নং লাইন:
 
১৯২৪ খ্রিস্টাব্দে (১৩৩১ বঙ্গাব্দে) 'বঙ্গবাসী' পত্রিকার জ্যৈষ্ঠ সংখ্যায় 'লেনিন' শীর্ষক কবিতা প্রকাশ হলে তিনি সরকারের বিরাগভাজন হন। রাজরোষ প্রশমনের উদ্দেশ্যে 'ব্রিটন-বীর্য ' কবিতা রচনা করেন। তবে পরবর্তীকালে তাঁর 'লেনিন' কবিতা তাঁকে যথেষ্ট খ্যাতি দান করেছিল এবং কবিতাটি রাশিয়ায় ১৬/১৮ টি প্রাদেশিক ভাষায় অনূদিত হয়েছিল।
 
 
 
==মৃত্যু==