ভিমের পান্টি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎ইতিহাস: সম্প্রসারণ
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
→‎ইতিহাস: সম্প্রসারণ
১১৮ নং লাইন:
 
==ইতিহাস==
১৭শ শতকের কোন একসময় জাহানপুর ইউনিয়নের আশেপাশে বেশ কিছু মন্দির ও অন্য স্থাপনার অস্তিত্ত্ব পাওয়া গিয়েছিল। তবে সেগুলো কে বা কারা তৈরি করেছিলেন সে ব্যাপারে কোন সঠিক তথ্য পাওয়া যায় না। জনশ্রুতি অনুসারে, বীরেশ্বর-ব্রহ্মচারী নামক একজন সাধক এখানে এসে বসবাস শুরু করেন ও তিনি বেশ কয়েকটি ঢিবি পরিষ্কার করেন। অনেক স্থাপনাই বর্তমানে খুঁজে পাওয়া যায় না তবে ১৯৭৮ সালের দিকে একটি স্থানে কালো পাথরের তৈরি একটি মূর্তি পাওয়া যায়। বীরেশ্বর-ব্রহ্মচারী কোন একটি ঢিবির উপর ছোট আকারের ৪ টি মন্দির নির্মাণ করে উক্ত মূর্তিটি স্থাপন করেছিলেন বলে জানা যায়।
 
ঢিবির পাশেই একটি ভাঙ্গা দেয়াল ছিল বলে ধারণা করা হয়। দেয়ালে উত্তরাংশে বর্তমানে ফসলি জমির মাঝে একটি কালো পাথরের লম্বা খন্ড হেলানোভাবে রয়েছে, সেটিই ভিমের পান্টি নামে পরিচিত।
 
ভিমের পান্টি সম্পর্কে স্থানীয় জনশ্রুতি অনুসারে, মহাভারতের [[ভীম|ভীমের]] সাথে স্তম্ভটির সম্পর্ক আছে। ভীম রাতভর জমিতে হাল চাষ করতেন। সূর্য উঠার আগেই তার ফিরে যাওয়ার নিয়ম ছিল। কোন এক রাতে হাল চাষ দেরিতে শেষ হওয়ায়, তাড়াতাড়ি ফিরে যাওয়ার সময় ভীম হাতের পান্টিটি ফেলে যান। সেটিই বর্তমানের স্তম্ভ।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/life-style/article/1597724|শিরোনাম=ঈদের ছুটিতে ঘুরে আসুন প্রাচীন বাংলায়|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-11}}</ref>
 
==অবকাঠামো==