মরুভূমি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ছবি ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা |
সম্পাদনা ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা |
||
১১ নং লাইন:
[[চিত্র:ফেয়ারি সার্কেল.jpg|থাম্ব|292x292পিক্সেল]]
১৮ নং লাইন:
<br />'''রত্নভাণ্ডার'''
১৯৩৭ থ্রিস্টাব্দে মঙ্গোলিয়ায় কমিউনিস্ট সরকার ক্ষমতায় এসেই একের পর এক ধ্বংস করে দিতে লাগল বৌদ্ধ মন্দিরগুলো। সেই সঙ্গে শেষ হয়ে যায় বহু মূল্যবান দলিল ও রত্ন। এরই মধ্যে মূল্যবান রত্নবোঝাই ৬৪টি বাক্স নিয়ে গোবি মরুভূমি হতে পালিয়ে যায় এক সন্ন্যাসী।
২০০৯ থ্রিস্টাব্দে একদল প্রত্নতত্ত্ববিদ হারিয়ে যাওয়া সেই সন্ন্যাসীর রত্নভাণ্ডারের সন্ধান করেন। সন্যাসী মৃত্যুর আগে নাতির হাতে ধরিয়ে দিয়ে গিয়েছিলেন সেই গুপ্তধনের নকশা।বিশেষজ্ঞ দল নকশা অনুসরণ করে পৌঁছেও গেলেন গুপ্তধনের কাছে। সত্তর বছর ধরে গোপন থাকা মরুভূমির গুপ্তধন উদ্ধারে খনন চলল প্রায় এক ঘণ্টা ধরে। এরপর ইন্টারনেটে বিশ্ববাসী সরাসরি দেখল, অমূল্য রত্ন বেরিয়ে আসছে মাটির তলা থেকে। বাক্সগুলো ভেঙে পাওয়া গেল অসামান্য কিছু ব্রোঞ্জের মূর্তি। বৌদ্ধধর্মের কয়েকটি পবিত্র গ্রন্থও পাওয়া যায়। আমরা যাকে বলি সূত্র। অদ্ভুত কিছু বাদ্যযন্ত্রও পাওয়া যায়। ধারণা করা হচ্ছে, এগুলো মঠে প্রার্থনার সময় বাজানো হতো। আরও পাওয়া যায় পুরনো আমলের বস্ত্র ও অমূল্য পাণ্ডুলিপি।
==মরুভূমির তালিকাসমূহ==
১. [[বৃহত্তম মরুভূমির তালিকা]]
|