মুসলিম লীগ (পাকিস্তান): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪৪ নং লাইন:
এখনো এই নামটির যথেষ্ট মর্যাদা রয়েছে। ক্ষমতা দখলের কয়েক বছর পর [[আইয়ুব খান]] [[কনভেনশন মুসলিম লীগ]] নামে একটি নতুন দল গঠন করেন। বিরোধী দলটি [[কাউন্সিল মুসলিম লীগ]] নামে পরিচিতি লাভ করে। এই [[কাউন্সিল মুসলিম লীগ]] ১৯৬৭ সালে সামরিক শাসনের বিরোধিতা করে অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে ঐক্যফ্রন্টে যোগ দেয়। কিন্তু [[আইয়ুব খান|আইয়ুব খানের]] পতনের পর [[ইয়াহিয়া খান|জেনারেল ইয়াহিয়া খান]] পুনরায় সামরিক শাসন জারি করার পরবর্তীকালে ১৯৭০ সালের ডিসেম্বরে [[পাকিস্তান|পাকিস্তানের]] [[পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন, ১৯৭০|প্রথম সাধারণ নির্বাচনে]] দুই দলই ক্ষমতার দৃশ্যপট থেকে সরে যায়। [[পশ্চিম পাকিস্তান|পশ্চিম পাকিস্তানে]] আধিপত্য লাভ করে [[জুলফিকার আলী ভুট্টো|জুলফিকার আলী ভুট্টোর]] [[পাকিস্তান পিপলস পার্টি]] এবং [[পূর্ব পাকিস্তান|পূর্ব পাকিস্তানে]] আধিপত্য লাভ করে [[শেখ মুজিবুর রহমান|শেখ মুজিবুর রহমানের]] [[আওয়ামী লীগ]]। যদিও উভয় পাকিস্তান মিলিয়ে নির্বাচনের সার্বিক ফলাফলে [[আওয়ামী লীগ]] নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে।
 
১৯৮৮ সালে [[পাকিস্তান|পাকিস্তানের]] সামরিক শাসক এবং পরবর্তীকালে বেসামরিক রাষ্ট্রপতি [[মুহাম্মদ জিয়া-উল-হক|মুহাম্মদ জিয়া-উল-হকের]] মৃত্যুর পরে [[নওয়াজ শরীফ|মিয়া মুহাম্মদ নওয়াজ শরীফের]] নেতৃত্বে [[পাকিস্তান মুসলিম লীগ (এন)]] নামে একটি নতুন মুসলিম লীগ গঠিত হয়। তবে আসল মুসলিম লীগের সাথে এর কোনও যোগসূত্র ছিল না।
 
== তথ্যসূত্র ==