হেমন্ত মুখোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ, অনুবাদ
সম্প্রসারণ, অনুবাদ
১৮ নং লাইন:
ইন্টারমিডিয়েট পাস করে হেমন্ত যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে যান। কিন্তু তিনি সংগীতের জন্য আপন শিক্ষা ত্যাগ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Hemanta Mukhopadhyay had left his engineering studies for music! - Times of India |ইউআরএল=https://timesofindia.indiatimes.com/entertainment/bengali/movies/did-you-know/hemanta-mukhopadhyay-had-left-his-engineering-studies-for-music/articleshow/71309297.cms |ওয়েবসাইট=The Times of India |সংগ্রহের-তারিখ=৯ জুন ২০২০ |ভাষা=en}}</ref> তাঁর সাহিত্যিক হওয়ার ইচ্ছে ছিল। কিছুদিন তিনি [[দেশ (পত্রিকা)|দেশ]] পত্রিকার জন্যে লেখেন। ১৯৩৭ খ্রিস্টাব্দ থেকে তিনি সম্পূর্ণভাবে সংগীত জগতে প্রবেশ করেন।
 
==প্রারম্ভিক সংগীত কর্মজীবন==
১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দে হেমন্ত তাঁর বন্ধু সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের প্রভাবে [[আকাশবাণী]]তে তাঁর গান রেকর্ডিং করেন। গানের প্রথম লাইন ছিল 'আমার গানেতে এলে নবরূপী চিরন্তনী'। হেমন্ত তাঁর প্রারম্ভিক সংগীত কর্মজীবনে পরামর্শদাতা হিসেবে পেয়েছিলেন বাংলা সংগীতজ্ঞ [[শৈলেশ দত্তগুপ্ত|শৈলেশ দত্তগুপ্তকে]]। প্রথম জীবনে হেমন্ত বাংলার প্রখ্যাত গায়ক [[পঙ্কজ মল্লিক|পঙ্কজ মল্লিককে]] অনুসরণ করতেন। এজন্যে তাঁর ডাকনাম ছিল 'ছোটো পঙ্কজ'। ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে এক দূরদর্শন সাক্ষাৎকারে হেমন্ত উল্লেখ করেছিলেন যে, তিনি [[উস্তাদ ফৈয়াজ খান|উস্তাদ ফৈয়াজ খানের]] শিষ্য [[ফণীভূষণ ব্যানার্জি|ফণীভূষণ ব্যানার্জির]] কাছে ধ্রুপদী সংগীতেরও তালিম নিয়েছিলেন, কিন্তু উস্তাদের অসময়ের মৃত্যুতে তাঁর শিক্ষা অসমাপ্ত রয়ে যায়।