তাবুকের যুদ্ধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৪ নং লাইন:
==ফলাফল==
মুসলিম বাহিনীর তাবুকে উপস্থিতির খবর শুনে রোমক ও তাদের মিত্ররা ভীত হয়ে দের সীমান্তের অভ্যন্তরে বিভিন্ন শহরে বিক্ষিপ্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ল। তৎকালীন বিশ্বশক্তির এই বিনাযুদ্ধে পলায়নের ফলে সমস্ত আরব উপদ্বীপে মুসলিম শক্তির জন্য এমন সব অযাচিত রাজনৈতিক সুবিধা এনে দেয়। যেমন-
# আয়লার খৃষ্টান শাসনকর্তা ইউহান্নাহ বিন রু’বাহ মুহাম্মাদহযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর সাথে সন্ধি করেন এবং তাঁকে জিযিয়া প্রদান করেন।
# আযরুহ ও জারবা) -এর নেতৃবৃন্দ এসে জিযিয়া প্রদান করে।
# মুহাম্দহযরত মুহাম্মদ (সঃ) তাদের প্রত্যেককে সন্ধির চুক্তিনামা প্রদান করে, যা তাদের কাছে রক্ষিত থাকে। শুধুমাত্র জিযিয়ার বিনিময়ে তাদের জান-মাল-ইযযত ও ধর্মের স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ রাখার নিশ্চয়তা দেয়া হয়।
# মুসলিম প্রধান দূমাতুল জান্দালের শাসনকর্তা উকায়দিরের কাছে ৪২০ জন অশ্বারোহী সৈন্যের একটি বাহিনী সহ খালেদ বিন ওয়ালীদকে প্রেরণ করেন। যাত্রাকালে তিনি বলে দেন যে, إ ‘তুমি তাকে জংলী নীল গাভী শিকার করা অবস্থায় দেখতে পাবে।’ সেটাই হ’ল। চাঁদনী রাতে দুর্গটি পরিষ্কার দেখা যায়, এমন দূরত্বে পৌঁছে গেলে হঠাৎ দেখা গেল যে, একটি নীল গাভী জঙ্গল থেকে বেরিয়ে এসে দুর্গদ্বারে শিং দিয়ে গুঁতা মারছে। এমন সময় উকায়দির গাভীটাকে শিকার করার জন্য লোকজন নিয়ে বের হলেন। এই সুযোগে খালেদ তাকে বন্দী করে ফেললেন।
# সন্ধিচুক্তি সম্পাদনের মাধ্যমে রোমক বাহিনীর সাথে কোনরূপ সংঘর্ষ ও রক্তক্ষয় ছাড়াই বিজয় সম্পন্ন হয়।