মুরারিচাঁদ কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
→‎ইতিহাস: বানান
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৫৭ নং লাইন:
 
==ইতিহাস==
সিলেট '''মুরারি চাঁদ কলেজে'''র ইতিহাসের এক মহান নায়ক সৈয়দ আব্দুল মাজিদ (কাপ্তান মিয়া) । ১৮৯৭ সালের বিরাট ভূমিকম্পের ফলে রাজার বাড়ি ঘর ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহ ধংস হয়ে যায়। তিনি ঋণ গ্রহণ করে তা পুনর্নির্মাণ করতে যেয়ে ধিরেধীরে ধিরেধীরে আর্থিক অনটনে পতিত হন। ১৯০৮ সালে [[গিরিশ চন্দ্র রায়|রাজা গিরিশ চন্দ্রের]] মৃত্যুর পর এইডেড প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। বাবু দুলাল চন্দ্র দেব এবং কাপ্তান মিয়ার উদ্যোগে কলেজটি নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পায়। সেই সময় মুরারিচাঁদ কলেজ সিলেট শহরের ভিতর ছিল এবং প্রথম শ্রেণীর ডিগ্রি কলেজের উপযুক্ত পরিবেশ এবং দালান কোঠা সেখানে ছিলনা। তিনি শহর থেকে তিন মাইল দূরে ১২০ একর জমি অধিগ্রহণ করে বর্তমান মুরারিচাঁদ কলেজ প্রাঙ্গণের ভিত্তির সূচনা। কাপ্তান মিয়া কলেজের নুতুননতুন কোনো নাম বা নিজের নাম না দিয়ে এই নুতুননতুন প্রাঙ্গনেপ্রাঙ্গণে কলেজটিকে মুরারিচাঁদ কলেজের নামই রাখেন। [[গিরিশ চন্দ্র রায়|রাজা গিরিশ চন্দ্রে]] যে বীজ বপন করেছিলেন কাপ্তান মিয়া সেটাকে মহিরুহুতেমহীরুহুতে পরিনিতপরিণত করেন। [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ]] ১৯১৯ সালে [[সিলেট]] আগমন করলে তাকে যে বিরাট সম্বর্ধনাসংবর্ধনা দেয়া হয়, আব্দুল মাজিদ কাপ্তান মিয়া ছিলেন সেই অভ্যর্থনা কমিটির সভাপতি।
 
== ক্যাম্পাস ==