নির্বাচন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
42.0.4.249-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে InternetArchiveBot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৯ নং লাইন:
কারা ভোট দিতে পারবে সেই প্রশ্নটাই হলো নির্বাচনের মূল বিষয়। সাধারণত সমগ্র জনসমষ্টিই নির্বাচকমণ্ডলী হয় না। উদাহরণস্বরূপ, বহু দেশই মানসিকভাবে অসমর্থদের ভোটদান থেকে বিরত রাখে, এবং সব দেশের আইনেই ভোট দেওয়ার একটা ন্যূনতম বয়স প্রয়োজন।
 
ইতিহাস থেকেই জানা যায় যে বিভিন্ন সময়েই জনসমষ্টির অনেক গোষ্ঠীকেই ভোটদানের অধিকারের বাইরে রাখা হয়েছে। উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করা যায়, প্রাচীন এথেন্সের গণতন্ত্রে মহিলা, বিদেশীবিদেশি ও ক্রীতদাসদের ভোট দেওয়ার অধিকার ছিল না। এমনকি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানও ভোটাধিকারের বিষয়টি প্রদেশগুলির উপরেই ছেড়ে দেয়। সাধারণত সেখানে সম্পত্তির মালিক শ্বেতাঙ্গ পুরুষরাই কেবলমাত্র ভোট দিতে পারত। ভোটাধিকারের বাইরে থাকা অংশকেও ভোটাধিকার দেওয়ার প্রচেষ্টা নিয়ে নির্বাচনের অনেক ইতিহাস রয়েছে। মহিলাদের ভোটাধিকার আন্দোলন বহু দেশেই মহিলাদের ভোটাধিকার প্রদানে সহায়তা করেছে এবং মার্কিন নাগরিক অধিকার আন্দোলনের সবচেয়ে বড় উদ্দেশ্য ছিল অবাধ ভোটদান সুনিশ্চিত করা। দণ্ডিত অপরাধী, নির্দিষ্ট সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর সদস্য এবং অর্থনৈতিকভাবে প্রতিকূলতার মধ্যে থাকা মানুষ যারা এখনও কোথাও কোথাও ভোটাধিকার পায়নি তাদের মধ্যে ভোটাধিকার সম্প্রসারণ করাই হলো ভোটাধিকারের পক্ষে যাঁরা সওয়াল জবাব করেন তাদের কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য।
[[চিত্র:ElezioneMilano.jpg|thumb|right|২০০৪ এ [[ইটালি|ইটালির]] [[মিলান|মিলানে]] এক প্রচারকর্মী পোস্টার লাগাচ্ছেন।]]
ভোটাধিকার সচরাচর কেবলমাত্র সেদেশের নাগরিকদেরই থাকে। এর বাইরেও আরো কিছু সীমারেখা আরোপ করা যেতে পারে। যদিও সেদেশের বাসিন্দাদের সিংহভাগই এই শর্তটি পূরণ করতে পারে না। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে যদিও কোনো একজন পৌরভোটে ভোট দিতে পারেন যদি সেই পৌর এলাকার তিনি বাসিন্দা হন এবং ইউরোপীয়ান ইউনিয়নেরই একজন নাগরিক হন। এক্ষেত্রে তিনি এখন যে দেশে বাস করছেন সেই দেশেরই নাগরিকত্বেরই প্রয়োজনীয়তা নেই।