রাষ্ট্রপতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

সাধারণতঃসাধারণত বিশ্বের [[গণতন্ত্র|গণতান্ত্রিক]] দেশগুলোর সরকার ব্যবস্থায় প্রেসিডেন্টরাষ্ট্রপতি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নির্বাচিত হয়ে থাকেন কিংবা মনোনীত হয়ে থাকেন। কখনো কখনোবা তিনি পুণরায়পুনরায় নির্বাচিত বা মনোনীত হতে পারেন। পরবর্তীতে [[শপথ|শপথগ্রহণপূর্বক]] নিজ দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট থাকেন তিনি। তিনি ব্যাপক ক্ষমতার অধিকারী হয়ে থাকেন। প্রধানমন্ত্রী কিংবা [[সরকার]] ভেঙ্গেভেঙে দিতে পারেন, [[যুদ্ধ]] ঘোষণা করতে পারেন, [[সংবিধান|সংবিধানের]] উপর [[ভেটো]] প্রয়োগ করারও অধিকারী তিনি। অনেক দেশেই একজন প্রেসিডেন্ট দেশের [[সামরিক বাহিনী|সামরিক বাহিনীর]] শীর্ষ প্রধান হয়ে থাকেন। তবে সবক্ষেত্রেইসব ক্ষেত্রেই তার এ [[ক্ষমতা]] সরকারের [[গঠনতন্ত্র|গঠনতন্ত্রের]] উপর নির্ভরশীল।

[[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র|মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে]] [[ইলেক্ট্রোরালইলেক্টোরাল কলেজ|ইলেক্ট্রোরালইলেক্টোরাল কলেজে]] ভোটারদের পছন্দের মাধ্যমে প্রেসিডেন্টরাষ্ট্রপতি পরোক্ষভাবে নির্বাচিত হন। যুক্তরাষ্ট্রের [[অঙ্গরাজ্য|অঙ্গরাজ্যসমূহে]] ভোটারদের পছন্দসই [[প্রার্থী]] বা [[ইলেক্টর|ইলেক্টরের]] জয়লাভের উপর প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে থাকেন। তবে প্রাপ্ত সর্বোচ্চ মোট [[ভোট]] প্রাপ্তির উপর প্রেসিডেন্টের নির্বাচন নির্ভরশীল নয় যা ১৮২৪, ১৮৭৬, ১৮৮৮ এবং ২০০০ এবং ২০১৬ সালের নির্বাচনের ফলাফলে প্রভাব ফেলেছিল।

[[ব্রাজিল|ব্রাজিলের]] প্রেসিডেন্ট সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে চার বছরের জন্য ক্ষমতাপ্রাপ্ত হন। তাকে মোট বৈধ ভোটের ৫০% পেতে হয়। যদি কোন প্রার্থী প্রয়োজনীয় ভোট প্রাপ্তিতে ব্যর্থ হন, তাহলে শীর্ষস্থানীয় দু'জন প্রার্থীকে পুণঃনির্বাচনেপুনরায় নির্বাচনে অংশ নিতে হয় ও সর্বোচ্চ ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হন। একাধারে দু'বারের বেশি মেয়াদে তিনি নির্বাচিত হতে পারবেন না। তবে, মেয়াদ সংখ্যার কোন সীমারেখা নেই।