রঙ-এ খোদা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
→‎কাহিনীসংক্ষেপ: ব্যাকরণ ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
→‎কাহিনীসংক্ষেপ: বানান ঠিক করা হয়েছে, ব্যাকরণ ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৩৭ নং লাইন:
গৃষ্মের ছুটিতে বিদ্যালয় ছটির পর অন্য বাচ্চাদের বাবা-মা তাদের নিতে আসে, কিন্তু মোহাম্মদের বাবা আসে না। মোহাম্মদ বিদ্যালয়ের গেটের কাছে বাবার জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। একে একে তার সব বন্ধুরা বাড়িতে চলে যায়। অবশেষে মোহাম্মদের বাবা তাকে নিতে আসে। এদিকে মোহাম্মদের বাবা তার ছেলের অন্ধত্ব নিয়ে সবসময় লজ্জিত-বিব্রত বোধ করতে থাকেন। এমনকি এ-কারণে গৃষ্মের ছুটিতেও মোহাম্মদকে বিদ্যালয়ে রাখার জন্যে প্রধান শিক্ষককে তিনি অনুরোধ করেন। তবে প্রধান শিক্ষক এতে রাজি না হওয়ায় তিনি মোহাম্মদতে নিয়ে বাড়িতে চলে আসেন। আরেকটি বিয়ে করার পরিকল্পনা করেন মোহাম্মদের বাবা হাসেম। এজন্যে তিনি এক স্থানীয় নারীর পরিবারের সম্মতি নেন। কিন্তু মোহাম্মদের বিষয়ে কিছুই প্রকাশ করেন না। তার ধারণা হয় অন্ধ ছেলে থাকাকে তার স্ত্রীর পরিবার অশুভভাবে দেখবে।
 
এদিকে মোহাম্মদ গ্রামের পাহাড়ি ঢালে ঘুরে বেড়ায়, পশু-পাখির ডাক শোনে আর তাদের অনুসরণ করে। বোনের বিদ্যালয়ে গিয়ে নিজের বইটি ব্রেইল পদ্ধতিতে পড়ে সে সব ছাত্র-শিক্ষকদের বিস্মিত করে দেয়। তবে তার এই সুখের কাল স্থায়ী হয় না। বাবা বিয়ের আগেই তাকে অন্য কোথায় সরিয়ে দিতে এক অন্ধ কাঠমিস্ত্রির কাছে যায় এবং সেথানেসেখানে মোহাম্মদকে রেখে আসে। অন্ধ মিস্ত্রি মোহাম্মদকে সাদরে গ্রহণ করে এবং তাকে কাজ শেখাতে থাকে।
মোহাম্মদের দাদী হাসেমের বিয়ের খবর শুনে অহত হয়ে বাড়ি ছেড়ে বেড়িয়ে যান। এরপর পথে অচেতন হয়ে গেলে হাসিম তাকে বাড়ি নিয়ে আসে তবে শেষপর্যন্ত তিনি মারা যান। এদিকে কন্যার পরিবারেপরিবার এই মৃত্যুকে অভিশাপ হিসেবে দেখে বিয়ে বাতিল করে দেয়। হাশেম মোহাম্মদকে বাড়ি ফিরিয়ে আনতে যায়। ফেরার পথে একটা ভাঙা সেতুর কাছে তারা থামে। ঘোড়া পার করাতে গিয়ে মোহাম্মদ খরস্রোতা নদীতে ভেসে যায়। হাসিম ভাবতে থাকে তার সারাজীবনের সমস্যা চলে গেলো। কিন্তু খানিকক্ষণ পড়ইপরই তিনি ঝাপিয়ে পড়লেনপড়েন নদীতে। এরপর কাস্পয়িানকাস্পিয়ান সাগড়ের পারে হাসিমের জ্ঞান ফেরে এবং তিনি দেখতে পান পাশে মোহাম্মদ পড়ে আছে, নিথর, অনঢ়। মোহাম্মদ মারা গেছে ভেবে তিনি কাঁদতে শুরু করেন আর তখনই মোহাম্মদের অঙুলগুলো নড়ে ওঠে।
 
==অভিনয়ে==