মরুভূমি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Kamrul Hasan 20 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ABDUR RASHID MIAH (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা
২ নং লাইন:
[[চিত্র:ValleLuna-002.jpg|thumb|250px|[[আতাকামা মরুভূমি]] উত্তর চিলিতে অবস্থিত। এখানে একশ বছরে গড়ে তিন থেকে চার বার বৃষ্টিপাত হয়। ফলে আতাকামা মরুভূমি বিশ্বের শুষ্কতম অঞ্চলগুলির একটি।]]
 
'''মরুভূমি''' শব্দটার সাথে যেন মিশে আছে বালুময় জনমানবহীন এক বিস্তীর্ণ প্রান্তরের ছবি । কিন্তু মরুভূমি  শুধু বালুময় নয়, হতে পারে বরফে ভরা, পাথর বা নুড়ি পাথরে ভরা বিস্তীর্ণ কোন এক এলাকা। মূলত ৫ শতাংশের কম জীববৈচিত্র্য কোন অঞ্চলে থাকলে তাকে মরুভূমি বলা হয়। সে হিসেবে মরুভূমির মধ্যে পড়ে আফ্রিকার সাহারা মরুভূমি, এন্টার্টিকার বিস্তীর্ণ বরফঅঞ্চল আর বলিভিয়ার সালার দে উয়ুনি, যেটা কিনা পৃথিবীর বৃহত্তম লবণ মরুভূমি।মরুভূমির পরিবেশ দিনে সাধারণত গরম এবং শুষ্ক থাকে। তবে ঠাণ্ডা, রুক্ষ আর লবণাক্ত কোন বিশালাকার এলাকাকেও মরুভূমিই বলা হয়ে থাকে। মরুভূমির এতো রকমভেদ থাকলেও সব মরুভূমির ক্ষেত্রেই জিনিস একই, সেটি হচ্ছে মরুভূমিতে প্রাণী বা উদ্ভিদের বেঁচে থাকা বা অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা খুবই কষ্টের। কিন্তু তারপরও এখানে বৈচিত্র্যময় এক জীববৈচিত্র্য গড়ে উঠে যেখানে গিরগিটি থেকে শুরু করে মানুষ, গাছপালাসহ প্রায় সবই থাকে।পৃথিবীর প্রায় ৩০মিলিয়ন বর্গকিলোমিটার অঞ্চল মরুভূমি, যেখানে অসংখ্য প্রাণী ঘুরে বেড়ায় আর বেঁচে থাকে। কিছু কিছু মরুভূমিতে গাছ জন্মায়, মরূদ্যান গড়ে উঠে।
'''মরুভূমি''' বলতে বোঝায় অত্যন্ত শুস্ক, বৃষ্টিবিরল ও অধিকাংশ ক্ষেত্রে বালি দিয়ে আবৃত অঞ্চল। মরুভূমি বসবাসের জন্য অত্যন্ত অনুপয়োগী। মরুভূমির দিন ও রাতের তাপমাত্রার মধ্যে পার্থক্য খুব বেশি হয়। দিনে তাপমাত্রা অনেক বৃদ্ধি পায় রাতে সেই তাপমাত্রা অনেক কমে যায়। একসময় মরুভূমিগুলো বড় বড় পাথরে অস্তিত্ব ছিল। দিন ও রাতের মধ্যে তাপমাত্রার এই ব্যাপক তারতম্যের ফলে এসব পাথর প্রতিদিনই সংকোচন ও প্রসারিত হতে থাকে এবং গায়ে ফাটল দেখা দেয়। লক্ষ লক্ষ বছর ধরে এই প্রক্রিয়া চলতে থাকলে বৃহৎ পাথরখন্ডগুলো ক্রেমেই ভেঙে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত হয়ে বালুকণার আকার ধারণ করে। [[সাহারা মরুভূমি]] হল পৃথিবীর বৃহত্তম মরু এলাকা। মরুভূমিতে [[মরীচিকা]] দেখা যায় যা পর্যটকদের প্রায়শই বিভ্রান্তের মধ্যে ফে‌লে।
[[চিত্র:মরুভূমির গাছপালা.jpg|alt=মরুভূমিতে কষ্টসহিষ্ণু গাছপালা|থাম্ব|মরুভূমিতে কষ্টসহিষ্ণু গাছপালা]]
মরুভূমির আবহাওয়া অত্যন্ত রূক্ষ হওয়ায় এখানে স্বাভাবিক গাছপালার অস্তিত্ব নেই। খরা সহিষ্ণু কিছু কাঁটা ও ঝোপ জাতীয় গাছ এখানে জন্মায়। এসব গাছপালার শিকড় মাটির অনেক নিচে প্রবেশ করে পানি সংগ্রহ করতে পারে।
'''মরুভূমি'''আবার বলতেঅনেক বোঝায়মরুভূমিতে অত্যন্তমানুষ শুস্কঘরবাড়ি বানিয়েছে, বৃষ্টিবিরলএমনকি লোকালয়ও অধিকাংশগড়ে ক্ষেত্রেতুলেছে। বালিমরুভূমিতে দিয়েঘুরলে আবৃতদেখা অঞ্চল।মিলবে গিরগিটি, সাপ, উট, হাতি, মাছ, গাধা আর মানুষের। এদের কাছে মরুভূমি কোন রুক্ষ বা কর্কশ জায়গা নয়, বরং এটা তাদের আবাসস্থল।মরুভূমি বসবাসের জন্য অত্যন্ত অনুপয়োগী। মরুভূমির দিন ও রাতের তাপমাত্রার মধ্যে পার্থক্য খুব বেশি হয়। দিনে তাপমাত্রা অনেক বৃদ্ধি পায় রাতে সেই তাপমাত্রা আবার অনেক কমে যায়। একসময়।একসময় মরুভূমিগুলো বড় বড় পাথরে অস্তিত্ব ছিল। দিন ও রাতের মধ্যে তাপমাত্রার এই ব্যাপক তারতম্যের ফলে এসব পাথর প্রতিদিনই সংকোচন ও প্রসারিত হতে থাকে এবং গায়ে ফাটল দেখা দেয়। লক্ষ লক্ষ বছর ধরে এই প্রক্রিয়া চলতে থাকলে বৃহৎ পাথরখন্ডগুলো ক্রেমেইক্রমেই ভেঙে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত হয়ে বালুকণার আকার ধারণ করে। [[সাহারা মরুভূমি]] হল পৃথিবীর বৃহত্তম মরু এলাকা। মরুভূমিতে [[মরীচিকা]] দেখা যায় যা পর্যটকদের প্রায়শই বিভ্রান্তের মধ্যে ফে‌লে।ফে‌লে।মরুভূমির আবহাওয়া অত্যন্ত রূক্ষ হওয়ায় এখানে স্বাভাবিক গাছপালার অস্তিত্ব নেই। খরা সহিষ্ণু কিছু কাঁটা ও ঝোপ জাতীয় গাছ এখানে জন্মায়। এসব গাছপালার শিকড় মাটির অনেক নিচে প্রবেশ করে পানি সংগ্রহ করতে পারে।
 
==মরুভূমির তালিকাসমূহ==