ডিওন ইব্রাহিম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
তথ্যছক অন্তর্ভূক্তিকরণ!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
৬ নং লাইন:
| fullname = ডিওন ডিগবি ইব্রাহিম
| nickname =
| birth_date = {{birthজন্ম dateতারিখ and ageবয়স|1980|08|07|df=y}}
| birth_place = বুলাওয়ে, জিম্বাবুয়ে
| death_date =
৬৯ নং লাইন:
}}
 
'''ডিওন ডিগবি ইব্রাহিম''' ({{lang-en|Dion Ebrahim}}; জন্ম: ৭ আগস্ট, ১৯৮০) বুলাওয়ে এলাকায় জন্মগ্রহণকারী কোচ ও সাবেক জিম্বাবুয়ীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। [[জিম্বাবুয়ে জাতীয় ক্রিকেট দল|জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ২০০০-এর দশকের শুরুরদিকে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে জিম্বাবুয়ের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
 
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর জিম্বাবুয়ীয় ক্রিকেটে [[ম্যাশোনাল্যান্ড ক্রিকেট দল|ম্যাশোনাল্যান্ড]], ম্যাশোনাল্যান্ড এ, মাতাবেলেল্যান্ড, মাতাবেলেল্যান্ড তুস্কার্স দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে অফ স্পিন বোলিং করতেন '''ডিওন ইব্রাহিম'''।
 
== প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট ==
১৯৯৯-২০০০ মৌসুম থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ডিওন ইব্রাহিমের [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল।
 
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ঊনত্রিশটি [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] ও বিরাশটি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন ডিওন ইব্রাহিম। ১৯ এপ্রিল, ২০০১ তারিখে বুলাওয়েতে সফরকারী বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ২০ সেপ্টেম্বর, ২০০৫ তারিখে হারারেতে সফরকারী ভারত দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
 
শুরুতে নড়বড়ে অবস্থানে থাকলেও চার টেস্টের মধ্যেই ৭১ ও পরবর্তীতে মার্চ, ২০০২ সালে দিল্লিতে স্বাগতিক ভারতের বিপক্ষে টেস্টে সেঞ্চুরির কাছাকাছি ৯৪ রান তুলেন। এছাড়াও, ২০০৩ সালে বিবর্ণ ইংল্যান্ড সফরে দুই টেস্টের প্রত্যেকটিতেই তার অর্ধ-শতরানের ইনিংস ছিল।
 
নভেম্বর, ২০০১ সালে ঢাকায় বাংলাদেশের বিপক্ষে ১২১ রানের প্রথম শতরানের ইনিংস খেলেন। প্রথম অর্ধ-শতরানের ইনিংস খেলা বাদেই এ সংগ্রহটি গড়েন। তবে, একদিনের আন্তর্জাতিকে দ্রুতলয়ে রান তুলতে বেশ বেগ পেতে হয়। মাত্র ৫৬.৮১ গড়ে রান তুলেছিলেন।
 
চার বছরের অধিক সময় জিম্বাবুয়ের নিয়মিত ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। টেস্টে ব্যাটিং উদ্বোধন ও একদিনের ক্রিকেটে মাঝামাঝি অবস্থানে নামতেন। চটপটে মনোভার ও ব্যাটিংয়ে দক্ষ থাকা সত্ত্বেও তিনি নিজেকে সঠিকভাবে মেলে ধরতে পারেননি। তাসত্ত্বেও অত্যন্ত দ্রুতগতিতে উইকেটে রান সংগ্রহে তৎপর ছিলেন ও দক্ষ ফিল্ডারের ভূমিকায় নিজেকে উপস্থাপনায় সচেষ্ট ছিলেন।
 
হিথ স্ট্রিককে বাদ দেয়ার পর দলের বয়োজ্যেষ্ঠ হন ও সহঃঅধিনায়কের দায়িত্বে ছিলেন। তবে, ২০০৫ সালের শেষদিকে বোর্ড ও খেলোয়াড়দের মধ্যে আর্থিক সংঘাতের কারণে তাকে বেশ চড়া দাম দিতে হয়।
 
২০১৮ সালে ক্যান্টারবারির প্রধান কোচ ব্রেন্ডন ডঙ্কার্সের সহকারী হিসেবে ছিলেন তিনি।
 
== তথ্যসূত্র ==