তুলশীমালা চাল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
Daloare (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
'''তুলশীমালা''' আলোক সংবেদনশীল আমন প্রজাতির ধান। [[জুলাই]] মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে [[আগস্ট]] মাসের ১ম [[সপ্তাহ]] পর্যন্ত এই [[ধান]] লাগানো হয়। [[অক্টোবর]] মাসের শেষ থেকে [[নভেম্বর]] মাসের মাঝামাঝি ফুল আসে। ডিসেম্বরের[[ডিসেম্বর|ডিসেম্বরে]]<nowiki/>র ১ম সপ্তাহ থেকে শেষ সপ্তাহ ([[অগ্রহায়ণ|অগ্রহায়ন]] মাসের মাঝামাঝি থেকে [[পৌষ]] মাসের শুরু) পর্যন্ত ধান কাটা হয়। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://krishi.gov.bd/variety/287|শিরোনাম=তুলশীমালা|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=কৃষি বাতায়ন|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-06}}</ref> প্রতি হেক্টরে ফলন বলন ছাড়া ২.৫০ থেকে ২.৭৫ মে. [[টন]] আর বলনে (প্রতি [[হেক্টর]]) উৎপাদন হয় ৩.০০-৩.২৫ মে. টন। বয়সকাল থাকে ১২৫-১৪০ দিন (বলান ও ফলনের ওপর নির্ভর করে)। ধানের [[রঙ|রং]] কালচে ধূসর। ১০০০ ধানের গড় [[ওজন (ভার)|ওজন]]: গড়ে ১১ গ্রাম (শুকনা ধান)।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bd-pratidin.com/last-page/2020/06/01/534802|শিরোনাম=তুলসীমালার যত কদর|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=বাংলাদেশ প্রতিদিন|ভাষা=বাংলা|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-06}}</ref>
 
চাল সুগন্ধি, চিকন ও অত্যন্ত সুস্বাদু। পোলাও (ফ্রাইড রাইস), বিরিয়ানী’র জন্য বিশেষ উপযোগী।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bd-pratidin.com/features/2020/02/17/502893|শিরোনাম=কদর বাড়ছে শেরপুরের সুগন্ধি চাল তুলশীমালার!|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=বাংলাদেশ প্রতিদিন|ভাষা=বাংলা|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-06}}</ref> ধান গাছের উচ্চতা ১১০-১৮৫ সেমি, গড় কুশির সংখ্যা ৮-১০টি। শীষের গড় দৈর্ঘ্য ২২-২৪ সেমি (বলনে শীষের দৈর্ঘ্য বেশি হয়)। শীষে দানার গড় সংখ্যা: ১৪০-১৮০ টি। এটি খরা সহিঞ্চু। সাধারণ নাবী জাত হিসেবে কৃষকরা আবাদ করে থাকে। আকষ্মিক বন্যাপ্রবণ এলাকার জন্য অত্যন্ত উপযোগী। বলন (ধান গাছ তোলে পুনরায় একই জমিতে লাগানো হয়) করলে রোগ ও পোকামাকড়ের আক্রমণ সাধারণত কম হয়। ঢলে পড়ার প্রবণতাও কম দেখা যায়। বলন করে চারা রোপন করলে চারার দৈর্ঘ্য বেশি হওয়ায় এক-থেকে দেড় ফুট গভীর পানিতেও রোপর করা যায়।
 
শেরপুরের তুলশীমালা চালের সুনাম ও সমৃদ্ধি শতশত বছর আগের। সম্প্রতি [[শেরপুর জেলা|শেরপুর জেলার]] ব্র্যান্ডিং [[সুগন্ধী চাল|সুগন্ধি চাল]] তুলশীমালা<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jaijaidinbd.com/feature/agriculture-and-posibility/86023/%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%82-%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%97%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF-%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%B8%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2|শিরোনাম=শেরপুরের ব্র্যান্ডিং সুগন্ধি তুলসীমালা চাল|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=যায়যায়দিন|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-06}}</ref>। দেশের বিভিন্ন জেলায় নানা প্রজাতির সুগন্ধি ধানের চাল উৎপাদিত হলেও শেরপুরের সুগন্ধি তুলশীমালা চাল গুন, মান ও সুগন্ধে ভিন্ন রকম। ইন্টারনেটের মাধ্যমে ‘আওয়ার শেরপুর<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://oursherpur.com/|শিরোনাম=আওয়ার শেরপুর|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=আওয়ার শেরপুর|ভাষা=বাংলা|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-06}}</ref>’ দেশ-বিদেশে বাজার জাত করার ফলে সুগন্ধী তুলসীমালা ধানে আগ্রহ বাড়ছে। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/business/article1726320.bdnews|শিরোনাম=সুগন্ধী তুলসীমালা ধানে আগ্রহ বাড়ছে|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|শেষাংশ২=|প্রথমাংশ২=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-06|শেষাংশ৩=|প্রথমাংশ৩=}}</ref>