বাজারে বিভিন্ন বছরে তুবড়ির মশলা বিভিন্ন বিশুদ্ধতায় পাওয়া যায়|যায়। ফলে তার থেকে তুবড়ি বানাতে হলে মশলাগুলোর আনুপাতিক ওজন দরকার মত একটু বদল করতে হয়|হয়। সোরা কিনে সোজা ব্যবহার করলে বা পরিশোধন করে নিলে তুবড়ির তেজের তারতম্য হয়|হয়। কেরোসিন দিয়ে ঠাসলে তুবড়ির তেজ বেড়ে যায়, খোল ভালো না হলে ফেটেও যেতে পারে|পারে। লোহাচুর কম বা বেশি দিলে কিম্বা লোহাচুরের ছোট বা বড় দানার আনুপাতিক অনুযায়ী তুবড়ির ঝাড়ের ধরনটাই পাল্টে যায়|যায়। এখানে একটা গড়পরতা হারের মিশেল রইল|ghjgjদেখা যায়।