ত্রিপুরসুন্দরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৪ নং লাইন:
== ব্যুৎপত্তি ==
ত্রিপুর শব্দের অর্থ ত্রিভুবন; অর্থাৎ স্বর্গ, মর্ত্য ও পাতাল। এই কারণে ত্রিপুরসুন্দরী শব্দের অর্থ ত্রিভুবনের শ্রেষ্ঠ সুন্দরী। অন্য এক মতে, দেবীর অপর নাম ত্রিপুরা। কারণ তিনি [[ব্রহ্মা]], [[বিষ্ণু]] ও [[শিব|শিবের]] [[শক্তি (হিন্দুধর্ম)|শক্তি]] [[ব্রহ্মাণী]], [[বৈষ্ণবী]] ও [[রুদ্রাণী]]র সম্মিলিত রূপ।
ব্রহ্মাণ্ড পুরাণ মতে,দেবী ললিতা ত্রিপুরসুন্দরী আদি পরাশক্তি। কামদেবের ভস্মোদ্ভুত ভণ্ডাসুর নামে অসুরকে বিণাশ করতে তাঁর মহামহিমময় আবির্ভাব ঘটে। একদা মন্মথ (কামদেব)-এর ভস্ম দ্বারা চিত্রকর্মা নামে এক রুদ্রগণাধিপ এক বালকের পুত্তলিকা উৎপন্ন করেন। তিনি পুত্তলিকাটিকে তপস‍্যারত মহাদেবের কাছে নিয়ে যান। পুত্তলিকায় অকস্মাৎ প্রাণ প্রতিষ্ঠিত হয়। চিত্রকর্মা অত‍্যন্ত প্রসন্ন হন। তিনি বালকটিকে বহু উপদেশ ও শত-রুদ্রেয় মন্ত্র দান করেন এবং মহাদেবের তপস‍্যা করার পরামর্শ দেন।
 
== সাহিত্যে ত্রিপুরসুন্দরী ==