ধাগাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
আবার (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
৪৩ নং লাইন:
 
==ইতিহাস==
[[বাঁকুড়া জেলা|বাঁকুড়া]] ও [[পশ্চিম বর্ধমান জেলা|বর্ধমান জেলা]]র [[বাঁকুড়া]] এবং রায়নগরকে সংযোগকারী ন্যারো গেজ [[বাঁকুড়া দামোদর রেলওয়ে]] বা বিডিয়ার ১৯১৬ - ১৭ সালে ট্রেন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত হয়। ২০০৫ সালে, বাঁকুড়া – মশাগ্রাম লাইন নামে পরিচিত ১১৮ কিলোমিটার দীর্ঘ রেলপথটি ১,৬৭৬ মিমি (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি) ব্রডগেজে রূপান্তরিত হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://archive.is/NcFN|শিরোনাম=Indian Railway History Time line|তারিখ=2012-07-14|ওয়েবসাইট=archive.is|সংগ্রহের-তারিখ=2020-04-16}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.anandabazar.com/district/bardhaman/burdwan-feel-left-out-as-modi-government-did-not-provide-anything-in-the-name-of-rail-budget-1.1103695|শিরোনাম=মেলেনি কিছুই, রেল বাজেট নিয়ে হতাশ জেলার যাত্রীরা|শেষাংশ=সংবাদদাতা|প্রথমাংশ=নিজস্ব|ওয়েবসাইট=anandabazar.com|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-04-16}}</ref> ২০১৭ সালে সম্পুর্ন রেলপথটি [[রেলগাড়ি|ট্রেন]] চলাচলের জন্য উন্মুক্ত হয়। সম্পুর্ন রেলপথটি ২০১৮-১৯ সালে বিদ্যুতায়িত হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.business-standard.com/article/pti-stories/electrification-of-masagram-bankura-stretch-to-cut-travel-time-118021100096_1.html|শিরোনাম=Electrification of Masagram-Bankura stretch to cut travel time|শেষাংশ=India|প্রথমাংশ=Press Trust of|তারিখ=2018-02-11|কর্ম=Business Standard India|সংগ্রহের-তারিখ=2020-04-16}}</ref>
 
==তথ্যসূত্র==