ইসলামি বর্ষপঞ্জি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Junaid Hasan Jami-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Suhan1971-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
Moheen (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
৪ নং লাইন:
 
== ইতিহাস ==
ইসলাম ধর্মের শেষ বাণীবাহক [[মুহাম্মদ]] (সাঃ) [[মক্কা|মক্কার]] [[ক্বুরায়েশ|ক্বুরায়েশদের]] দ্বারা নির্যাতিত হয়ে মক্কা থেকে [[মদীনা]] চলে যান। তার এই জন্মভূমি ত্যাগ করার ঘটনাকে ইসলামে '[[হিজরত]]' আখ্যা দেয়া হয়। রাসুল মুহাম্মাদ (সাঃ)-এরমুহাম্মাদের [[মক্কা]] থেকে [[মদিনা|মদিনায়]] [[হিজরত|হিজরতের]] ঘটনাকে চিরস্মরণীয় করে রাখার উদ্দেশ্যেই হিজরী সাল গণনার সূচনা। ইসলামের দ্বিতীয় [[উমর ইবনুল খাত্তাব|খলিফা হযরত ওমর (রা:)]]-এর শাসনামলে ১৭ই হিজরী অর্থাৎ [[মুহাম্মদ|রাসুল মুহাম্মাদ (সাঃ)]]-এরমুহাম্মাদের মৃত্যুর সাত বছর পর [[চাঁদ|চন্দ্র]] মাসের হিসাবে এই পঞ্জিকা প্রবর্তন করা হয়। হিজরতের এই ঐতিহাসিক তাৎপর্যের ফলেই হযরত ওমর রা. এর শাসনামলে যখন মুসলমানদের জন্য পৃথক ও স্বতন্ত্র পঞ্জিকা প্রণয়নের কথা উঠে আসে তখন তারা সর্বসম্মতভবে হিজরত থেকেই এই পঞ্জিকার গণনা শুরু করেন। যার ফলে চন্দ্রমাসের এই পঞ্জিকাকে বলা হয় ‘হিজরী সন’।<ref name="alkawsar2">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.alkawsar.com/article/92 | শিরোনাম=হিজরতের ইতিকথা | প্রকাশক=মাসিক আলকাউসার | তারিখ=জানুয়ারি ২০১০ | সংগ্রহের-তারিখ=3 January 2014 | লেখক=হোসাইন, মুহাম্মাদ ত্বহা}}</ref>
 
== বিবরণ ==