ঢাকা মেডিকেল কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
মাহমুদ আহমেদ (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.1
৭৪ নং লাইন:
একুশে ফেব্রুয়ারি সূর্যাস্তের পর ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্ররা সিদ্ধান্ত নেয় শহীদদের রক্তরঞ্জিত স্থানে একটি মিনার স্থাপন করার। ১২ নং ব্যরাকের ৬নং রুম ও হোস্টেলের পূর্ব পাশের গেটের মধ্যবর্তী এক জায়গায় মিনারটি ২২শে ফ্রেব্রুয়ারি ও ২৩শে ফেব্রুয়ারি রাতভর কাজ করে গড়ে তোলে ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্ররা। আর এ জন্য হাসপাতালের নির্মাণ কাজের জন্য সংরক্ষিত ইট, বালু ও সিমেন্ট ব্যবহৃত হয়।
 
প্রথম গড়া শহীদ মিনারটির বেদী ছিল ছয় বর্গফুট এবং উচ্চতায় দেড় ফুট। বেদী থেকে একটি কলাম গোড়া থেকে শীর্ষ পর্যন্ত সরু হয়ে উঠে গিয়েছিল। যা গোড়ায় ছিল চার বর্গফুট এবং শীর্ষে দুই বর্গফুট। পুরো মিনারটির উচ্চতা ছিল ১৪-১৫ ফুট। তৎকালীন ছাত্রনেতারা ঢামেকসুর ভিপি গোলাম মওলা, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হাশেম, পূর্বতন সাধারণ সম্পাদক শরফউদ্দিন আহমেদ, মুহাম্মদ জাহেদ, আব্দুল আলীম চৌধুরী, আহমদ রফিক প্রমুখ এ নির্মাণ কাজে নেতৃত্ব দেন। সাঈদ হায়দারের নকশা ও বদরুল আলমের লেখা অনুসরণে এই শহীদ মিনার গড়ে তোলা হয়। ২৪ ফেব্রুয়ারি শহীদ মিনারটির প্রথমে উদ্বোধন করেন শহীদ শফিউরের পিতা এবং পরে ২৬ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন দৈনিক আজাদ সম্পাদক জনাব আবুল কালাম শামসুদ্দিন। কিনতু ২৬শে ফেব্রুয়ারি বিকেলে পাকবাহিনী এই শহীদ মিনার গুঁড়িয়ে দেয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-02-02/news/39449|শিরোনাম=মেডিকেলের ছাত্ররাই ভাষা আন্দোলনের অন্যতম সূচনাকারী|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20100205163408/http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-02-02/news/39449|আর্কাইভের-তারিখ=২০১০-০২-০৫|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=2020-05-12|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref>
 
=== ষাটের দশকের বিভিন্ন আন্দোলন ===