রশিদ চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.1
৭৫ নং লাইন:
 
==কর্মজীবন==
১৯৫৮ সালে [[গভর্নমেন্ট আর্ট ইনস্টিটিউট|গভর্নমেন্ট আর্ট ইনস্টিটিউটে]] (বর্তমান [[চারুকলা অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|চারুকলা অনুষদ]], ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়) শিক্ষকতার মাধ্যমে তার কর্মজীবন শুরু হয়। দুই বছর পর, ১৯৬০ সালে, রশিদ চৌধুরী আর্ট ইনস্টিটিউটে অধ্যাপনার চাকরি ত্যাগ করেন। এরপর ১৯৬৪ সালে, [[বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়|বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে]] খণ্ডকালীন শিক্ষকতার মাধ্যমে পুনরায় তার কর্মজীবনের শুরু হয়। একই বছর, ১৯৬৪ সালে ঢাকায় তিনি ঢাকায় বাংলাদেশের সর্বপ্রথম তাপিশ্রী কারখানা স্থাপন করেন। ১৯৬৫ সালে ঢাকার সরকারি চারু ও কারুকলা মহাবিদ্যালয়ে প্রাচ্যকলা বিষয়ের প্রথম শিক্ষক হিসেবে তিনি যোগদান করেন। এ সময় ফরাসি ভাস্কর সুচরিতা অ্যানিকে বিয়ে করার কারণে ১৯৬৬ সালে তৎকালীন [[পূর্ব পাকিস্তান (১৯৪৭-১৯৭১)|পাকিস্তান সরকারের]] বিধান অনুযায়ী সরকারি চাকরিজীবীদের বিদেশী স্ত্রী-গ্রহণ নিষিদ্ধ থাকায় তিনি অধ্যাপনার চাকরি থেকে বহিষ্কৃত হন। এদিকে ১৯৬৮ সালে, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে চারুকলা শিক্ষাদানের লক্ষ্যে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে চারুকলা বিভাগ চালু করা হয়। সে বছর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে চারুকলা বিভাগের প্রথম অধ্যাপক ও সভাপতি হিসেবে যোগদান করেন তিনি।<ref name="দোলায় দোলে">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |লেখক=বেলাল উদ্দীন |তারিখ=২৬ মে ২০১৫ |শিরোনাম=ট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়: শাটল ট্রেনের দোলায় দোলে |ইউআরএল=http://www.amardeshonline.com/pages/weekly_news/2015/05/26/12504 |সংবাদপত্র=[[দৈনিক আমার দেশ]] |অবস্থান=ট্টগ্রাম |সংগ্রহের-তারিখ=২৭ মে ২০১৫ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160304224118/http://www.amardeshonline.com/pages/weekly_news/2015/05/26/12504 |আর্কাইভের-তারিখ=৪ মার্চ ২০১৬ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> চট্টগ্রাম চারুকলা কলেজ (বর্তমানে [[চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়|চারুকলা অনুষদ]], চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়) প্রতিষ্ঠায়ও তিনি ছিলেন প্রধান উদ্যোক্তা।<ref name="মনসুরের সাক্ষাৎকার">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |সম্পাদক=আলম খোরশেদ, এহসানুল কবির |তারিখ=৪ সেপ্টেম্বর ২০০৮ |শিরোনাম=নাজলী লায়লা মনসুর-এর সাক্ষাৎকার |ইউআরএল=http://arts.bdnews24.com/?p=1859 |সংবাদপত্র=arts.bdnews24.com |অবস্থান=চট্টগ্রাম |সংগ্রহের-তারিখ=২৭ মে ২০১৫ |উক্তি=...শিল্পী রশিদ চৌধুরী,... চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে চারুকলায় মাস্টার্স চালু করেছেন। |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150322072435/http://arts.bdnews24.com/?p=1859 |আর্কাইভের-তারিখ=২২ মার্চ ২০১৫ |অকার্যকর-ইউআরএল=না }}</ref> ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সালে, তিনি চিত্রকলা বিষয়ের জ্যেষ্ঠ অধ্যাপক পদে অত্র ইনিষ্টিটিউটে যোগদান করেন।<ref name="শিল্পী রশিদ চৌধুরী স্বপ্ন">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.suprobhat.com/?p=143782 |লেখক=শামসুল হোসাইন |শিরোনাম=শিল্পী রশিদ চৌধুরী স্বপ্ন ও উদ্যোগ |সংগ্রহের-তারিখ=জুন ২০, ২০১৪ |তারিখ=৪ এপ্রিল ২০১৪ |প্রকাশক=[[দৈনিক সুপ্রভাত বাংলাদেশ]] |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140717080938/http://www.suprobhat.com/?p=143782 |আর্কাইভের-তারিখ=১৭ জুলাই ২০১৪ |অকার্যকর-ইউআরএল=নাহ্যাঁ }}</ref> এছাড়াও তিনি চারুকলা বিভাগের পাশাপাশি বাংলা বিভাগেও যুক্ত ছিলেন। এরপর ১৯ সেপ্টেম্বর, ১৯৭০ সালে তিনি চারুকলা বিভাগের প্রথম প্রধান হিসেবে যোগ দেন।<ref name="শিল্পী রশিদ চৌধুরী স্বপ্ন"/> পাশাপাশি [[চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জাদুঘর]] প্রতিষ্ঠাকালে প্রথম ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। ১৯৮১ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি ত্যাগ করার পর তিনি ঢাকায় স্থায়ীভাবে চলে আসেন এবং ঢাকার [[মিরপুর|মিরপুরে]] তাপিশ্রী কারখানা গড়ে তোলেন। ১৯৮৪ সালে তিনি তাপিশ্রী পল্লীর খসড়া প্রণয়ন করেন।<ref name="quantummethod"/><ref name="রশিদ চৌধুরী(১৯৩২-১৯৮৬)" /><ref name="রশিদ চৌধুরী-প্রিয়"/><ref name="শিল্পী রশিদ চৌধুরী স্বপ্ন"/>
 
==ব্যক্তিগত জীবন==