মোশতাক আহমেদ রুহী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
NahidSultanBot-এর করা 4034160 নং সংস্করণে প্রত্যাবর্তন করা হয়েছে। (টুইং)
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
২৪ নং লাইন:
| mother = আনোয়ারা রহমান
| spouse = সৈয়দা মারুফা জাহান
| children = কন্যা— জারা <br>পুত্র— জিনান ও সাদমান
| children = পুত্র- [[ইরফান আহমেদ সাদমান]] ও জিনান আহমেদ <br> কন্যা— জারা আহমেদ
| nationality = [[বাংলাদেশী]]
| party = [[বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ]]
৩৩ নং লাইন:
 
'''মোশতাক আহমেদ রুহী''' (জন্ম: ১৯ জুন, ১৯৭৪) একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ ও [[নবম জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা|নবম জাতীয় সংসদ সদস্য]]।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.parliament.gov.bd/index.php/bn/mps-bangla/members-of-parliament-bangla/former-mp-s/2013-03-28-17-14-33 |শিরোনাম=৯ম জাতীয় সংসদ সদস্য তালিকা |ওয়েবসাইট=www.parliament.gov.bd}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=মোশতাক আহমেদ রুহী|ইউআরএল=https://election.prothomalo.com/candidates/2753|ওয়েবসাইট=election.prothomalo.com}}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=আগস্ট ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref> তিনি ২০০৮ সালের সাধারণ নির্বাচনে [[বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ]] মনোনীত সংসদ সদস্য হিসাবে নির্বাচিত হন। তিনি ছাত্রনেতা হিসাবেও পরিচিত।<ref name="রুহী খোলাকাগজের উপদেষ্টা"/><ref name="রুহীর বায়োগ্রাফি"/>
 
== রাজনৈতিক সারাংশ ==
জনগনের নেতা , ত্যাগী ও দক্ষ সংগঠক , পরীক্ষিত ,সৎ ও পরোপকারী - দানশীল , দলের দু:সময়ে পরীক্ষিত কর্মী , বিরোধী দলের সময় অনেক মামলা জেল হুলিয়া মাথায় নিয়ে সংগ্রামী চরম সাহসী ভূমিকা ছিল অনবদ্য ।জেল খানায় হাজতবাস করে প্রতিটি মামলায় জামিনের পর আদালতের বারান্দায় হাজিরায় কেটেছে তার যৌবনের স্বর্নালী সময় । সরকার দলের সহিংসতা মোকাবিলা করতেন বাধ্য হয়েই সহিংসতা দিয়ে - জীবনের ঝুঁকি নিয়ে । কিন্তু তার সে পথ কখনো সন্ত্রাসবাদ বলার সুযোগ ছিল না । তার কর্মকান্ড অনেকেই প্রথমে ভূল বুঝতো কিন্তু যখন সততার মূর্ত প্রতীক রুহীর এই সমস্ত কর্মকান্ডের মহৎ উদ্দেশ্য প্রতিফলিত হয় তখন হতবাক হতো।
দু:খের সাথে বলতে হয় আজ রাজনীতির আমলায়নে আসল রাজনীতিবিদদের চেয়ার নকল নেতা খলনেতাদের দখলে । ফলে ফাঁকা বুলিতেই আবদ্ধ সৎ সাহসী ত্যাগী নেতাকর্মীদের অবদানের আলোচনা । বাস্তবতায় তাদের প্রয়োজন ফুরিয়ে যাওয়ায় ভূলে যাওয়া হচ্ছে ।
মেধাবী ছাত্র রুহী ১৯৯২ সালে টোফেল পরীক্ষায় উর্ত্তীন হয়ে আমেরিকার ক্যানসাস অঙ্গরাজ্যে Wichita state university থেকে I-20 পেয়ে ইন্জিনিয়ারিং অধ্যয়ন করার সুযোগ পেয়ে শেষমেশ যাননি কারণ উনার ভিতর রক্ত ঋন কাজ করছিল । কারন ১৯৯১ সালে বিএনপি জামাত ক্ষমতায় থাকার সময় অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গিয়ে নিশ্চিত মৃত্যুর মুখামুখি হয়েছিলেন - কিন্তু তাৎক্ষনিক ছাত্র জনতার দেয়া ২৯ ব্যাগ রক্তের বিনিময়ে নতুন জীবন ফিরে পেয়ে - বাকী জীবন মানুষের কল্যানে নিবেদিত করার ওয়াদা করেছিলেন । ২০০৬ সালে জাপানের Tsukuba University তে ক্লাইমেট চেন্জের উপর পিএইচডি করছিলেন । দলের দু:সময়ে উন্নত জীবন যাপনের সুযোগ আরেকবার ফেলে চলে আসেন দেশে - দু:সময়ের কালো মেঘ সরে যাওয়ার পর ২০০৮ সালে এমপি মনোনয়ন পাওয়ায় তার অসমাপ্ত পিএইচডি সমাপ্ত করতে পারলেন না সেসময় ।প্রাথমিক ও জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষায় টেলেন্টপুলে বৃত্তি লাভ ময়মনসিংহ জিলা স্কুল থেকে মাধ্যমিক স্কুল পরীক্ষায় ষ্টার মার্ক পাওয়া ছাত্র এই সেই রুহী ।
এই সেই আমোকসু ভিপি রুহী তার আগে এজিএস রুহী তুখোড় ছাত্রনেতা যেমন ব্যাপক জনপ্রিয় ছিলেন ।কর্মীবান্ধব রুহী এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেনও বিপুল জনপ্রিয়তা নিয়ে - তা আজও অমলিন অক্ষয় । তার প্রতি তৃনমূল নেতাকর্মী আর সাধারন মানুষের ভালবাসা দেখে বিস্ময়ে অবাক হতে হয় । অপরিণত বয়সেও সৎ ছিলেন আছেন রুহী । তার ন্যায় পরায়নতা , নির্লোভ জীবনদর্শন দূরদর্শী।
 
==স্বৈরশাসক এরশাদ বিরোধী গণঅভ্যুত্থান==
 
স্বৈরাশাসক এরশাদ বিরোধী গণ-অভ্যুন্থানে অসাধারণ ভূমিকা পালন করেন- তখন তিনি ছাত্রলীগ আনন্দ মোহন কলেজ শাখার সদস্য। নেতৃত্বে সর্বদলীয় ঐক্যের সেসময়ের তুখোড় ছাত্রনেতারা। তাদের মিছেলে পুলিশ গুলিবর্ষণ করলে ছাত্রনেতা ফিরোজ ও জাহাঙ্গীর শহীদ হন।
 
==শিক্ষাজীবন==
৭৪ ⟶ ৬৪ নং লাইন:
* ''প্রাকৃতিক গ্যাসের সন্ধানে''<ref name="রুহী বই২"/>
 
==আরও দেখুন==
==ছাত্রসংসদ নিবার্চনে জয়লাভ==
* [[ছবি বিশ্বাস (রাজনীতিবিদ)|ছবি বিশ্বাস]]
 
* [[মানু মজুমদার]]
১৯৯১ সাল বিএনপি সরকার ক্ষমতায়। তিনি উচ্চমাধ্যমিক দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র – ছাত্রলীগ মনোনীত প্যানেল থেকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে আমোকসুর এজিএস নির্বাচিত হন। তারপর ১৭ দিনের মাথায় তাকে হত্যা কারার উদ্দেশ্যে কুপিয়ে গুলি করে ড্রেনে ফেলে রাখা হয়। ছাত্রজনতার দোয়ায় সেদিন তিনি অলৌকিকভাবে বেঁচে গেলেন। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে হাজার হাজার মানুষ সেই সন্ধ্যায় দাঁড়িয়েছিল রক্ত দিতে। ১২৭ টি সেলাই লেগেছিল শরীরে। ১৯৯২ সাল-বিরোধী দলকে মোকাবেলায় সন্ত্রাস দমন অধ্যাদেশ জারী হলো- দেশে সর্বপ্রথম শিকার হলেন তিনি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী মরহুম মতিন সাহেব কর্তৃক তাহাকে ধরিয়ে দেয়ার জন্য পুরষ্কার ঘোষণা হলো। ৪৩ টি মামলা দিয়েছিল বিএনপি জামাত সরকার দুইবারের ক্ষমতায়। সততা নীতি আর আদর্শের কারণে আমোকসুর ছাত্রজনতা তাঁকে ১৯৯৬ সালে রেকর্ড সংখ্যক ভোটে ভিপি নির্বাচিত করেন।
* [[দশম জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা]]
* [[দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ২০১৪]]
* [[নবম জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা]]
* [[নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ২০০৮]]
 
==তথ্যসূত্র==