এম. এল. জয়সীমা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
অস্ট্রেলিয়া গমন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
ব্যক্তিগত জীবন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
৯৬ নং লাইন:
কিন্তু পরবর্তী টেস্টগুলোর কোনটিতেই আর ২৫ রানের বেশী সংগ্রহ করতে পারেননি। সংগৃহীত তিনটি [[শতক (ক্রিকেট)|শতরানের]] প্রত্যেকটিই সিরিজের তৃতীয় টেস্টে করেছিলেন। ১৯৭০-৭১ মৌসুমে [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজে]] সর্বশেষ টেস্ট সিরিজে অংশ নেন। অধিনায়ক অজিত ওয়াড়েকর পরবর্তীতে উল্লেখ করেছিলেন যে, তিনি জয়সীমা’র অবদান অমূল্য ছিল। পোর্ট অব স্পেনের কুইন্স পার্ক ওভালে নিজস্ব শেষ ইনিংসে ঘন্টাখানেক ক্রিজে অবস্থান করে ২৩ রান তুলেন। [[সুনীল গাভাস্কার|সুনীল গাভাস্কারের]] সাথে জুটি গড়ে খেলাকে রক্ষা করেন।<ref>''Wisden'' 1972, pp. 942–44.</ref>
 
== অবসর ==
৬ জুলাই, ১৯৯৯ তারিখে ৬০ বছর বয়সে সেকান্দারাবাদের সৈনিকপুরি এলাকায় এম. এল. জয়সীমা’র দেহাবসান ঘটে। তার মৃত্যুতে দেশব্যাপী শোকের ছায়া নেমে আসে। [[মোহাম্মদ আজহারউদ্দীন|মোহাম্মদ আজহারউদ্দীনের]] ন্যায় ব্যাটসম্যানসহ অনেকেরই উজ্জ্বীবনী শক্তির ভূমিকায় অবতীর্ণ করেছিলেন নিজেকে। দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন না করা সত্ত্বেও [[অজিত ওয়াড়েকর|অজিত ওয়াড়েকরের]] সাথে একত্রে দলকে সাজিয়েছেন। গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তে প্রয়োজনীয় উপদেশমালা প্রদান করেছেন।
[[ক্রিকেট]] খেলা থেকে অবসর গ্রহণের পর প্রশাসনের দিকে ঝুঁকে পড়েন তিনি। ১৯৭৭-৭৮ মৌসুম থেকে ১৯৮০-৮১ মৌসুম পর্যন্ত জাতীয় [[ভারতীয় ক্রিকেট নিয়ন্ত্রণ বোর্ড|দল নির্বাচকের]] ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন এম. এল. জয়সীমা। ১৯৮৫-৮৬ মৌসুমে ভারত দলের ব্যবস্থাপক হিসেবে দলকে নিয়ে শ্রীলঙ্কা গমন করেন। ১৯৭৮ সালে [[মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব|এমসিসি’র]] আজীবন সদস্য হিসেবে মনোনীত হন। এছাড়াও, কিছুকাল টিভি ধারাভাষ্যকর্মের সাথে নিজেকে জড়িয়েছিলেন। [[১৯৮৭ ক্রিকেট বিশ্বকাপ|১৯৮৭]] সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে তিনি ধারাভাষ্যকারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন।
 
== ব্যক্তিগত জীবন ==
ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত ছিলেন তিনি। তার সন্তান বিবেক জয়সীমা<!-- Vivek Jaisimha --> ও বিদ্যুৎ জয়সীমা - উভয়েই প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটার ছিলেন।<ref>{{cite web|title=Vivek Jaisimha|url=https://cricketarchive.com/Archive/Players/18/18090/18090.html|website=CricketArchive|accessdate=28 April 2015}}</ref> ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। অতঃপর ৬ জুলাই, ১৯৯৯ তারিখে ৬০ বছর বয়সে সেকান্দারাবাদের সৈনিকপুরি এলাকায় এম. এল. জয়সীমা’র দেহাবসান ঘটে।
 
৬ জুলাই, ১৯৯৯ তারিখে ৬০ বছর বয়সে সেকান্দারাবাদের সৈনিকপুরি এলাকায় এম. এল. জয়সীমা’র দেহাবসান ঘটে। তার মৃত্যুতে দেশব্যাপী শোকের ছায়া নেমে আসে। [[মোহাম্মদ আজহারউদ্দীন|মোহাম্মদ আজহারউদ্দীনের]] ন্যায় ব্যাটসম্যানসহ অনেকেরই উজ্জ্বীবনী শক্তির ভূমিকায় অবতীর্ণ করেছিলেন নিজেকে। দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন না করা সত্ত্বেও [[অজিত ওয়াড়েকর|অজিত ওয়াড়েকরের]] সাথে একত্রে দলকে সাজিয়েছেন। গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তে প্রয়োজনীয় উপদেশমালা প্রদান করেছেন।
 
== পাদটীকা ==
* {{note|5days}} এম. এল. জয়সীমা’র পর [[জিওফ্রে বয়কট|জিওফ বয়কট]], [[কিম হিউজ]], [[অ্যালান ল্যাম্ব]], [[রবি শাস্ত্রী]], [[Adrian Griffith (cricketer)|আদ্রিয়ান গ্রিফিথ]], [[অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ]], [[আলভিরো পিটারসন]] ও [[চেতেশ্বর পুজারা]] পাঁচদিন ব্যাটিং করার সুযোগ পেয়েছেন।
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|2}}
 
== আরও দেখুন ==
* [[দিলাবর হোসেন]]
* [[এম. জে. গোপালন]]
* [[ভারতীয় টেস্ট ক্রিকেটারদের তালিকা]]
* [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট দলসমূহের বর্তমান তালিকা]]
* [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণকারী পরিবারের তালিকা]]
* [[টেস্ট ক্রিকেট অভিষেকে ৫ উইকেট লাভকারী ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটারদের তালিকা]]
 
== আরও পড়ুন ==