কাশ্মীর বিতর্কে জাতিসংঘের মধ্যস্থতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.1
৬১ নং লাইন:
 
ভারত ১৯৪৮ সালের ১লা জানুয়ারি [[জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ|জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে]] একটি রেজ্যুলুশানের (সংকট নিরসনের বিধিবদ্ধ দলিল) আবেদন জানায়।<ref name="Wellens1990">{{citation|last=Wellens|first=Karel|title=Resolutions and Statements of the United Nations Security Council: (1946 - 1989) ; a Thematic Guide|url=https://books.google.com/books?id=lsyOVH6E-PEC&pg=PA322|year=1990|publisher=BRILL|isbn=978-0-7923-0796-9|pages=322–}}</ref>
জাতিসংঘের ভারত পাকিস্তান কমিশন (UNCIP) গঠনের পর, নিরাপত্তা পরিষদ ১৯৪৮ সালের ২১ এপ্রিল [[রেজ্যুলুশান ৪৭]] পাস করে।এই রেজ্যুলুশানটি তাৎক্ষণিকভাবে যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পাশাপাশি [[পাকিস্তান সরকার]]<nowiki/>কে আহবান জানায়, কাশ্মীরে বসবাসরত মানুষ ব্যাতিত সকল যোদ্ধাকে (সেনাবাহিনী,উপজাতিয়দের আধাসামরিক বিভিন্ন দল) অতিসত্ত্বর প্রত্যাহার করার জন্য।তাছাড়া,[[ভারত সরকার|ভারত সরকারকে]]<nowiki/>ও আহবান জানানো হয় শান্তি শৃঙখলা রক্ষার্থে কিছু সেনা উপস্থিত রেখে বাকি সব সেনা প্রত্যাহার করতে যাতে কাশ্মীরে “ভারত বা পাকিস্তানে সংযুক্ত হবার প্রশ্নে” [[গণভোট]] এর আয়োজন করা যায়।পাকিস্তানের পক্ষে জেনারেল গ্রেসি ও ভারতের পক্ষে জেনারেল রয় বুচার স্বাক্ষরের পর ১৯৪৯ সালের ১লা জানুয়ারি দুই দেশের মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধবিরতি সংঘটিত হয়।{{sfn|Schofield|2003|pp=68-69}} যাইহোক, সামরিক উপস্থিতি কমানোর ব্যাপারে ভারত, পাকিস্তান দুপক্ষই কোন চুক্তিতে আসতে ব্যর্থ হয়।বিভিন্ন প্রশ্ন উত্থাপিত হতে শুরু করে যেমন, 'আজাদ কাশ্মীর বাহিনী' (তৎকালীন স্বাধীন কাশ্মীরের নিজস্ব বাহিনী)কোন সময়ে ভেঙে দেয়া উচিত -চুক্তির সময়েই নাকি গণভোটের সময়ে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.kashmirlibrary.org/kashmir_timeline/kashmir_chapters/plebiscite.shtml |শিরোনাম=Plebiscite Conundrum |প্রকাশক=Kashmirlibrary.org |তারিখ=5 January 1949 |সংগ্রহের-তারিখ=11 November 2012 |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150216123304/http://kashmirlibrary.org/kashmir_timeline/kashmir_chapters/plebiscite.shtml |আর্কাইভের-তারিখ=১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
 
জাতিসংঘের ভারত পাকিস্তান কমিশন (UNCIP) ১৯৪৮ ও ১৯৪৯ সালের মধ্যে উপমহাদেশে তিনবার আসে।এ সময়ে ভারত ও পাকিস্তান উভয়ের কাছে সন্তোষজনক হবে এমন একটি সমাধানে আসার চেষ্টা করা হয়।{{sfn|Schofield|2003|p=70}} ১৯৪৮ এর আগস্টে নিরাপত্তা পরিষদে এই প্রতিবেদন দেয়া হয় যে, কাশ্মীরে পাকিস্তানী বাহিনীর উপস্থিতি এক পরিবর্তিত পরিস্থিতি তৈরি করছে।সেনা প্রত্যাহারের ক্ষেত্রে দুইটি ধাপ প্রস্তাব করা হয়।প্রথম ধাপে,পাকিস্তান তার সেনাসহ সকল নাগরিক কাশ্মীর থেকে প্রত্যাহার করবে।দ্বিতীয় ধাপে,যখন UNCIP কমিশন ভারত সরকারকে পাকিস্তানী সেনা প্রত্যাহারের ব্যাপারে জানাবে তখন ভারত তার 'বেশিরভাগ' সেনা প্রত্যাহার করবে।দুই দেশের সেনা প্রত্যাহারের পর গণভোটের আয়োজন করা হবে।{{sfn|Varshney|1992|p=211}}প্রস্তাবটিতে ভারত রাজী হলেও পাকিস্তান প্রত্যাখ্যান করে।{{Sfn|Korbel|1953|p=502}}