আশুতোষ মুখোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যসূত্র যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.1
৪৮ নং লাইন:
আশুতোষ মুখার্জী স্বাধীনচেতা মানুষ ছিলেন। তার জীবনের প্রধান লক্ষ্য ছিল কলকাতা হাই কোর্টের বিচারক হওয়া। ১৮৮৮ সালে তিনি বি.এল. ডিগি্র লাভ করেন এবং তখন থেকেই আইন ব্যবসা শুরু করেন। আইন পেশার পাশাপাশি তিনি তার অ্যাকাডেমিক পড়াশোনা চালিয়ে যেতে থাকেন। ১৮৮০ থেকে ১৮৯০ সালের মধ্যে বিভিন্ন জার্নালে তিনি উচ্চতর গণিতের ওপর প্রায় বিশটির মতো প্রবন্ধ প্রকাশ করেন।
 
[[ইন্ডিয়ান অ্যাসোশিয়েসন ফর দি কালটিভেশন অব সায়েন্স]]-এর সাথে তিনি সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত ছিলেন এবং ১৮৮৭ থেকে ১৮৯১ সালের মধ্যে তিনি গণিতের ওপর একাধিক লেকচার প্রদান করেন। তার দুটি অসাধারণ অ্যাকাডেমিক অবদান হলো ১৮৯৩ সালে প্রকাশিত জিওমেট্টি অব কোণিক্স এবং ১৮৯৮ সালে প্রকাশিত ল অব পারপিচুইটিস। ১৯০৮ সালে তিনি [[ক্যালকাটা ম্যাথেমেটিক্যাল সোসাইটি]] প্রতিষ্ঠা করেন। <ref>Patrick Petitjean, Catherine Jami and Anne Marie Moulin eds. (1992) ''Science and Empires'', Boston Study in the Philosophy of Science, Vol. 136, Kluwer Academic Publishers. {{ISBN|978-94-011-2594-9}}, {{DOI|10.1007/978-94-011-2594-9}}</ref><ref>{{cite web |url=http://www.calmathsoc.org |title=Calcutta Mathematical Society |publisher=Calmathsoc.org |date= |accessdate=12 July 2012 |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20120531145908/http://calmathsoc.org/ |আর্কাইভের-তারিখ=৩১ মে ২০১২ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> ১৮৯৪ সালে তিনি ল’ এর ওপর ডক্টরেট ডিগি্র লাভ করেন এবং ১৮৯৮ সালে ট্যাগোর ল প্রফেসর হন। ১৯০৪ সালে তিনি তার কাঙক্ষত কলকাতা হাই কোর্টে বিচারপতির পদে অধিষ্ঠিত হন।
 
এর আগে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেলো ও ১৮৮৯ সালে এর সিন্ডিকেটের সদস্যের পদ অলংকৃত করেন। তিনি ১৮৯৯ থেকে ১৯০৩ সাল পর্যন্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি হিসেবে বাংলার লেফটেন্যান্ট গভর্নরের কাউন্সিলের সদস্য ছিলেন। ১৯০২ সালে লর্ড কার্জন তাকে বিশ্ববিদ্যালয় কমিশনের সদস্য হিসেবে নিযুক্ত করেন। ১৯০৬ সালে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর পদে অধিষ্ঠিত হন এবং ১৯১৪ সাল পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন।