ত্রিপুরসুন্দরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Pratik89Roy (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৩ নং লাইন:
 
== ব্যুৎপত্তি ==
ত্রিপুর শব্দের অর্থ ত্রিভুবন; অর্থাৎ স্বর্গ, মর্ত্য ও পাতাল। এই কারণে ত্রিপুরসুন্দরী শব্দের অর্থ ত্রিভুবনের শ্রেষ্ঠ সুন্দরী। অন্য এক মতে, দেবীর অপর নাম ত্রিপুরা। কারণ তিনি [[ব্রহ্মা]], [[বিষ্ণু]] ও [[শিব|শিবের]] [[শক্তি (হিন্দুধর্ম)|শক্তি]] [[ব্রহ্মাণী]], [[বৈষ্ণবী]] ও [[রুদ্রাণী]]র সম্মিলিত রূপ।রূপ।একবার ভন্ড সুর নামে এক অসুর শিবের কাছে বর প্রাপ্ত হয়ে ত্রিলোক জয় করে ফেলে ইন্দ্র দেব কে স্বর্গে চুত্ব করে তার স্ত্রী সচী অপূর্ব সুন্দরী তাকে বল পূর্বক ভাবে অসুর বিবাহ করতে চাইলে সচি পালিয়ে কৈলাসে পালিয়ে আসেন ও দেবী মহামায়া আদি শক্তি পার্বতী কে তাকে বাঁচাতে অনুরোধ করেন শিব জানতেন একমাত্র দেবী পার্বতী ভন্ডসুর কে মারতে পারবে তাই তিনি তার গণ সহ অদৃশ্য হয়ে গেলেন কৈলাসে ভন্ড সুর বিশাল সৈন্য নিয়ে আক্রমণ করলে দেবী পার্বতী চিন্তিত হয়ে পড়েন তখন ব্রহ্মা বিষ্ণু আদি সকল দেবগণ দেবী পার্বতীর বন্দনা করেন বলেন তিনি মহামায়া, চন্ডী,তিনি আদি পরাশক্তি সর্বোচ্চ দেবী সত্তা,অন্নপূর্ণা,জগৎ জননী,হে মাতা রক্ষা কর মোদের এই বন্দনা শুনে দেবী পার্বতী মহামায়া এক উগ্র তৃণয়না রূপ ধারণ করেন দেবীর এক নিশ্বাসে বিশাল দেবী সৈন্য প্রস্তুত হয় দেবীর তৃতীয় নয়ণ থেকে বারাহি, ছিন্নমস্তা,বহুলা,তারিণী,রুদ্রনি, নর সিংহী,রক্ত দিনটি র মত দেবী সৃষ্টি হয় ও দেবী পার্বতী ভীষণ যুদ্ধে ভন্ড সুর কে বধ করেন দেবী পার্বতীর সতী রূপে অঙ্গুলি যেখানে পতিত হয় সেখানে দেবী মহামায়া আদি পরাশক্তি পার্বতী ললিতা রূপে ভন্ড সুর কে বধ করেন।
 
== সাহিত্যে ত্রিপুরসুন্দরী ==