মেসোপটেমিয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎ভৌগোলিক পটভূমি: উদাহরণ: মেসোমটেমিয়া~মেসোপটেমিয়া
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Dholkisa (আলোচনা | অবদান)
৪ নং লাইন:
 
== ভৌগোলিক পটভূমি ==
<code>পারস্য উপসাগরের উত্তরে বর্তমানে যে দেশটির নাম ইরাক</code> সেটিই একসময় '''মেসােপটেমিয়া বলে ছিল ইতিহাসে বিখ্যাত'''। অবশ্য এটা সেই প্রাচীনকালের কথা।গ্রীকরাই দিয়েছিল এই নাম। এর অর্থ হল দুই নদীর মধ্যবর্তী দেশ। এক কথায় একে বলা চলে দোয়াব অঞ্চল। আসলে  মেসােপটেমিয়াকে ঘিরে বয়ে গিয়েছে দুটি নদী টাইগ্রিস এবং ইউফ্রেটিস। এই নদী দুটির জলে ধৌত ও পলিমাটিতে ভরা অঞ্চলটি ছিল খুবই উর্বর—চাষবাসের আদর্শ ভূমি। আনুমানিক ছ'হাজার বছর আগে এই অঞ্চলে সভ্যতার প্রথম সােনালি আলাে দেখা যায়। এখানে অনেক ঢিপির মতাে ছােট ছােট পাহাড়ও রয়েছে। এগুলােকে বলে '''‘টেল''' '। পরবর্তীকালে এসব ‘টেল’ খুঁড়ে মাটির বিভিন্ন স্তরে মেলে বসতির নানা চিহ্ন আর ধ্বংসাবশেষ। আর এসব ধ্বংসাবশেষই জানিয়ে দেয় এখানে সভ্যতা ছিল এবং তা ব্রোঞ্জ যুগেরই সাক্ষ্য বহন করছে।
 
আধুনিক [[ইরাক|ইরাকের]] [[টাইগ্রিস]] ও [[ইউফ্রেটিস]] নদীদ্বয়ের মধ্যবর্তী অঞ্চলে যে সভ্যতার আবির্ভাব ঘটেছিল সেটাই মূলত মেসোপটেমিয়া সভ্যতা নামে পরিচিত। [[তুরষ্ক|তুরষ্কের]] আনাতোলিয়া ([[আর্মেনিয়া]])) পর্বতমালা হতে [[টাইগ্রিস]] ও [[ইউফ্রেটিস]] দক্ষিণ পূর্বদিকে প্রবাহিত হয়ে পারস্য উপসাগরে পরেছে। প্রকৃতপক্ষে পলিসমৃদ্ধ নদীদুটির এই অঞ্চলে এরূপ সভ্যতার বিকাশ ঘটাতে সহযোগিতা করেছিল। মূলত এই উর্বরা অঞ্চলটি ([[টাইগ্রিস]] ও [[ইউফ্রেটিস]]) উত্তরে প্রলম্বিত হয়ে পশ্চিমে বাঁক নিয়ে আবার দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে নেমে গিয়ে প্রায় ভূমধ্যসাগরে গিয়ে শেষ হয়। বাঁক বিশিষ্ট এই অঞ্চলটিকে "উর্বরা অর্ধচন্দ্রাকৃতিক" হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। ইতিহাস বিখ‍্যাত এই অঞ্চলটি উত্তর আর্মেনিয়ার পার্বত্য অঞ্চল, দক্ষিণ ও পশ্চিমে আরব মরুভূম ও পূর্বে জাগরাস পার্বত্য অঞ্চল দ্বারা পরিবেষ্টিত। অবস্থানগত এই বৈশিষ্ট ও আরবদের আদিম যাযাবর সংস্কৃতির মিথস্ক্রিয়ার মধ্য দিয়ে মেসোপটেমিয়া একটি মিশ্র সভ্যতার ধারা নিয়ে গড়ে উঠেছিল। মেসোপটেমিয়া সভ্যতা ৫০০০ খৃষ্টপূর্বে সূচনা হয়ে পরিপূর্নতা লাভ করে প্রায় খৃষ্টপূর্ব ৩০০০ অব্দে। ৩৩৩ খ্রিষ্টাব্দে এসে বিভিন্ন জনগোষ্ঠির আন্তঃকলহের মধ্য দিয়ে পরষ্পরের ধ্বংস ডেকে আনে এবং ক্ষয়িষ্ণু চরিত্র স্থায়িত্ব লাভ করে।
 
২৯ ⟶ ৩১ নং লাইন:
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}'''আরো দেখুনঃ'''
 
{https://www.successtrips.in/2020/05/history-of-mesopotamia.html মেসোপটেমিয়া সভ্যতার অবদান ও ইতিহাস আর্টিকেল }
<br />
[[বিষয়শ্রেণী:মেসোপটেমিয় সভ্যতা]]
[[বিষয়শ্রেণী:প্রাচীন ইতিহাস]]