বীজগণিত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আবিদ আল জামী (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
আবিদ আল জামী (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩ নং লাইন:
 
==ব্যাখ্যা==
বীজগণিতে [[পাটিগণিত]]ের মৌলিক অপারেশনগুলি যেমন-যেমন– যোগ (<math>+</math>), বিয়োগ (<math>-</math>), গুণ (<math>\times</math>), ভাগ, (<math>\div</math>) ইত্যাদি প্রক্রিয়া প্রতীক বা নির্দিষ্ট [[সংখ্যা]] ব্যবহার না করেই সম্পাদন করা যায়।বীজগণিতে অনেক সমস্যা সমাধানে বীজগাণিতিক [[সূত্র]] ব্যবহৃত হয়। আবার অনেক বীজগাণিতিক [[রাশি]] বিশ্লেষণ করে [[উৎপাদক]]ের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়।অর্থাৎহয়। অর্থাৎ, [[প্রক্রিয়া চিহ্ন]] এবং সংখ্যানির্দেশক অক্ষর [[প্রতীক]] এর অর্থবোধক বিন্যাসকে বীজগাণিতিক রাশি বলা হয়। প্রাত্যহিক জীবনের নানা গণনায়[[গণনা]]য় বীজগণিত কাজে আসে।
কোনো গাণিতিক সম্পর্ককে সাধারণ সূত্রের আকারে পাটিগণিতের সাহায্যে প্রকাশ করা সম্ভব নয়। '''[[পাটিগণিত]]''' এরকম কোনো সম্পর্কের একটি নির্দিষ্ট উদাহরণ প্রকাশ করতে সক্ষম। কিন্তু বীজগণিতে প্রতীকের সাহায্যে কোনো গাণিতিক সম্পর্ক একটি সাধারণ বিবৃতি আকারে প্রকাশ করা সম্ভব। যেমন," একটি সংখ্যা <math>x</math> এর পাঁচগুণ থেকে <math>25</math> বিয়োগ করলে বিয়োগফল হবে <math>190"</math>। এই গাণিতিক সম্পর্কটির বীজগাণিতিক প্রকাশ হবে <math>5x-25=190</math>.<ref>{{বই উদ্ধৃতি | শিরোনাম= গণিত বই, সপ্তম শ্রেণি | প্রকাশক= জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড | আইএসবিএন= | বছর= | পাতা= }}</ref>
 
== ইতিহাস ==