উইকিপিডিয়া:খেলাঘর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
করোনা কালের ঈদ !-পলাশ টিপ
৮ নং লাইন:
প্রিয়জনের দুঃখের কাহিনী শুনে, নিকট জনেরা উদ্বিগ্ন হয়ে ঈদের খুশি করোনা মাটি । নিরানন্দ করোনা কালের সঙ্গনিরোধ চাঁদ রাত ও ঈদে, প্রকৃতি প্রেমিকদের ঘিরে আছে নির্মল পরিবেশ..! গাছ পাগল ও প্রাণী প্রেমীদের সঙ্গে...লণ্টু-পণ্টু, বাকবাকুম পায়রা, ট্যাং, নীলকন্ঠ, ঘুমন্ত বড় বেটা, কামিনী, বেলী, টগর, পারুল, মাধুরী, নয়ন তারা, লজ্জাবতী, আলমন্ডা, রঙ্গন, লেটুস, ঝাল-পেয়ারা-লেবু-মেহেদী ফুল-ফল, অঙ্কুরোদগম চারা, রাতের রাণী…, অতিথি সারমেয়, ঘুঘু, শালিক, চুড়ই, কাক, মৌটুসী, কাঠ বিড়াল, টিকটিকি, পিপীলিকা, টুনটুনি, নানা রঙ ও বর্ণের প্রজাপতি.., আরো কত কি ! তার কি কোন হিসেব আছে ! প্রকৃতির সাথে যারা যেমন আচরণ করে, প্রকৃতি তেমনি তা ফেরত দেয়। এটাই প্রকৃতির নিয়ম… Reverse diversity effect. প্রকৃতির সন্তান হিসাবে তা মেনে নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ...💚
[[বিষয়শ্রেণী:করোনাভাইরাস]]
 
== করোনা কালের নিরানন্দ ঈদ-পলাশ টিপ ==
 
করোনা কালের নিরানন্দ ঈদ আগমনীতে, খুশির বার্তা নিয়ে বিরল প্রজাতির পারুল ফুটিলো, এইড ঢাকা অফিসের ছাদ বাগানে…
শিশু কালে বাবার কাছে শুনতাম, নাইট কুইন ফুল ফোটানো ভাগ্যের বিষয়। সেই কাল থেকেই কৈতুহলে নাইট কুইন নিত্য সঙ্গী । ফুল ফোটে সে রাত উৎসব মনে হয়, প্রায় সারারাত অল্প অল্প করে পরিপূর্ণ ফুল ফুটতে দেখার মজাই আলাদা। তবে, সকালে নিস্তেজ ফুলগুলো দেখে বুকের মধ্যে খাঁখাঁ করে উঠে, এক রাতের ফুল বলেই, এর নাম হয়তো নাইট কুইন।
ঢাকার বাসার ব্যালকনির এক কোণে রাতের রানীর বসবাস। বেশ কয়েক বছর ধরে প্রতি বছরই ফুল দেয়। অনেকদিন ঘরে আবদ্ধ তাই বৃক্ষগুলো একটু বেশি যত্ন পেয়েছিল। সেই কারণেই হয়তো গাছটিতে এবার এত পরিমান কড়ি এসেছিল যে পাতায় দেখা দায় ছিল। হিসাব অনুসারে রাতের রানীদের চাঁদ রাতে ফোটার কথা কিন্তু হঠাৎ আম্পান ঝড়ো হাওয়া সব লন্ডভন্ড করে দিয়েছে। কয়েকটি অবশিষ্ট আছে। তার মধ্যে কয় একটি আগেই কেন বিকশিত হচ্ছে জানিনা। অন্য গুলোর ভাগ্যে কি লেখা আছে তাও জানিনা । চারিদিকে শুধু খারাপ সংবাদ। মহামারির মধ্যে মহাদুর্যোগে, মানুষ হতভম্ব। নিঃসঙ্গতার চাঁদরাতে রাতের রানীদের সঙ্গ পাব কিনা তাও জানিনা।