বাংলাদেশের জলপ্রপাতসমূহের তালিকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধনে - ''প্রীতম''
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সংশোধনে - ''প্রীতম''
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৭ নং লাইন:
কুণ্ডের ডানপাশে পাথরের গায়ে সৃষ্টি হয়েছে একটি [[গুহা|গুহার]], যার স্থানীয় নাম ''কাব''। এই কাব দেখতে অনেকটা চালাঘরের মতো। মধুকৃষ্ণা ত্রয়োদশী তিথিতে স্নানর্থীরা কাবের নিচে দাঁড়িয়ে ভিজা কাপড় পরিবর্তন করে থাকেন।[[মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত#cite%20note-%E0%A6%AC%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%96%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B2%E0%A7%81-1|[১]]
 
'''[[হাম হাম জলপ্রপাত|হাম হাম]]''' কিংবা '''[[হাম হাম জলপ্রপাত|হামহাম]]''' বা '''[[হাম হাম জলপ্রপাত|চিতা ঝর্ণা]]''', [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[মৌলভীবাজার জেলা|মৌলভীবাজার জেলার]] [[কমলগঞ্জ উপজেলা|কমলগঞ্জ উপজেলার]] রাজকান্দি সংরক্ষিত বনাঞ্চলের গভীরে কুরমা বন বিট এলাকায় অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক জলপ্রপাত বা ঝরণা। জলপ্রপাতটি ২০১০ খ্রিষ্টাব্দের শেষাংশে পর্যটন গাইড শ্যামল দেববর্মার সাথে দুর্গম জঙ্গলে ঘোরা একদল পর্যটক আবিষ্কার করেন।<sup>[''[[উইকিপিডিয়া:তথ্যসূত্র প্রয়োজন|তথ্যসূত্র প্রয়োজন]]'']</sup> দুর্গম গভীর জঙ্গলে এই ঝরণাটি ১৩৫, মতান্তরে ১৪৭ কিংবা ১৬০ ফুট উঁচু, যেখানে বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু ঝরণা হিসেবে সরকারিভাবে স্বীকৃত [[মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত|মাধবকুণ্ড জলপ্রপাতের]] উচ্চতা [১২ অক্টোবর ১৯৯৯-এর হিসাব অনুযায়ী] ১৬২ ফুট। তবে ঝরণার উচ্চতা বিষয়ে কোনো প্রতিষ্ঠিত কিংবা পরীক্ষিত মত নেই। সবই পর্যটকদের অনুমান। তবে গবেষকরা মত প্রকাশ করেন যে, এর ব্যপ্তি, মাধবকুণ্ডের ব্যাপ্তির প্রায় তিনগুণ বড়।
 
== তথ্যসূত্র ==