মিরি জীয়রী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন পৃষ্ঠা: {{Infobox book | name = মিরি জীয়রী | wikisource = মিরি-জীয়রী | title_orig = | translator = | image...
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
(কোনও পার্থক্য নেই)

০৪:২৮, ২৪ মে ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মিরি জীয়রী রজনীকান্ত বরদলৈ রচিত এবং ১৮৯৪ সালে প্রথম প্রকাশিত একটি অসমীয়া উপন্যাস।[১] মিসিংদের আগে "মিরি" বলে উল্লেখ করা হত। একটি সরল প্রেম কাহিনীকে ভিত্তি করে লেখা এই উপন্যাসে সেই সময়ের মিসিং সমাজের কয়েকটি পরম্পরা এবং নীতি-নিয়ম বর্ণনা করা হয়েছে।[২][৩][৪]

মিরি জীয়রী
লেখকরজনীকান্ত বরদলৈ
দেশঅসম, ভারত
ভাষাঅসমীয়া
ধরনউপন্যাস
প্রকাশনার তারিখ
১৮৯৪
পরবর্তী বইমনোমতী (১৯০০) 
পাঠ্যমিরি জীয়রী উইকিসংকলন

কাহিনীর সারাংশ

মিসিং যুবক-যুবতী জঙ্কি এবং পানেই এই কাহিনীর মূল চরিত্র। শৈশব কালের খেলার সাথী দুজন বড়ো হওয়ার পর প্রেমে পড়ে এবং বিয়ে করতে মনস্থ করে। কিন্তু জঙ্কিকে না জানিয়ে পানেইর মা-বাবা তার বিয়ে গাঁয়ের যুবক কমুদের সাথে ঠিক করে। ইতিমধ্যে জঙ্কি অন্য একটি গাঁয়ে গিয়েছিল। বিয়ার কথা জানতে পেরে জঙ্কি পানেইকে নিয়ে পালায় এবং জঙ্গলে কিছুদিন কটায়। কিন্তু তারা ধরা পড়ে যায় এবং লক্ষীমপুরের কাছারীতে অপহরণর অভিযোগ দেওয়া হয়। নিজেদের মধ্যে মিট-মাট করবে বলে সকলে ঘরে চলে আসে। কিন্তু কিছুদিন পর পানেইর মা-বাবা তাকে পুনরায় কমুদের সাথে জোর করে বিয়ে দিতে সিদ্ধান্ত নেয়। এই কথা শুনে পানেই ঘর থেকে পালায়। খোঁজা-খুঁজি করায় এইবার জঙ্কির সাথে না যাওয়া প্রমাণিত হয়। জঙ্কি পানেইকে খুঁজে পায়। পথে তাদের পর্ব্বতীয়া গাছি মিরি ধরে তাঁদের গাঁয়ে নিয়ে যায় এবং চাকরের কাজে লাগায়। অল্প দিন পর এই গাঁয়ে পানেইকে মিরিরা ধরে আনে। দুজনেই একদিন রাতি পালাতে চেষ্টা করলে ধরা পড়ে যায়। গাঁয়ের বিচারে তাঁদের চোর বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং সোবণশিরী নদীতে ফেলে মৃত্যুদণ্ড দেওয়্ হয়। পানেইর মা তাঁদের মৃতদেহ দুটি নদীতে পড়ে থাকতে দেখতে পায় এবং সকলে নিজেদের কর্মর অনুতাপ করে।

চরিত্রসমূহ

  • পানেই
  • জঙ্কি
  • নিরমা (পানেইর মাক)
  • তামেদ (পানেইর বাবা)
  • কমুদ
  • ডালিমী

তথ্যসূত্র

  1. M.A.Orthofer (২২ জুন ২০১০)। "Miri Jiyori by Rajanikanta Bordoloi, The complete review's Review"। complete-review.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৪-২৭ 
  2. "Rajanikanta Bordoloi"। Vedanti.com। ২০১১-০৮-০৪। ২০১৬-০৩-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৪-২৬ 
  3. Amritjyoti Mahanta। "Assamese Novel: From Inception to Second World War"। Museindia.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৪-২৬ 
  4. Babul Tamuli (২০০৯-০৩-২৩)। "Remembering Rajani Kanta Bordoloi"The Assam Tribune। ২০১৪-০১-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৪-২৬ 

বহিঃসংযোগ