ঈদের নামাজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
সংশোধন, সম্প্রসারণ, তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন |
||
১৭ নং লাইন:
===সময়===
চোখের দেখায় সূর্য দিগন্ত থেকে আনুমানিক দুই মিটার উচ্চতায় পৌঁছালে ঈদের নামাজ পড়া হয়। [[জোহর]] নামাজের আগেই ঈদের নামাজ আদায় করতে হয়। সুন্নাত হিসেবে ঈদুল ফিতরের নামাজ কিছুটা দেরী করে এবং ইদুল আজহার নামাজ দ্রুত আদায় করা হয়। ইদুল ফিতরে [[ফিতরা]] প্রদান করতে হয়। ঈদ সকালে কিছুটা সময় পাওয়া গেলে ফিতরা আদায়ে সুবিধা হবে। অন্যদিকে ঈদুল আজহায় ঈদের নামাজ সম্পন্ন করে [[আল্লাহ|আল্লাহর]] উদ্দেশ্যে পশু কুরবানী করা হয়। সেজন্য ঈদের নামাজ যত দ্রুত সম্ভব আদায় করতে হবে। এই ব্যাপারে হাদিসে সুস্পষ্ট বিধান প্রদত্ব রয়েছে।
=== অতিরিক্ত
ঈদের নামাজে অতিরিক্ত
যদিও হানাফি মাজহাব মতে এই অতিরিক্ত তাক্ববিরের সংখ্যা ছয়টি। কিন্তু অধিকাংশ হাদিস অতিরিক্ত বারো তাক্ববীরের মত সমর্থন করে। মক্কা-মদিনা সহ সৌদী আরবের সব অঞ্চলে এবং সকল আরব দেশে এই অতিরিক্ত বারো তাক্ববিরে ঈদের সালাত আদায় করা হয়ে থাকে।
সুতরাং ইমাম ৬ তাকবীরে ঈদের সালাত পড়ুক অথবা ১২ তাকবীরে পড়ুন সকল অবস্থায় তার পেছনে সালাত পড়া জায়েয। কেবল তাকবীরের সংখ্যাকে কেন্দ্র করে ঈদের মাঠে ঝগড়া-মারামারি করা বা ঈদের মাঠ ভাগ করা শরীয়তের দৃষ্টিতে বৈধ নয়। আল্লাহু আলাম।
=== খুৎবা===
ঈদের নামাজে ইমাম কর্তৃক খুৎবা পড়া সুন্নত এবং মুসুল্লিদের খুৎবা শোনা ওয়াজিব। [[জুমার নামাজ|জুমার নামাজের]] ন্যায় প্রথমে বিষয় ভিত্তিক [[খুৎবা]] এবং পরে সানি খুৎবা পাঠ করতে হয়। খুৎবার মাধ্যমে ঈদের নামাজের সমাপ্তি হয়। সাধারণতঃ খুৎবার পরে [[দুয়া]] করা হয়।
|