দেবেশ রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Fixed typo
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা আইওএস অ্যাপ সম্পাদনা
সম্প্রসারণ, অনুবাদ
১ নং লাইন:
'''দেবেশ রায়''' (১৭ ডিসেম্বর, ১৯৩৬ — ১৪ মে, ২০২০) একজন [[বাঙালি]] [[ভারতীয়]] সাহিত্যিক। ''তিস্তা পারের বৃত্তান্ত'' উপন্যাসটির জন্য তিনি ১৯৯০ সালে ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সাহিত্য সম্মান [[সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার|সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কারে]] সম্মানিত হন।<ref>''সাহিত্যের ইয়ারবুক, ২০১০'', জাহিরুল হাসান সম্পাদিত, পৃ. ১২২</ref> বাংলা সাহিত্যে তিনি একজন ছকভাঙা আধুনিক ঔপন্যাসিক হিসাবে পরিচিত ছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bn.vikaspedia.in/education/9b69bf9b69c1-9859999cd9979a8/9ac9be9829b29be9b0-9b69cd9b09c79b79cd9a0-9b89be9b99bf9a49cd9af9bf9959a69c79b0-99c9c09ac9a89c0/9a69c79ac9c79b6-9b09be9af9bc|শিরোনাম=দেবেশ রায়|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=১৫ মে ২০২০}}</ref>
'''দেবেশ রায়''' (১৭ ডিসেম্বর, ১৯৩৬ — ১৪ মে, ২০২০) একজন [[বাঙালি]] [[ভারতীয়]] সাহিত্যিক। জন্ম অধুনা [[বাংলাদেশ]] রাষ্ট্রের [[পাবনা জেলা|পাবনা জেলার]] বাগমারা গ্রামে। ১৯৭৯ সাল থেকে তিনি এক দশক ''পরিচয়'' পত্রিকা সম্পাদনা করেন। তাঁর বেড়ে ওঠা [[উত্তরবঙ্গ (পশ্চিমবঙ্গ)|উত্তরবঙ্গে]]। বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ার সময় প্রত্যক্ষ রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। রাজনীতির সূত্রে শিখেছিলেন [[রাজবংশী উপভাষা|রাজবংশী]] ভাষা। [[কলকাতা]] শহরেও ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলনের সাথে যুক্ত ছিলেন। তার প্রথম উপন্যাস ''যযাতি''। তার উল্লেখযোগ্য উপন্যাসগুলি হল: ''মানুষ খুন করে কেন'' (১৯৭৬), ''মফস্বলী বৃত্তান্ত'' (১৯৮০), ''সময় অসময়ের বৃত্তান্ত'' (১৯৯৩), ''তিস্তা পারের বৃত্তান্ত'' (১৯৮৮), ''লগন গান্ধার'' (১৯৯৫) ইত্যাদি।<ref>''সংসদ বাংলা সাহিত্যসঙ্গী'', শিশিরকুমার দাশ সম্পাদিত, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, ২০০৩, পৃ.১০৩</ref>
 
== সংক্ষিপ্ত জীবনপঞ্জি ==
''তিস্তা পারের বৃত্তান্ত'' উপন্যাসটির জন্য তিনি ১৯৯০ সালে ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সাহিত্য সম্মান [[সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার|সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কারে]] সম্মানিত হন।<ref>''সাহিত্যের ইয়ারবুক, ২০১০'', জাহিরুল হাসান সম্পাদিত, পৃ. ১২২</ref> বাংলা সাহিত্যে তিনি একজন ছকভাঙা আধুনিক ঔপন্যাসিক হিসাবে পরিচিত ছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bn.vikaspedia.in/education/9b69bf9b69c1-9859999cd9979a8/9ac9be9829b29be9b0-9b69cd9b09c79b79cd9a0-9b89be9b99bf9a49cd9af9bf9959a69c79b0-99c9c09ac9a89c0/9a69c79ac9c79b6-9b09be9af9bc|শিরোনাম=দেবেশ রায়|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=১৫ মে ২০২০}}</ref>
দেবেশ রায়র জন্ম ১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দের ১৭ ডিসেম্বর [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশ ভারতের]] অবিভক্ত বাংলায়, অধুনা [[বাংলাদেশ]] রাষ্ট্রের [[পাবনা জেলা|পাবনা জেলার]] বাগমারা গ্রামে। তাঁর পিতার নাম ক্ষিতীশ রায় এবং মাতার নাম অপর্ণা রায়। ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে তাঁর পরিবার [[জলপাইগুড়ি]] চলে আসেন। ১৯৭৯ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৯৮৯ এক দশক তিনি ''পরিচয়'' পত্রিকা সম্পাদনা করেন। তাঁর বেড়ে ওঠা [[উত্তরবঙ্গ (পশ্চিমবঙ্গ)|উত্তরবঙ্গে]]। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি [[ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি|ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টির]] সর্বক্ষণের কর্মী ছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ার সময় প্রত্যক্ষ বাম রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন।<ref name=":0" /> রাজনীতির সূত্রে শিখেছিলেন [[রাজবংশী উপভাষা|রাজবংশী]] ভাষা। [[কলকাতা]] শহরেও ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলনের সাথে যুক্ত ছিলেন। তিনি সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোশ্যাল সায়েন্সে একজন গবেষণা সহকর্মী ছিলেন। ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দে [[দেশ (পত্রিকা)|''দেশ'' পত্রিকায়]] লিখে তিনি সাহিত্য জগতে যাত্রা শুরু করেন। তার প্রথম উপন্যাস ''যযাতি''। তাঁর অর্ধ শতকের সাহিত্য জীবনে উল্লেখযোগ্য বইগুলো হল: ''মানুষ খুন করে কেন'' (১৯৭৬), ''মফস্বলী বৃত্তান্ত'' (১৯৮০), ''সময় অসময়ের বৃত্তান্ত'' (১৯৯৩), ''তিস্তা পারের বৃত্তান্ত'' (১৯৮৮), ''লগন গান্ধার'' (১৯৯৫) ইত্যাদি।<ref>{{Cite news|others=PTI|date=2020-05-15|title=Sahitya Akademi winner Debesh Roy no more|language=en-IN|work=The Hindu|url=https://www.thehindu.com/news/national/other-states/sahitya-akademi-winner-debesh-roy-no-more/article31587811.ece|access-date=2020-05-15|issn=0971-751X}}</ref><ref>''সংসদ বাংলা সাহিত্যসঙ্গী'', শিশিরকুমার দাশ সম্পাদিত, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, ২০০৩, পৃ.১০৩</ref> দেবেশ রায়ের কর্ম এবং জীবনের অনুপ্রেরণার উৎস ছিল [[উত্তরবঙ্গ]] অঞ্চলের [[তিস্তা নদী|তিস্তা নদী]] কেন্দ্রিক [[রাজবংশী জনগণ|রাজবংশী]] সম্প্রদায়।<ref>{{Cite web|title=তিস্তাপারের বৃত্তান্ত রেখে চলে গেলেন দেবেশ রায়|url=https://www.anandabazar.com/calcutta/prominent-writer-debesh-roy-passed-away-dgtl-1.1149647|last=প্রতিবেদন|first=নিজস্ব|website=anandabazar.com|language=bn|access-date=2020-05-15}}</ref> তিনি ১৯৯০ খ্রিস্টাব্দে তাঁর ''তিস্তা পারের বৃত্তান্ত'' উপন্যাসের জন্যে [[সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার|সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার]] লাভ করেন। এছাড়া তিনি ভাষা সাহিত্য পরিষদ দ্বারা এবং ভুয়ালকা পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছিলেন।<ref name=":0">{{Cite web|title=Jalpaiguri episode in Debesh Roy’slife|url=https://shodhganga.inflibnet.ac.in/bitstream/10603/116147/7/07_chapter%202.pdf|last=|first=|date=|website=|url-status=live|archive-url=|archive-date=|access-date=15 May 2020}}</ref>
 
দেবেশ রায় ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দের ৬ মে কাকলি দেবীর সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=07_chapter 2.pdf |ইউআরএল=https://shodhganga.inflibnet.ac.in/bitstream/10603/116147/7/07_chapter%202.pdf |সংগ্রহের-তারিখ=১৭ মে ২০২০}}</ref>
 
== মৃত্যু ==
দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর ১৪ মে, ২০২০ রাত্রে কলকাতার একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে মারাদেবেশ যানরায়ের দেবেশজীবনাবসান রায়।হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bengali.news18.com/news/kolkata/veteran-novelist-debesh-roy-passed-away-akd-450355.html|শিরোনাম=চলে গেলেন কিংবদন্তি ঔপন্যাসিক দেবেশ রায়, শোকের ছায়া সাহিত্যজগতে|তারিখ=2020-05-14|ওয়েবসাইট=bengali.news18.com|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-05-14}}</ref> ইতিপূর্বেই ২০১৭ খ্রিস্টাব্দে কাকলি রায়ের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের একমাত্র সন্তান দেবর্ষি রায় বেঙ্গালুরু শহরে কর্মরত। দেশময় করোনা ভাইরাসের কারণে লকডাউন থাকায় দেবর্ষি পিতার শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে আসতে পারেননি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Details |ইউআরএল=http://www.epaper.eisamay.com/Details.aspx?id=57085&boxid=40584 |ওয়েবসাইট=www.epaper.eisamay.com |সংগ্রহের-তারিখ=১৭ মে ২০২০}}</ref>
 
== গ্রন্থ তালিকা ==
৪৫ ⟶ ৪৮ নং লাইন:
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
 
{{অসম্পূর্ণ}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৩৬-এ জন্ম]]