বাংলা সাহিত্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
Riju122 (আলোচনা | অবদান)
১৭৭ নং লাইন:
==রবীন্দ্রসাহিত্য==
বাংলা সাহিত্যের আলোচনায় [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের]] (৭ই মে, ১৮৬১ - ৭ই আগস্ট, ১৯৪১) (২৫ বৈশাখ, ১২৬৮ - ২২ শ্রাবণ, ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ) কথা অবধারিতভাবেই স্বতন্ত্র। তার জীবন ও সাহিত্যকর্ম বাংলা সাহিত্যে একটি সম্পূর্ণ নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে। তিনি ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক। তাকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়। রবীন্দ্রনাথকে ''গুরুদেব'', ''কবিগুরু'' ও ''বিশ্বকবি'' অভিধায় ভূষিত করা হয়। তার প্রকাশিত মৌলিক কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ৫২। তবে বাঙালি সমাজে তার জনপ্রিয়তা প্রধানত সংগীতস্রষ্টা হিসেবে। রবীন্দ্রনাথ প্রায় দুই হাজার গান লিখেছিলেন। কবিতা ও গান ছাড়াও তিনি ১৩টি উপন্যাস, ৯৫টি ছোটগল্প, ৩৬টি প্রবন্ধের বই এবং ৩৮টি নাটক রচনা করেছিলেন।
 
==মাইকেলসাহিত্য==
মাইকেল মধুসূদন দত্ত ছিলেন ঊনবিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বাঙালি কবি, নাট্যকার এবং প্রহসন লেখক। তাকে বাংলার নবজাগরণ সাহিত্যের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব মনে করা হয়। তিনি প্রথমে পাশ্চাত্য সাহিত্যের প্রতি আকর্ষণবশত ইংরেজি ভাষায় সাহিত্য চর্চায় মনোনিবেশ করে ছিলেন। পরে জীবনের দ্বিতীয় পর্বে তিনি আকৃষ্ট হন নিজের ভাষায় সাহিত্যচর্চার প্রতি। আর এই সময়েই তিনি অনেক ভালো ভালো বাংলা নাটক, প্রহসন ও কাব্য সৃষ্টি করেন। মাইকেল মধুসুদন দত্তের 'কৃষ্ণকুমারী' নাটকটি ১৮৬১ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়ে ছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=বাংলা সাহিত্যে ও নাটক|ইউআরএল=https://www.serareview.com/review/all/bengali-literary-drama|সংগ্রহের-তারিখ=১৬ মে ২০২০}}</ref> 'কৃষ্ণকুমারী' নাটকটি তাঁর লেখা সেরা নাটকগুলোর একটি। তাঁর লেখা অন্যান্য নাটকগুলোর হলো 'পদ্মাবতী', 'মায়াকানন' ইত্যাদি।
 
== আধুনিক বাংলা কবিতা ==