রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যামন্দির: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ, অনুবাদ |
সংশোধন |
||
১৯ নং লাইন:
'''রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যামন্দির''' হল [[ভারত]] রাষ্ট্রের [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যায়]] অনুমোদিত একটা স্বয়ংশাসিত প্রাক-স্নাতক কলেজ।<ref>{{cite web |title=Affiliated College of University of Calcutta |url=http://www.caluniv.ac.in/Affiliated%20college/College_frame.htm |url-status=dead |archiveurl=https://web.archive.org/web/20120218141029/http://www.caluniv.ac.in/Affiliated%20college/College_frame.htm |archivedate=2012-02-18 }}</ref>
এই কলেজ ২০১৯ সময়কালে [[ন্যাশনাল ইন্সটিটিউশনাল র্যাংকিং ফ্রেমওয়ার্ক]] (এনআইআরএফ) দ্বারা ভারতের মধ্যে ক্রমতালিকায় একাদশ স্থান<ref>{{ওয়েব
২৬ নং লাইন:
২০০৫ খ্রিস্টাব্দে এই কলেজ ভারতের ন্যাক দ্বারা গ্রেড 'এ+' স্বীকৃতি পেয়েছিল। ২০১৩ খ্রিস্টাব্দে বর্তমান ক্রমতালিকাভুক্তির নীতি অনুযায়ী ৪ নম্বরের মধ্যে ৩.১২০ সিজিপিএ পেয়ে এই কলেজ [[জাতীয় স্বীকৃতি মুল্যায়ন পরিষদ]] কর্তৃক পুনর্স্বীকৃতি লাভ করেছিল। রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যামন্দির কলেজ বিষয়শ্রেণীতে [[ন্যাশনাল ইন্সটিটিউশনাল র্যাংকিং ফ্রেমওয়ার্ক|ন্যাশনাল ইন্সটিটিউশনাল র্যাংকিং ফ্রেমওয়ার্ক(এনআইআরএফ)]] দ্বারা
[https://www.nirfindia.org/2019/CollegeRanking.html ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষে জাতীয় পর্যায়ে একাদশ স্থান দখল করেছিল]। একেবারে শুরুতে এটা একটা অন্তর্বর্তী কলাবিদ্যা কলেজ ছিল। ১৯৪৫ এবং ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দের মধ্যবর্তী সময়ে এই কলেজ বাণিজ্য এবং বিজ্ঞান বিষয়সমূহের অনুমোদন পেয়েছিল। ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দের জুলাই থেকে এটা ত্রিবার্ষিক প্রাক-স্নাতক কলেজরূপে উন্নীত হয়। ১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দের সেপ্টেম্বরে এখানে উচ্চমাধ্যমিক বিভাগ যুক্ত হয়েছিল এবং পরবর্তীতে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের নীতি অনুযায়ী বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। ১৯৯৪ খ্রিস্টাব্দে ইউজিসির কর্মমুখী স্নাতক শিক্ষার অধীনে কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন এবং শিল্প রসায়নে বিএসসি (মেজর) পাঠক্রম চালু হয়েছিল। ২০০৯ শিক্ষাবর্ষে কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনে বিএসসি (মেজর) পরিবর্তিত হয়ে বিএসসি কম্পিউটার সায়েন্স সাম্মানিক হয়েছিল। সম্প্রতি বাংলা, সংস্কৃত, গণিতশাস্ত্র এবং ফলিত রসায়নে স্নাতকোত্তর পাঠক্রম চালু করা হয়েছিল। ২০১৩ খ্রিস্টাব্দের জুলাই শিক্ষাবর্ষ থেকে দর্শনশাস্ত্রে স্নাতকোত্তর পাঠক্রম চালু করা হয়েছে।<ref>{{
২০১০ খ্রিস্টাব্দের এপ্রিলে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন বিদ্যামন্দিরকে একটা 'সেন্টার অফ পোটেন্সিয়াল ফর এক্সেলেন্স' (সিপিই) হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিল; ২০১০ খ্রিস্টাব্দের জুনে বিদ্যামন্দিরকে শিক্ষামূলক ব্যাপারে 'স্বয়ংশাসিত' অবস্থান দিয়ে পুরস্কৃত করেছিল, যাতে বিদ্যামন্দির পাঠ্যক্রম তৈরি করতে সক্ষম হয়, প্রাক-স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর স্তরে<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Ph.D |ইউআরএল=http://vidyamandira.ac.in/pdfs/svrc/Ph.D.%20Regulations_2015.pdf |সংগ্রহের-তারিখ=১৫ মে ২০২০}}</ref> নতুন পাঠক্রম চালু করতে পারে, পাঠন-পঠন-মূল্যায়ন পদ্ধতি প্রণয়ন এবং কলেজ নিজেই উপাধি প্রদান করতে পারে। ২০১৮ খ্রিস্টাব্দে রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যামন্দির ন্যাশনাল ইন্সটিটিউশনাল র্যাংকিং ফ্রেমওয়ার্ক (এনআইআরএফ) থেকে জাতীয়ভাবে সব কলেজের মধ্যে নবম স্থান দখল করেছিল।<ref>https://www.telegraphindia.com/calcutta/rkm-college-among-top-10-220773</ref>
==বিষয়ভিত্তিক বিভাগসমূহ==
৫৪ নং লাইন:
==ছাত্রজীবন==
রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যামন্দিরে প্রায় ৬০০ নথিভুক্ত ছাত্র
==আরো দেখুন==
|