এটিএন বাংলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ
Bifocalmind (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩৫ নং লাইন:
== ইতিকথা ==
''এটিএন বাংলা'' চ্যানেলের সভাপতিত্বে আছেন [[মাহফুজুর রহমান (কন্ঠ শিল্পী)|ড.মাহফুজুর রহমান]]। ''এটিএন বাংলা'' প্রচারিত '''আমরাও পারি''' আন্তর্জাতিক শিশু দিবস উৎসবে ২০০৪ সালে ব্রডকাস্টিং পুরস্কার ৩২তম আন্তর্জাতিক ''এমি অ্যাওয়ার্ডস'' জিতেছিল। তথ্যচিত্র বাংলাদেশ থেকে তের থেকে উনিশ বছর বয়সের নির্মাতাদের পরিচালনায় ছোট চলচ্চিত্র, এখানে অধিশ্রয় করে ট্রেন দুর্যোগ প্রতিরোধকারী একটি সত্য ঘটনা আবুল খায়ের নামে ৯ বছরের এক বালকের গায়ের লাল জামা খুলে একটি যাত্রীবাহী ট্রেন'কে বড় দুর্ঘটনার কবল থেকে বাঁচায়। <ref>[http://www.unicef.org/videoaudio/video_24220.html ATN Bangla ব্রডকাস্টিং পুরস্কার আন্তর্জাতিক শিশু দিবস করবেন], ''ইউনিসেফ, 2004''</ref><ref>[http://www.thedailystar. net/suppliments/2006/15thanniv/celebrating_bd/celeb_bd18.htm থেকে BTV ETV পরেও থেকে: টেলিভিশনের বিপ্লব]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ডিসেম্বর ২০১৮ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}, ''ডেইলি স্টার, ফেব্রুয়ারি 4, 2006''</ref>
 
==এটিএন বাংলা প্রতিষ্ঠার কথা==
 
ড. মাহফুজুর রহমান তৈরি পোশাক রপ্তানির ব্যবসার সুবাদে আশি ও নব্বইয়ের দশকে কাপড় কিনতে ভারতের মুম্বাই (তৎকালীন বোম্বে) যেতেন। মুম্বাইয়ে তখন ''জিটিভি'', ''এটিএন মিউজিক'' এবং চেন্নাইয়ে (তৎকালীন মাদ্রাজ) ''সান টিভিসহ'' ভারতে অল্প কয়েকটি টিভি চ্যানেল ছিল।
মুম্বাইয়ের একজন ব্যবসায়ী মাহফুজুর রহমানকে ''জিটিভি'' অফিসে নিয়ে গিয়েছিলেন। সেটা দেখার পরই বাংলাদেশে একটি চ্যানেল করার কথা চিন্তা করেন তিনি। তখন রপ্তানির কাজে তিনি ইউরোপও যেতেন। ইতালি ও জার্মানিতে তিনি ওই দেশের নিজস্ব ভাষায় অনুষ্ঠান সম্প্রচার দেখে বাংলা ভাষায় একটা চ্যানেল করতে আরও অনুপ্রাণিত হন।
এরপর মুম্বাইয়ে ''জিটিভি'' কর্তৃপক্ষকে বাংলা ভাষায় একটি অনুষ্ঠান চালানোর প্রস্তাব দেন, কিন্তু তারা রাজী হয়নি। এরপর সেখানকার ''এটিএন মিউজিক'' চ্যানেলে গেলেন। সিদ্ধার্থ শ্রীবাস্তব চ্যানেলটির দায়িত্বে ছিলেন। তাকে সন্ধ্যা ৭টা থেকে ৮টা পর্যন্ত বাংলা ভাষায় অনুষ্ঠান সম্প্রচারের জন্য রাজী করালেন মাহফুজুর রহমান। তারা ভারতের বাইরে হংকংয়ে বাংলা অনুষ্ঠান সম্প্রচারে রাজী হয়। ওই এক ঘণ্টার জন্য এক লাখ ডলার দিতে হতো। ওই সময়ে বাংলা নাটক ও গানের অনুষ্ঠান সম্প্রচার হতো। এসব অনুষ্ঠান বাংলাদেশে নির্মাণ করে বেটা ক্যাসেটের মাধ্যমে হংকংয়ে পাঠানো হতো। তবে মামলা সংক্রান্ত জটিলতায় ''এটিএন মিউজিক'' চ্যানেলটি এক সময় বন্ধ হয়ে যায়।
এরপর সিঙ্গাপুরের এক মেলায় থাইল্যান্ডের থাইকম স্যাটেলাইট কোম্পানি মাহফুজুর রহমানকে থাইল্যান্ডের টেলিপোর্টের মাধ্যমে বাংলাদেশে অনুষ্ঠান সম্প্রচারের ব্যবস্থা করে দেওয়ার প্রস্তাব দেন। এরপর তাদের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর হয় এবং বাংলাদেশের ''এটিএন বাংলা'' চ্যানেলের সম্প্রচার শুরু হয়। ভারতের বন্ধ হওয়া ''এটিএন মিউজিক'' থেকেই চ্যানেলের নাম ধার করেন মাহফুজুর রহমান। এরপর খবর চালানার জন্য বাংলাদেশ সরকারের কাছে আবেদন করে ''এটিএন বাংলা'' । আওয়ামী লীগ সরকার ২০০১ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা ছাড়ার তিন ঘণ্টা আগে আর্থ স্টেশন বসানোর ও খবর সম্প্রচারের অনুমোদন দেয় ''এটিএন বাংলা''কে। এভাবেই জন্ম হয় ''এটিএন বাংলা'' চ্যানেলটির। <ref>{{cite web|title=সাক্ষাৎকার : ড. মাহফুজুর রহমান: আমার গলায় সেট হয় রোমান্টিক গানগুলো|url=https://www.ntvbd.com/bangladesh/154627/%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%B9%E0%A7%9F-%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A7%8B
|accessdate=১৫ মে ২০২০|publisher=ntvbd.com|date=17 September 2017}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==