ড.রমজান আলি

এদিকে শহরের কোথাও কোথাও সিস্টেমের গোলযোগে পাইপ ফুটো হয়ে গিয়ে জল, দিনের পর দিন ড্রেনে মিশে যায়। রাস্তার ধারের 'চাপাকল' থেকে জল নিয়ে, ধুলো চাপা দিতে দেদার রাস্তা ভেজানো হয়। প্রতিটি সকালে ঘর ধোয়া, ঘরের বাইরের দরজায় জল দিতেও কম লাগে না। পানীয় জল খেয়ে বাড়িতে লাগানো শখের বাগানের শখের গাছের বেঁচে থাকে। অথচ বাড়ির ছাদে বৃষ্টির জল ধরে, জল ভরো প্রকল্প বানিয়ে আমরা সেই গাছের চাহিদা অনেকটাই মেটাতে পারতাম । পারতাম বাথরুমে শৌচ কাজের জলের কিছুটা সাপ্লাই দিতে। হাফ লিটার জল শরীর থেকে ত্যাগ করে, জমে থাকা পাঁচ লিটার জলের ট্যাংকের ফ্লাশটা টিপে দি। হরহর করে জল গড়িয়ে বাথরুমের গন্ধ দূর করে।

অকারণে আমরা জল নষ্ট করে চলেছি দীর্ঘদিন ধরেই। দক্ষিণ দামোদর এর একটা গ্রামে দেখেছি জলধারা প্রকল্পের নামে পাম্প চলছে তো চলছেই এবং কলের মুখ অনেক জায়গায় খোলা কোথাও কলের মুখ খোলা রেখে পুকুরে জল ভরা হচ্ছে, মাছ বাঁচানোর জন্য। কারণ সেটা সরকারি জল। কষ্ট লাগে এই জন্যই, সেটা পানীয় জল বলে। [[ব্যবহারকারী:ড. সেখ রমজান আলি|ড. সেখ রমজান আলি]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:ড. সেখ রমজান আলি|আলাপ]]) ১০:৪৪, ১৩ মে ২০২০ (ইউটিসি)