টাঙ্গাইল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Bangla knowledge (আলোচনা | অবদান)
নতুন করছি
Bangla knowledge (আলাপ)-এর সম্পাদিত 4227519 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে (mobileUndo)
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২০৫ নং লাইন:
<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://tangailinfo.com/2016/03/ওয়াজেদ-আলী-খান-পন্নী/ |শিরোনাম=ওয়াজেদ আলী খান পন্নী |কর্ম=Tangail Info |তারিখ=March 17, 2016 |সংগ্রহের-তারিখ=2016-10-22 }}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref>
 
==আরো দেখুন. ==
 
= ২০১ গম্বুজ মসজিদ. =
টাঙ্গাইল
 
= ২০১ গম্বুজ মসজিদ =
{
 
২০১ গম্বুজ মসজিদ (201 Gombuj Masjid/The 201 Dome Mosque) টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার দক্ষিণ পাথালিয়া গ্রামে অবস্থিত, যা ইতিমধ্যেই পৃথিবীর সর্বাধিক সংখ্যক গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদের স্বীকৃতি পেয়েছে। আর মিনারের উচ্চতার দিক দিয়ে এই মসজিদটির অবস্থান দ্বিতীয়। মসজিদের ছাদে সর্বমোট ২০১ টি কারুকার্যময় গম্বুজ থাকার কারণে মসজিদটি ‘২০১ গম্বুজ মসজিদ’ নামে পরিচিতি লাভ করে।
 
২০১৩ সালের জানুয়ারি মাসে মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যোগে ১৫ বিঘা জমির ওপর বিশাল মসজিদ ও মসজিদ কমপ্লেক্স নির্মাণ কাজ শুরু হয়। দ্বিতল এই মসজিদের দৈর্ঘ্য ১৪৪ ফুট এবং প্রস্থ ১৪৪। দৃষ্টিনন্দন মসজিদের ছাদে অবস্থিত মূল গম্বুজটি উচ্চতায় ৮১ ফুট এবং এই গম্বুজের চারপাশকে ঘিরে ১৭ ফুট উচ্চতার আরো ২০০টি গম্বুজ তৈরি করা হয়েছে। মসজিদের চার কোণায় ১০১ ফুট উঁচু ৪ টি মিনার মিনার রয়েছে। এছাড়াও ৮১ ফুট উচ্চতার চারটি মিনার পাশাপশি স্থাপন করা হয়েছে। আর মসজিদের পাশে মূল মিনারটি নির্মাণ করা হয়েছে, যার উচ্চতা ৪৫১ ফুট। ২০১ গম্বুজ মসজিদে এক সঙ্গে প্রায় ১৫ হাজার মুসল্লির নামাজ আদায়ের সুযোগ রয়েছে। মসজিদের দেয়ালে অংকিত রয়েছে সম্পূর্ণ কোরআন শরিফ। আর মসজিদের প্রধান দরজা তৈরীতে ব্যবহার করা হয়েছে ৫০ মণ পিতল।
 
এছাড়া মসজিদ কমপ্লেক্সে রয়েছে লাশ রাখার হিমাগার, বিনা মূল্যের হাসপাতাল, এতিমখানা, বৃদ্ধাশ্রম, দুঃস্থ মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারের পুর্নবাসনের ব্যবস্থা।
 
=== .২০১ গম্বুজ মসিজিদে যাওয়ার উপায় ===
২০১ গম্বুজ মসজিদ দেখতে যেতে হলে বাংলাদেশের যেকোন প্রান্ত থেকে প্রথমে টাঙ্গাইল জেলা সদরে আসতে হবে। টাঙ্গাইল সদর থেকে মসজিদটি ৪০ কিলোমিটার এবং গোপালপুর উপজেলা সদর থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। টাঙ্গাইল থেকে বাসে অথবা সিএনজিতে করে গোপালপুর উপজেলায় এসে অটো বা সিএনজি ভাড়া নিয়ে সহজেই ২০১ গম্বুজ মসজিদে যেতে পারবেন।
 
==== ঢাকা থেকে যাওয়ার উপায়: ====
ঢাকার মহাখালি বাস স্ট্যান্ড “দ্রুতগামী” বাসে করে ১৫০-২০০ টাকা ভাড়ায় গোপালপুর যেতে পারবেন। গোপালপুর থেকে ২০-৩০ টাকা ভাড়ায় সিএনজি/ইজিবাইক/ভ্যানে যেতে পারবেন ২০১ গম্বুজ মসজিদে। ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়কের যে কোন স্থান থেকে দ্রুতগামী বাসে উঠতে পারবেন। এছাড়া ঢাকা থেকে টাঙ্গাইলের বাসে বা ট্রেনে গিয়ে টাঙ্গাইল সদর থেকে দ্রুতগামী বাসে গোপালপুর যেতে পারবেন। সেখান থেকে উপরের মত করে মসজিদে যাওয়া যাবে। একটু আরামে যেতে চাইলে কল্যানপুর থেকে ধনবাড়ি গামি এসি বাস এ করে ঘাটাইল ক্যান্টোনম্যান্ট নেমে সিএনজি করে গোপালপুর যেতে পারেন। ফিরে আসার ক্ষেত্রে গোপালপুর থেকে বাসে আসতে পারবেন। গোপালপুর থেকে বিকেল ৫ টার সর্বশেষ ঢাকাগামী বাস ছেড়ে আসে।
 
=== কোথায় থাকবেন ===
ঢাকা হতে সকালে রওনা দিয়ে টাঙ্গাইল দিনে গিয়ে রাতের মধ্যে ফিরে আসা যায় তবে রাত্রিযাপন করতে টাঙ্গাইল শহরে চলে আসতে হবে। চাইলে এলেঙ্গা এবং যমুনা রিসোর্টের মত লাক্সারী ব্যবস্থা ছাড়াও বিভিন্ন মানের অসংখ্য আবাসিক হোটেলে রাত কাটাতে পারবেন।
 
=== কোথায় খাবেন ===
মসজিদটির সামনে কিছু ছোট বড় খাবার হোটেল আছে। হালকা নাস্তা বা দুপুরের খাবার খেতে পারেন সেখানের স্থানীয় হোটেলে। এছাড়া গোপালপুর বাজারে মোটামুটি মানের খাবারের দোকান আছে। চাইলে সাথে করে খাবার নিয়ে যেতে পারেন।
 
=== টিপস ===
ঢাকা থেকে একদিনে ঘুরে আসতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে খুব সকালে রওনা দিতে হবে। রাস্তায় জ্যাম থাকলে যাওয়া আসা মিলিয়ে অনেক টাইম লেগে যাবে। গোপালপুর থেকে ঢাকার আসার বাস সন্ধ্যার আগেই বন্ধ হয়ে যায়। তবে টাঙ্গাইল শহরে চলে আসতে পারলে সন্ধ্যার পরেও ঢাকায় ফিরে আসার বাস কিংবা অন্য যানবাহন পাবেনর-
 
*[[দেলদুয়ার উপজেলা]]
*[[ওয়াজেদ আলী খান পন্নী]]